স্পোর্টস ডেস্ক: অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে অনুষ্ঠিত পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে নিউ জিল্যান্ডকে ৭ রানে হারিয়ে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বুধবার (০৫ নভেম্বর) বিকেলে শেই হোপের নেতৃত্বে ব্যাট হাতে লড়াকু ইনিংস গড়ে ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৬৪ রান তোলে সফরকারীরা। জবাবে শেষ দিকে মিচেল স্যান্টনারের প্রাণপণ চেষ্টা সত্ত্বেও জয় ছিনিয়ে আনতে পারেনি কিউইরা। ৯ উইকেট হারিয়ে তারা থামে ১৫৭ রানে।

এদিন টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ব্র্যান্ডন কিংয়ের উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তবে সেখান থেকে দলকে স্থিতি এনে দেন অধিনায়ক হোপ। শান্ত স্বভাবের এই ব্যাটার খেলেন দায়িত্বশীল ইনিংস, গড়েন গুরুত্বপূর্ণ জুটি রোস্টন চেসের সঙ্গে। হোপের ৩৯ বলে ৫৩ রানের ইনিংসটি সাজানো ছিল চারটি চার ও তিনটি ছক্কায়। তাকে বোল্ড করেন জ্যাকারি ফক্স ১৬তম ওভারে।

চেস করেন ২৮ রান। আর মধ্য ওভারে রভম্যান পাওয়েল যোগ করেন ২৩ বলে ৩৩ রানের ঝড়ো ইনিংস। শেষ দিকে রোমারিও শেফার্ড ও জেসন হোল্ডারের ছোট কিন্তু কার্যকর ইনিংস দলকে ১৬০ রানের ঘর পেরোতে সাহায্য করে।

লক্ষ্য তাড়ায় নিউ জিল্যান্ডের শুরুটা ছিল দুঃস্বপ্নের মতো। টপ অর্ডার দ্রুত ভেঙে পড়ে। আর ক্যারিবীয় স্পিন-বোলিংয়ের জালে আটকে যায় বাকি ব্যাটাররা। শেষ দিকে মিচেল স্যান্টনার একাই লড়াই চালিয়ে যান। মাত্র ২৮ বলে ৮টি চার ও ২ ছক্কায় খেলেন অপরাজিত ৫৫ রানের ইনিংস। কিন্তু তারপরও জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান ছিল দূরে। ফলাফল- মাত্র ৭ রানের ব্যবধানে পরাজয়।

বল হাতে রোস্টন চেস ৪ ওভারে ২৬ রানে ৩টি ও জেডেন সিলস ৪ ওভারে ৩২ রানে নেন ৩টি উইকেট।
এই জয়ে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে টানা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জয়ের স্বাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এর আগে তারা জিতেছিল ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও ২০২২ সালের কিংস্টনের ম্যাচে।

এই ম্যাচের আগে বাংলাদেশকে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করে গিয়েছিল ক্যারিবিয়ানরা। সেই ফর্ম তারা নিউ জিল্যান্ডের মাটিতেও ধরে রেখেছে। এখন দেখার বিষয় পাঁচ ম্যাচের সিরিজে শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় তারা।

স্পোর্টস ডেস্ক: অকল্যান্ডের ইডেন পার্কে অনুষ্ঠিত পাঁচ ম্যাচ সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে নিউ জিল্যান্ডকে ৭ রানে হারিয়ে ১-০ ব্যবধানে এগিয়ে গেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। বুধবার (০৫ নভেম্বর) বিকেলে শেই হোপের নেতৃত্বে ব্যাট হাতে লড়াকু ইনিংস গড়ে ২০ ওভারে ৬ উইকেটে ১৬৪ রান তোলে সফরকারীরা। জবাবে শেষ দিকে মিচেল স্যান্টনারের প্রাণপণ চেষ্টা সত্ত্বেও জয় ছিনিয়ে আনতে পারেনি কিউইরা। ৯ উইকেট হারিয়ে তারা থামে ১৫৭ রানে।

এদিন টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে শুরুতেই ব্র্যান্ডন কিংয়ের উইকেট হারায় ওয়েস্ট ইন্ডিজ। তবে সেখান থেকে দলকে স্থিতি এনে দেন অধিনায়ক হোপ। শান্ত স্বভাবের এই ব্যাটার খেলেন দায়িত্বশীল ইনিংস, গড়েন গুরুত্বপূর্ণ জুটি রোস্টন চেসের সঙ্গে। হোপের ৩৯ বলে ৫৩ রানের ইনিংসটি সাজানো ছিল চারটি চার ও তিনটি ছক্কায়। তাকে বোল্ড করেন জ্যাকারি ফক্স ১৬তম ওভারে।

চেস করেন ২৮ রান। আর মধ্য ওভারে রভম্যান পাওয়েল যোগ করেন ২৩ বলে ৩৩ রানের ঝড়ো ইনিংস। শেষ দিকে রোমারিও শেফার্ড ও জেসন হোল্ডারের ছোট কিন্তু কার্যকর ইনিংস দলকে ১৬০ রানের ঘর পেরোতে সাহায্য করে।

লক্ষ্য তাড়ায় নিউ জিল্যান্ডের শুরুটা ছিল দুঃস্বপ্নের মতো। টপ অর্ডার দ্রুত ভেঙে পড়ে। আর ক্যারিবীয় স্পিন-বোলিংয়ের জালে আটকে যায় বাকি ব্যাটাররা। শেষ দিকে মিচেল স্যান্টনার একাই লড়াই চালিয়ে যান। মাত্র ২৮ বলে ৮টি চার ও ২ ছক্কায় খেলেন অপরাজিত ৫৫ রানের ইনিংস। কিন্তু তারপরও জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় রান ছিল দূরে। ফলাফল- মাত্র ৭ রানের ব্যবধানে পরাজয়।

বল হাতে রোস্টন চেস ৪ ওভারে ২৬ রানে ৩টি ও জেডেন সিলস ৪ ওভারে ৩২ রানে নেন ৩টি উইকেট।
এই জয়ে নিউ জিল্যান্ডের বিপক্ষে টানা তৃতীয় টি-টোয়েন্টি জয়ের স্বাদ পেল ওয়েস্ট ইন্ডিজ। এর আগে তারা জিতেছিল ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ও ২০২২ সালের কিংস্টনের ম্যাচে।

এই ম্যাচের আগে বাংলাদেশকে তিন ম্যাচ টি-টোয়েন্টি সিরিজে ৩-০ ব্যবধানে হোয়াইটওয়াশ করে গিয়েছিল ক্যারিবিয়ানরা। সেই ফর্ম তারা নিউ জিল্যান্ডের মাটিতেও ধরে রেখেছে। এখন দেখার বিষয় পাঁচ ম্যাচের সিরিজে শেষ পর্যন্ত কোথায় গিয়ে দাঁড়ায় তারা।