নিজস্ব প্রতিনিধিঃ নিষিদ্ধ জগতে অস্ত্রের পর মাদকই সবচেয়ে লাভবান ব্যবসা ও বেশি আলোচিত বিষয়। বিশেষ করে হিরোইন ও ইয়াবা সহজলভ্য ও বহনযোগ্য বলে এর বিস্তার দেশজুড়ে। রাজধানীজুড়ে এক বিশাল জাল বিস্তার করে আছে এই মরণ নেশার ভয়াবহ ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট। ভয়াবহ অপরাধ চক্র মাফিয়াদের সঙ্গে রয়েছে পল্লবীর আড়াইফুট শারমিনের সাথে শক্ত ও গভীর যোগাযোগ। ফলে প্রশাসনের গ্রেফতার এড়িয়ে বছরে পর বছর মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন পল্লবী শারমিন বেগম প্রকাশ আড়াইফুট শারমিন। সাইজে ছোট হলেও তিনি ডেঞ্জারাজ একজন মহিলা। অপরাধ জগতের ভয়ংকর এই নারী গ্রেফতার এড়াতে সবার পকেটভারী করে দীর্ঘদিন মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছেন।

রাজধানীর পল্লবী থানার দক্ষিণ পাশে গুদারাঘাট তোতা মিয়ার বস্তি ডেঞ্জারাজ আড়াইফুট শারমিনের মাদক আস্তানা। মাদক আস্তানার প্রবেশপথের উত্তরপাশে রয়েছে পুরাতন ফার্নিচার দোকান এবং দক্ষিণ পাশে রয়েছে কনফেকশনারী দোকান। এসব দোকানে সামনে এবং সিড়িঁর পথে মাদকের আস্তানায় বিক্রি হয় ইয়াবা ও হিরোইন। দোকানগুলোর পাশপাশে এবং মাদক আস্তানা প্রবেশপথে দাঁড়িয়ে থাকা কিছু সেলসম্যান আড্ডা দিয়ে, প্রকাশ্যই কৌশলে মাদক বাণিজ্য চালিয়ে আসছে।

জানা যায়, পুলিশ, র‍্যাব, ডিবি পুলিশ এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে, দিনের পর দিন খুব দাপটের সাথে হিরোইন ইয়াবা সহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্যের ব্যবসা চালিয়ে আসছে শারমিন বেগম প্রকাশ আড়াই ফুট শারমিন। পল্লবী থানা পুলিশকে প্রতিদিন আড়াই ফুট শারমিনের মাদকের স্পটের সামনে পথে যাতায়াত করলেও প্রশাসনের কাছে এটি অজানা কাহিনী। রহস্যজনক কারনে অভিযান না দেয়ার ফলে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ভূঁমিকা নিয়ে জনমনে বিভিন্ন প্রশ্ন উঠেছে। পল্লবী থানা থেকে প্রায় ১০০ গজ দক্ষিণে গুদারাঘাট তোঁতা মিয়ার বস্তিতে আড়াইফুট শারমিন দীর্ঘদিন থেকে জমজমাট মাদক বাণিজ্য চালিয়ে আসছে। কখনো রাস্তার উপরে আবার কখনো স্পটে তার সেলসম্যান দিয়ে খুচরা মাদক বিক্রি করছে।

গোপন সূত্র জানায়, মাদক সম্রাজ্ঞী আড়াই ফুট শারমিন পুলিশ ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কয়েকজন অফিসারকে মোটা অংকের চাঁদা দিয়ে নির্বিঘ্নে খুব দাফটের সাথে তার মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছে। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত প্রতিবেদকের হাতে এখনো তথ্য প্রমাণাধী এসে পৌছায়নি বলে ওই অফিসারদের নাম প্রকাশ করা হয়নি।

স্থানীয়রা জানায়, আড়াইফুট শারমিন তার সহযোগী স্বামী পলাশ মাদকের পাইকারী বেচাকেনা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। আড়াইফুট শারমিনের মা এক সময়ের প্রভাবশালী গাজা ব্যবসায়ী জাহানারা বেগম প্রকাশ আছিয়া ও শারমিনের মেয়ে জান্নাত আকতার প্রকাশ রিপা খুচরা মাদক ব্যবসায় নিয়োজিত ৮/১০ জন সেলসম্যান দিয়ে খুচরা ব্যবসা চালিয়ে আসছে।

বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, আড়াইফুট শারমিনের স্পটে হাত বাড়ালেই নিরাপদে পাওয়া যাচ্ছে মরন নেশা মাদকদ্রব্য। আর মাদক সেবন করে এলাকার কোমলমতি ছাত্রছাত্রী ও যুবসমাজ এখন ধ্বংসের পথে। ধরা ছোয়ার বাইরে মাদক ব্যবসায়ীরা। প্রশাসনের উধ্বর্তন মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকার সচেতন মহল।

