ঢাকা অফিস: আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে ২৩৭টি আসনে ধানের শীষের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরপরই নানা অসঙ্গতি নিয়ে দলের অভ্যন্তরে ক্ষোভ ও কোন্দল দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে বিতর্কিত, অযোগ্য, সংস্কারপন্থি, বার্ধক্যজনিত সমস্যাযুক্ত এবং ‘হাইব্রিড’ নেতাদের মনোনয়ন পাওয়ায় তৃণমূলে ব্যাপক অসন্তোষ তৈরি হয়েছে।

ইতোমধ্যে মাদারীপুর-১ আসনে বিতর্কিত কামাল জামাল মোল্লার প্রার্থিতা স্থগিত হয়েছে এবং অর্ধশতাধিক আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে বিক্ষোভ চলছে।

নির্ভরযোগ্য দলীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, বিতর্কিত এই আসনগুলোতে প্রায় ৩০টির মতো মনোনয়ন পরিবর্তন হতে পারে। বান্দরবান আসনও এই পরিবর্তনের তালিকায় রয়েছে।

পার্টির অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা যায়, যেসব আসনে প্রার্থী নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, সেগুলোর তথ্য দ্বিতীয়বারের মতো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। একটি নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তৃণমূলের মাঠের প্রতিবেদন নেওয়া হচ্ছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একজন উপদেষ্টা এই পুরো কাজে সহায়তা করছেন। তফসিলের আগে ও পরে প্রয়োজন সাপেক্ষে কিছু প্রার্থীর মনোনয়ন পুনর্বিবেচনায় আসতে পারে। এছাড়া, যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর সঙ্গে আসন সমঝোতার বিষয়েও পরিবর্তন আসতে পারে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ইতোমধ্যে বলেছেন যে, এটি শুধুই প্রাথমিক তালিকা; প্রয়োজনে এতে পরিবর্তন আনা হবে। স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও নজরুল ইসলাম খানও মন্তব্য করেছেন যে, একটি বড় রাজনৈতিক দলে এমন আপত্তি ওঠা স্বাভাবিক, তবে যোগ্য ও বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা আছে এমন নেতাদেরই চূড়ান্ত করা হবে। সূত্র আরও জানিয়েছে, ২০০৮ সালের নির্বাচনের সময়েও প্রাথমিক তালিকা প্রকাশের পর আওয়ামী লীগ অর্ধশতাধিক আসনে প্রার্থী পরিবর্তন করেছিল।

তৃণমূল বিএনপির অভিযোগ, এবার অনেক নব্য, হাইব্রিড, প্রবাসী বা সুবিধাভোগী নেতা মনোনয়ন পেয়েছেন; কিন্তু বিপরীতে ত্যাগী ও জনপ্রিয় নেতারা বাদ পড়ায় দলের মধ্যে ক্ষোভ বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে।

ঢাকা-৫ ও ১২; সুনামগঞ্জ-১; চাঁদপুর-৪; ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ ও ৫; মাগুরা-২; কুষ্টিয়া-২, ৩ ও ৪; টাঙ্গাইল-১ ও ৩; নেত্রকোনা-৩ ও ৫; সিরাজগঞ্জ-৩; চট্টগ্রাম-২, ৪, ১২, ১৩ ও ১৬; ফেনী-২; গাইবান্ধা-৪; দিনাজপুর-১, ২ ও ৪; নরসিংদী-৪; সাতক্ষীরা-২ ও ৩; নাটোর-১; জামালপুর-২; নীলফামারী-৪; বান্দরবান; শেরপুর-২; হবিগঞ্জ-৪; জয়পুরহাট-১ ও ২; ময়মনসিংহ-৩, ৬, ৯ ও ১১; মুন্সীগঞ্জ-১; কিশোরগঞ্জ-৫; কুমিল্লা-৫, ৬ ও ১০; কুড়িগ্রাম-১ ও ৩; রাজশাহী-১, ৩ ও ৪; রাজবাড়ী-২; নওগাঁ-১, ৩ ও ৪; পাবনা-৪; মৌলভীবাজার-২ এই সমস্ত আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে দলের অভ্যন্তরে আন্দোলন চলছে এবং এর মধ্যে বেশ কয়েকটিতে পরিবর্তন আসার সম্ভাবনাও রয়েছে।

