প্রেস বিজ্ঞপ্তি:  হাটহাজারীতে ৭ বছরের শিশু কন্যাকে ধর্ষণকারী আসামী জাহাঙ্গীর (৪৫)’কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৭। গতকাল (১৩ এপ্রিল) উদলিয়ার গ্রামের বাড়ি থেকে তাকে আটক করে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী ধর্ষিতা ভিকটিম ৭ বছরের শিশু কন্যা এবং স্থানীয় একটি মাদ্রাসার ২য় শ্রেণীর ছাত্রী। গত ১২ এপ্রিল দুপুরে তাদের বাড়ির সামনে লবন বিক্রেতা আসলে ভিকটিমের মা তার শিশু কন্যাকে নিয়ে লবন বিক্রেতার কাছে লবন কিনতে যায় এবং ১০ কেজি লবন ক্রয় করে। একই বাড়ির ভিকটিমের মায়ের চাচা শ্বশুর মোঃ জাহাঙ্গীর আলম এর স্ত্রী তাকে বলে রেখেছিলেন লবন বিক্রেতা আসলে তাকে জানানোর জন্য। ভিকটিমের মা তার চাচী শ্বাশুড়ীকে ডাকতে তার শিশু কন্যাকে পাঠায়। ভিকটিম শিশু জাহাঙ্গীর এর বাড়িতে আসলে ঘরের মধ্যে কোন লোক না থাকায় ধর্ষক মোঃ জাহাঙ্গীর ভিকটিমকে বিস্কুটের প্রলোভন দেখিয়ে রান্নাঘরে নিয়ে যায় এবং শিশু কন্যাটিকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক ধর্ষণ করে।

পরবর্তীতে ভিকটিমের মা তার শিশু কন্যাকে কোথাও খুজে না পেয়ে ডাকাডাকি করতে থাকলে ধর্ষক জাহাঙ্গীর এর রান্নাঘর হতে ভিকটিম শিশু কন্যা কান্নাকাটি করতে করতে বের হয় এবং তার মাকে উপরোক্ত ঘটনা বর্ণনা করে। ভিকটিমের বাবা তার অসুস্থ্য মেয়েকে চিকিৎসার জন্য হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করেন। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য কর্তব্যরত ডাক্তার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ওসিসি) তে প্রেরণ করেন এবং বর্তমানে ভিকটিম চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ওসিসি) চিকিৎসাধীন রয়েছে।

এই ঘটনায় ভিকটিমের মা বাদী হয়ে হাটহাজারী থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন যার মামলা নং-১৩ তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২২ ইং ধারা- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০(সংশোধনী/২০০৩) এর ৯(১)।

পরবর্তীতে উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে আটককৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে উল্লেখিত ধর্ষণের সত্যতা স্বীকার করে।

গ্রেফতারকৃত আসামী সংক্রান্তে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্থান্তর করা হয়েছে।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি:  হাটহাজারীতে ৭ বছরের শিশু কন্যাকে ধর্ষণকারী আসামী জাহাঙ্গীর (৪৫)’কে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৭। গতকাল (১৩ এপ্রিল) উদলিয়ার গ্রামের বাড়ি থেকে তাকে আটক করে।

মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী ধর্ষিতা ভিকটিম ৭ বছরের শিশু কন্যা এবং স্থানীয় একটি মাদ্রাসার ২য় শ্রেণীর ছাত্রী। গত ১২ এপ্রিল দুপুরে তাদের বাড়ির সামনে লবন বিক্রেতা আসলে ভিকটিমের মা তার শিশু কন্যাকে নিয়ে লবন বিক্রেতার কাছে লবন কিনতে যায় এবং ১০ কেজি লবন ক্রয় করে। একই বাড়ির ভিকটিমের মায়ের চাচা শ্বশুর মোঃ জাহাঙ্গীর আলম এর স্ত্রী তাকে বলে রেখেছিলেন লবন বিক্রেতা আসলে তাকে জানানোর জন্য। ভিকটিমের মা তার চাচী শ্বাশুড়ীকে ডাকতে তার শিশু কন্যাকে পাঠায়। ভিকটিম শিশু জাহাঙ্গীর এর বাড়িতে আসলে ঘরের মধ্যে কোন লোক না থাকায় ধর্ষক মোঃ জাহাঙ্গীর ভিকটিমকে বিস্কুটের প্রলোভন দেখিয়ে রান্নাঘরে নিয়ে যায় এবং শিশু কন্যাটিকে তার ইচ্ছার বিরুদ্ধে জোর পূর্বক ধর্ষণ করে।

পরবর্তীতে ভিকটিমের মা তার শিশু কন্যাকে কোথাও খুজে না পেয়ে ডাকাডাকি করতে থাকলে ধর্ষক জাহাঙ্গীর এর রান্নাঘর হতে ভিকটিম শিশু কন্যা কান্নাকাটি করতে করতে বের হয় এবং তার মাকে উপরোক্ত ঘটনা বর্ণনা করে। ভিকটিমের বাবা তার অসুস্থ্য মেয়েকে চিকিৎসার জন্য হাটহাজারী উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স ভর্তি করেন। সেখানে প্রাথমিক চিকিৎসা শেষে উন্নত চিকিৎসার জন্য কর্তব্যরত ডাক্তার চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে (ওসিসি) তে প্রেরণ করেন এবং বর্তমানে ভিকটিম চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (ওসিসি) চিকিৎসাধীন রয়েছে।

এই ঘটনায় ভিকটিমের মা বাদী হয়ে হাটহাজারী থানায় একটি ধর্ষণ মামলা দায়ের করেন যার মামলা নং-১৩ তারিখ ১৪ এপ্রিল ২০২২ ইং ধারা- নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০০০(সংশোধনী/২০০৩) এর ৯(১)।

পরবর্তীতে উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে আটককৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে উল্লেখিত ধর্ষণের সত্যতা স্বীকার করে।

গ্রেফতারকৃত আসামী সংক্রান্তে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণের নিমিত্তে সংশ্লিষ্ট থানায় হস্থান্তর করা হয়েছে।