জানা যায়, গুদারাঘাট তোতা মিয়ার বস্তির বাসিন্দা মরহুম আমজাদ মিয়ার মেয়ে আড়াইফুট শারমিন ইয়াবা এবং হিরোইনের ব্যবসা করে বর্তমানে কোটিপতি। প্রতিদিনই সকাল বেলা থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত আড়াইফুট শারমিনের মাদকের ব্যবসা চলে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে মাদকসেবীরা মাদকের জন্য আসে শারমিনের স্পটে। এসব চিত্র দেখার কেউ নেই।

স্থানীয়রা জানায়, অবাধে মাদক ব্যবসা চললেও বিষয়টি যেন দেখেও না দেখার ভান করছে পল্লবী থানা পুলিশ। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ওই এলাকার কিছু প্রভাবশালী নেতাদের মাধ্যমে পুলিশকে ম্যানেজ করে, প্রতিদিন মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন মাদক ব্যবসায়ী শারমিন। বর্তমানে থানা পুলিশের বেশ কয়েকজন সোর্সকেও চাঁদা দিয়ে মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছে তিনি। অভিযানের পূর্বে আগাম খবর পাওয়ার জন্য আড়াইফুট শারমিন সোর্সদেরকে প্রতি সাপ্তাহে চাঁদা দিয়ে আসছে সূত্র নিশ্চিত করেছেন।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, রাজধানীর পল্লবী থানার দক্ষিণ পাশে গুদারাট তোতা মিয়ার বস্তি এলাকাটি যেন মাদকের স্বর্গরাজ্য। প্রতিটি গলিতে অল্প বয়সী তরুণদের ভিড়। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত এসব গলিতে মাদকের বেচাকেনা চলে।

এলাকাবাসী বলেন, আড়াইফুট শারমিন এলাকার একজন ইয়াবা ব্যবসায়ী এখন কোটি কোটি টাকার মালিক। তারা বলেন, এখানে প্রতিদিন কয়েক কোটি টাকার পাইকারী ইয়াবা বিক্রি হয়। সাধারণত সন্ধ্যার পর এখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কেউ আসেন না। মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশ এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কতেক অসাধু অফিসারদের ভাগের টাকা প্রতি সপ্তাহে পৌঁছে দেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্র জানিয়েছেন।

জানা গেছে, এলাকায় মাদক ব্যবসার নেপথ্যে রয়েছেন কয়েকটি দলের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী আন্ডারওয়ার্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসী। এজন্য পুলিশ ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের গাছাড়া ভাব। পকেটে ঢুকে নিয়মিত বখরা। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সেনাবাহিনীর সদস্যরা মাঝে মধ্যে এসব স্পটে অভিযান চালালেও মূল হোতা কখনও ধরা পড়েনি।

সূত্র জানায়, মাদক সম্রাজ্ঞী আড়াইফুট শারমিনকে গ্রেফতার করলে এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ মাদকের ছোবলের হাত থেকে রক্ষা পাবে বলে স্থানীয়রা মনে করেন। তবে আড়াইফুট শারমিনকে গ্রেফতার করতে হলে প্রশাসনকে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতে হবে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।

সচেতন এলাকাবাসীর আবেদন, মাদকের হাতছানি সারাদেশে। তার বিষাক্ত ছোবল শেষ করে দিচ্ছে তারুণ্যের শক্তি ও সম্ভাবনা। তরুণ তাজা প্রাণের অন্ধকারে হারিয়ে যাওয়ায় পিছিয়ে পড়ছে সমাজ। নেশার অর্থ জোগাতে চুরি, ছিনতাই, রাহাজানি, প্রতারণা, দেহব্যবসার মতো অসামাজিক-অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়ছে একশ্রেণীর তরুণ-তরুণী। এই ভয়াবহ চিত্র যে কোনো সুস্থ, স্বাভাবিক ও শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষকে শঙ্কিত করে। সমাজেড়র শত্রু আড়াইফুট শারমিনদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করতে র‍্যাব এবং সেনাবাহিনী উধ্বর্তন মহলের প্রতি সুদৃষ্টি কামনা করছেন সচেতন এলাকাবাসী।

