মিজবাউল হক, চকরিয়া: কক্সবাজারের চকরিয়ায় ১ লক্ষ ৮৭ হাজার ৯’শ ৪৯ জন শিশুকে দেয়া হবে টাইফয়েডের টিকা। ৩৯টি কেন্দ্রের আওতায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ঠিকার কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। আগামীকাল রবিবার (১২ অক্টোবর) সকাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হবে সারাদেশের মতো এই ঠিকাদান কর্মসূচী।

ইতোমধ্যে টাইফয়েড প্রতিরোধে ব্যাপক সচেতনতা ও জনস্বাস্থ্যের সুরক্ষায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স “টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন-ব্যাপকভাবে প্রচার প্রচারণা করেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত প্রাক-প্রাথমিক থেকে ৯ম শ্রেণি/সমমান পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রী ছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভূত কমিউনিটির ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুরা ঠিকা দেওয়া হবে।

চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ জায়নুল আবেদীন বলেন, টাইফয়েড একটি প্রতিরোধযোগ্য রোগ। শিশুদের সুরক্ষায় এই টিকাদান কর্মসূচি ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুস্থ ও শক্তিশালী করে তুলবে। চকরিয়া উপজেলায় স্বাস্থ্য সেবাকে অগ্রাধিকার দিয়ে এই উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা চাই প্রতিটি শিশুর কাছে এ সেবা পৌছে দিতে চাই, কোনো শিশুই যেন বাদ না পড়ে।

তিনি আরও জানান, চকরিয়া উপজেলার ১৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় মোট ৩৯টি টিকাদান কেন্দ্রে ১লাখ ৮৭ হাজারেরও বেশি শিশুকে পর্যায়ক্রমে টিকা দেয়া হবে। টিকাদান কার্যক্রমে স্বাস্থ্যকর্মী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও অভিভাবকদের সক্রিয় সহযোগিতা কামনা করা হয়। ১০৮ জন মাঠকর্মী ঠিকাদান কর্মসূচী বিভিন্ন ধাপে দায়িত্ব পালন করবেন। এসব মাঠকর্মীদের মনিটরিং করবেন আরও ৫৪জন সুপারভাইজার।

স্বাস্থ্য বিভাগ, ডব্লিউএইচও ও ইউনিসেফের যৌথ সহযোগিতায় পরিচালিত এই টিকাদান কর্মসূচির মাধ্যমে টাইফয়েডমুক্ত চকরিয়া উপজেলা গড়ে তোলাই মূল লক্ষ্য। সুষ্ঠু ও সফল বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।

স্বাস্থ কর্মকর্তা আরও জানান, যারা যথাসময়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে পারেনি, তাদেরকেও ঠিকা দেওয়া হবে। তাদের জন্য হাসপাতালে একটি বুথ খোলা থাকবে। ওই বুথের মাধ্যমে রেজিষ্ট্রেশনে বাদ পড়া শিশুদের ঠিকা দেওয়া হবে।

মিজবাউল হক, চকরিয়া: কক্সবাজারের চকরিয়ায় ১ লক্ষ ৮৭ হাজার ৯’শ ৪৯ জন শিশুকে দেয়া হবে টাইফয়েডের টিকা। ৩৯টি কেন্দ্রের আওতায় সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে ঠিকার কার্যক্রম পরিচালনা করা হবে। আগামীকাল রবিবার (১২ অক্টোবর) সকাল থেকে আনুষ্ঠানিকভাবে উদ্বোধন করা হবে সারাদেশের মতো এই ঠিকাদান কর্মসূচী।

ইতোমধ্যে টাইফয়েড প্রতিরোধে ব্যাপক সচেতনতা ও জনস্বাস্থ্যের সুরক্ষায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স “টাইফয়েড টিকাদান ক্যাম্পেইন-ব্যাপকভাবে প্রচার প্রচারণা করেছে। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে অধ্যয়নরত প্রাক-প্রাথমিক থেকে ৯ম শ্রেণি/সমমান পর্যন্ত ছাত্র-ছাত্রী ছাড়াও শিক্ষা প্রতিষ্ঠান বহির্ভূত কমিউনিটির ৯ মাস থেকে ১৫ বছর বয়সী শিশুরা ঠিকা দেওয়া হবে।

চকরিয়া উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ জায়নুল আবেদীন বলেন, টাইফয়েড একটি প্রতিরোধযোগ্য রোগ। শিশুদের সুরক্ষায় এই টিকাদান কর্মসূচি ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে সুস্থ ও শক্তিশালী করে তুলবে। চকরিয়া উপজেলায় স্বাস্থ্য সেবাকে অগ্রাধিকার দিয়ে এই উদ্যোগ নিয়েছে। আমরা চাই প্রতিটি শিশুর কাছে এ সেবা পৌছে দিতে চাই, কোনো শিশুই যেন বাদ না পড়ে।

তিনি আরও জানান, চকরিয়া উপজেলার ১৮টি ইউনিয়ন ও একটি পৌরসভায় মোট ৩৯টি টিকাদান কেন্দ্রে ১লাখ ৮৭ হাজারেরও বেশি শিশুকে পর্যায়ক্রমে টিকা দেয়া হবে। টিকাদান কার্যক্রমে স্বাস্থ্যকর্মী, শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি ও অভিভাবকদের সক্রিয় সহযোগিতা কামনা করা হয়। ১০৮ জন মাঠকর্মী ঠিকাদান কর্মসূচী বিভিন্ন ধাপে দায়িত্ব পালন করবেন। এসব মাঠকর্মীদের মনিটরিং করবেন আরও ৫৪জন সুপারভাইজার।

স্বাস্থ্য বিভাগ, ডব্লিউএইচও ও ইউনিসেফের যৌথ সহযোগিতায় পরিচালিত এই টিকাদান কর্মসূচির মাধ্যমে টাইফয়েডমুক্ত চকরিয়া উপজেলা গড়ে তোলাই মূল লক্ষ্য। সুষ্ঠু ও সফল বাস্তবায়নের জন্য প্রয়োজনীয় সব প্রস্তুতি ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।

স্বাস্থ কর্মকর্তা আরও জানান, যারা যথাসময়ে রেজিষ্ট্রেশন করতে পারেনি, তাদেরকেও ঠিকা দেওয়া হবে। তাদের জন্য হাসপাতালে একটি বুথ খোলা থাকবে। ওই বুথের মাধ্যমে রেজিষ্ট্রেশনে বাদ পড়া শিশুদের ঠিকা দেওয়া হবে।