ঢাকা অফিস: আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে ২৩৭টি আসনে ধানের শীষের সম্ভাব্য প্রার্থী তালিকা ঘোষণার পরপরই নানা অসঙ্গতি নিয়ে দলের অভ্যন্তরে ক্ষোভ ও কোন্দল দেখা দিয়েছে। বিশেষ করে বিতর্কিত, অযোগ্য, সংস্কারপন্থি, বার্ধক্যজনিত সমস্যাযুক্ত এবং ‘হাইব্রিড’ নেতাদের মনোনয়ন পাওয়ায় তৃণমূলে ব্যাপক অসন্তোষ তৈরি হয়েছে।

ইতোমধ্যে মাদারীপুর-১ আসনে বিতর্কিত কামাল জামাল মোল্লার প্রার্থিতা স্থগিত হয়েছে এবং অর্ধশতাধিক আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে বিক্ষোভ চলছে।

নির্ভরযোগ্য দলীয় সূত্রগুলো জানিয়েছে, বিতর্কিত এই আসনগুলোতে প্রায় ৩০টির মতো মনোনয়ন পরিবর্তন হতে পারে। বান্দরবান আসনও এই পরিবর্তনের তালিকায় রয়েছে।

পার্টির অভ্যন্তরীণ সূত্রে জানা যায়, যেসব আসনে প্রার্থী নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে, সেগুলোর তথ্য দ্বিতীয়বারের মতো যাচাই-বাছাই করা হচ্ছে। একটি নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠানের মাধ্যমে তৃণমূলের মাঠের প্রতিবেদন নেওয়া হচ্ছে। ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমানের একজন উপদেষ্টা এই পুরো কাজে সহায়তা করছেন। তফসিলের আগে ও পরে প্রয়োজন সাপেক্ষে কিছু প্রার্থীর মনোনয়ন পুনর্বিবেচনায় আসতে পারে। এছাড়া, যুগপৎ আন্দোলনের শরিক দলগুলোর সঙ্গে আসন সমঝোতার বিষয়েও পরিবর্তন আসতে পারে।

এ প্রসঙ্গে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ইতোমধ্যে বলেছেন যে, এটি শুধুই প্রাথমিক তালিকা; প্রয়োজনে এতে পরিবর্তন আনা হবে। স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন ও নজরুল ইসলাম খানও মন্তব্য করেছেন যে, একটি বড় রাজনৈতিক দলে এমন আপত্তি ওঠা স্বাভাবিক, তবে যোগ্য ও বিজয়ী হওয়ার সম্ভাবনা আছে এমন নেতাদেরই চূড়ান্ত করা হবে। সূত্র আরও জানিয়েছে, ২০০৮ সালের নির্বাচনের সময়েও প্রাথমিক তালিকা প্রকাশের পর আওয়ামী লীগ অর্ধশতাধিক আসনে প্রার্থী পরিবর্তন করেছিল।

তৃণমূল বিএনপির অভিযোগ, এবার অনেক নব্য, হাইব্রিড, প্রবাসী বা সুবিধাভোগী নেতা মনোনয়ন পেয়েছেন; কিন্তু বিপরীতে ত্যাগী ও জনপ্রিয় নেতারা বাদ পড়ায় দলের মধ্যে ক্ষোভ বহুগুণে বৃদ্ধি পেয়েছে।

ঢাকা-৫ ও ১২; সুনামগঞ্জ-১; চাঁদপুর-৪; ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৪ ও ৫; মাগুরা-২; কুষ্টিয়া-২, ৩ ও ৪; টাঙ্গাইল-১ ও ৩; নেত্রকোনা-৩ ও ৫; সিরাজগঞ্জ-৩; চট্টগ্রাম-২, ৪, ১২, ১৩ ও ১৬; ফেনী-২; গাইবান্ধা-৪; দিনাজপুর-১, ২ ও ৪; নরসিংদী-৪; সাতক্ষীরা-২ ও ৩; নাটোর-১; জামালপুর-২; নীলফামারী-৪; বান্দরবান; শেরপুর-২; হবিগঞ্জ-৪; জয়পুরহাট-১ ও ২; ময়মনসিংহ-৩, ৬, ৯ ও ১১; মুন্সীগঞ্জ-১; কিশোরগঞ্জ-৫; কুমিল্লা-৫, ৬ ও ১০; কুড়িগ্রাম-১ ও ৩; রাজশাহী-১, ৩ ও ৪; রাজবাড়ী-২; নওগাঁ-১, ৩ ও ৪; পাবনা-৪; মৌলভীবাজার-২ এই সমস্ত আসনে প্রার্থী পরিবর্তনের দাবিতে দলের অভ্যন্তরে আন্দোলন চলছে এবং এর মধ্যে বেশ কয়েকটিতে পরিবর্তন আসার সম্ভাবনাও রয়েছে।