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ নিষিদ্ধ জগতে অস্ত্রের পর মাদকই সবচেয়ে লাভবান ব্যবসা ও বেশি আলোচিত বিষয়। বিশেষ করে হিরোইন ও ইয়াবা সহজলভ্য ও বহনযোগ্য বলে এর বিস্তার দেশজুড়ে। রাজধানীজুড়ে এক বিশাল জাল বিস্তার করে আছে এই মরণ নেশার ভয়াবহ ব্যবসায়ী সিন্ডিকেট। ভয়াবহ অপরাধ চক্র মাফিয়াদের সঙ্গে রয়েছে পল্লবীর আড়াইফুট শারমিনের সাথে শক্ত ও গভীর যোগাযোগ। ফলে প্রশাসনের গ্রেফতার এড়িয়ে বছরে পর বছর মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন পল্লবী শারমিন বেগম প্রকাশ আড়াইফুট শারমিন। সাইজে ছোট হলেও তিনি ডেঞ্জারাজ একজন মহিলা। অপরাধ জগতের ভয়ংকর এই নারী গ্রেফতার এড়াতে সবার পকেটভারী করে দীর্ঘদিন মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছেন।

রাজধানীর পল্লবী থানার দক্ষিণ পাশে গুদারাঘাট তোতা মিয়ার বস্তি ডেঞ্জারাজ আড়াইফুট শারমিনের মাদক আস্তানা। মাদক আস্তানার প্রবেশপথের উত্তরপাশে রয়েছে পুরাতন ফার্নিচার দোকান এবং দক্ষিণ পাশে রয়েছে কনফেকশনারী দোকান। এসব দোকানে সামনে এবং সিড়িঁর পথে মাদকের আস্তানায় বিক্রি হয় ইয়াবা ও হিরোইন। দোকানগুলোর পাশপাশে এবং মাদক আস্তানা প্রবেশপথে দাঁড়িয়ে থাকা কিছু সেলসম্যান আড্ডা দিয়ে, প্রকাশ্যই কৌশলে মাদক বাণিজ্য চালিয়ে আসছে।

জানা যায়, পুলিশ, র‍্যাব, ডিবি পুলিশ এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে, দিনের পর দিন খুব দাপটের সাথে হিরোইন ইয়াবা সহ বিভিন্ন মাদকদ্রব্যের ব্যবসা চালিয়ে আসছে শারমিন বেগম প্রকাশ আড়াই ফুট শারমিন। পল্লবী থানা পুলিশকে প্রতিদিন আড়াই ফুট শারমিনের মাদকের স্পটের সামনে পথে যাতায়াত করলেও প্রশাসনের কাছে এটি অজানা কাহিনী। রহস্যজনক কারনে অভিযান না দেয়ার ফলে আইন শৃঙ্খলা বাহিনীর ভূঁমিকা নিয়ে জনমনে বিভিন্ন প্রশ্ন উঠেছে। পল্লবী থানা থেকে প্রায় ১০০ গজ দক্ষিণে গুদারাঘাট তোঁতা মিয়ার বস্তিতে আড়াইফুট শারমিন দীর্ঘদিন থেকে জমজমাট মাদক বাণিজ্য চালিয়ে আসছে। কখনো রাস্তার উপরে আবার কখনো স্পটে তার সেলসম্যান দিয়ে খুচরা মাদক বিক্রি করছে।

গোপন সূত্র জানায়, মাদক সম্রাজ্ঞী আড়াই ফুট শারমিন পুলিশ ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কয়েকজন অফিসারকে মোটা অংকের চাঁদা দিয়ে নির্বিঘ্নে খুব দাফটের সাথে তার মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছে। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত প্রতিবেদকের হাতে এখনো তথ্য প্রমাণাধী এসে পৌছায়নি বলে ওই অফিসারদের নাম প্রকাশ করা হয়নি।

স্থানীয়রা জানায়, আড়াইফুট শারমিন তার সহযোগী স্বামী পলাশ মাদকের পাইকারী বেচাকেনা নিয়ে ব্যস্ত থাকেন। আড়াইফুট শারমিনের মা এক সময়ের প্রভাবশালী গাজা ব্যবসায়ী জাহানারা বেগম প্রকাশ আছিয়া ও শারমিনের মেয়ে জান্নাত আকতার প্রকাশ রিপা খুচরা মাদক ব্যবসায় নিয়োজিত ৮/১০ জন সেলসম্যান দিয়ে খুচরা ব্যবসা চালিয়ে আসছে।

বিশ্বস্ত সূত্র জানায়, আড়াইফুট শারমিনের স্পটে হাত বাড়ালেই নিরাপদে পাওয়া যাচ্ছে মরন নেশা মাদকদ্রব্য। আর মাদক সেবন করে এলাকার কোমলমতি ছাত্রছাত্রী ও যুবসমাজ এখন ধ্বংসের পথে। ধরা ছোয়ার বাইরে মাদক ব্যবসায়ীরা। প্রশাসনের উধ্বর্তন মহলের হস্তক্ষেপ কামনা করছেন এলাকার সচেতন মহল।

জানা যায়, গুদারাঘাট তোতা মিয়ার বস্তির বাসিন্দা মরহুম আমজাদ মিয়ার মেয়ে আড়াইফুট শারমিন ইয়াবা এবং হিরোইনের ব্যবসা করে বর্তমানে কোটিপতি। প্রতিদিনই সকাল বেলা থেকে শুরু করে গভীর রাত পর্যন্ত আড়াইফুট শারমিনের মাদকের ব্যবসা চলে। রাজধানীর বিভিন্ন এলাকা থেকে মাদকসেবীরা মাদকের জন্য আসে শারমিনের স্পটে। এসব চিত্র দেখার কেউ নেই।

স্থানীয়রা জানায়, অবাধে মাদক ব্যবসা চললেও বিষয়টি যেন দেখেও না দেখার ভান করছে পল্লবী থানা পুলিশ। স্থানীয় বাসিন্দাদের অভিযোগ, ওই এলাকার কিছু প্রভাবশালী নেতাদের মাধ্যমে পুলিশকে ম্যানেজ করে, প্রতিদিন মাদক ব্যবসা চালিয়ে যাচ্ছেন মাদক ব্যবসায়ী শারমিন। বর্তমানে থানা পুলিশের বেশ কয়েকজন সোর্সকেও চাঁদা দিয়ে মাদক ব্যবসা চালিয়ে আসছে তিনি। অভিযানের পূর্বে আগাম খবর পাওয়ার জন্য আড়াইফুট শারমিন সোর্সদেরকে প্রতি সাপ্তাহে চাঁদা দিয়ে আসছে সূত্র নিশ্চিত করেছেন।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, রাজধানীর পল্লবী থানার দক্ষিণ পাশে গুদারাট তোতা মিয়ার বস্তি এলাকাটি যেন মাদকের স্বর্গরাজ্য। প্রতিটি গলিতে অল্প বয়সী তরুণদের ভিড়। সকাল থেকে গভীর রাত পর্যন্ত এসব গলিতে মাদকের বেচাকেনা চলে।

এলাকাবাসী বলেন, আড়াইফুট শারমিন এলাকার একজন ইয়াবা ব্যবসায়ী এখন কোটি কোটি টাকার মালিক। তারা বলেন, এখানে প্রতিদিন কয়েক কোটি টাকার পাইকারী ইয়াবা বিক্রি হয়। সাধারণত সন্ধ্যার পর এখানে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কেউ আসেন না। মাদক ব্যবসায়ীরা পুলিশ এবং মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কতেক অসাধু অফিসারদের ভাগের টাকা প্রতি সপ্তাহে পৌঁছে দেন বলে নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক সূত্র জানিয়েছেন।

জানা গেছে, এলাকায় মাদক ব্যবসার নেপথ্যে রয়েছেন কয়েকটি দলের বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী আন্ডারওয়ার্ডের শীর্ষ সন্ত্রাসী। এজন্য পুলিশ ও মাদকদ্রব্য নিয়ন্ত্রণ অধিদপ্তরের কর্মকর্তাদের গাছাড়া ভাব। পকেটে ঢুকে নিয়মিত বখরা। স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, সেনাবাহিনীর সদস্যরা মাঝে মধ্যে এসব স্পটে অভিযান চালালেও মূল হোতা কখনও ধরা পড়েনি।

সূত্র জানায়, মাদক সম্রাজ্ঞী আড়াইফুট শারমিনকে গ্রেফতার করলে এলাকার বিভিন্ন শ্রেনী পেশার মানুষ মাদকের ছোবলের হাত থেকে রক্ষা পাবে বলে স্থানীয়রা মনে করেন। তবে আড়াইফুট শারমিনকে গ্রেফতার করতে হলে প্রশাসনকে বিভিন্ন কৌশল অবলম্বন করতে হবে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।

সচেতন এলাকাবাসীর আবেদন, মাদকের হাতছানি সারাদেশে। তার বিষাক্ত ছোবল শেষ করে দিচ্ছে তারুণ্যের শক্তি ও সম্ভাবনা। তরুণ তাজা প্রাণের অন্ধকারে হারিয়ে যাওয়ায় পিছিয়ে পড়ছে সমাজ। নেশার অর্থ জোগাতে চুরি, ছিনতাই, রাহাজানি, প্রতারণা, দেহব্যবসার মতো অসামাজিক-অনৈতিক কাজে জড়িয়ে পড়ছে একশ্রেণীর তরুণ-তরুণী। এই ভয়াবহ চিত্র যে কোনো সুস্থ, স্বাভাবিক ও শুভবুদ্ধি সম্পন্ন মানুষকে শঙ্কিত করে। সমাজেড়র শত্রু আড়াইফুট শারমিনদের বিরুদ্ধে কঠোর পদক্ষেপ গ্রহন করতে র‍্যাব এবং সেনাবাহিনী উধ্বর্তন মহলের প্রতি সুদৃষ্টি কামনা করছেন সচেতন এলাকাবাসী।