গাইবান্ধা প্রতিনিধি: গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে আবারও কাঁচা মরিচের দাম বেড়েছে। গত সপ্তাহে কাঁচা মরিচের দাম ছিল ২৮০ টাকা কেজি, বর্তমানে তা ৪০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৩২০ টাকা কেজিতে। আজ শনিবার (০৪ অক্টোবর) গোবিন্দগঞ্জ পৌর বাজার ঘুরে দেখা গেছে, টানা বৃষ্টি ও সরবরাহ সংকটে সবজির দাম বেড়ে ক্রেতাদের নাভিশ্বাস উঠেছে।
বর্তমানে শুধু মরিচ নয় প্রায় সবজির দামই চড়া। করোলা, বেগুন ও ঢেড়স ৮০ টাকা, লাউ ৩০ টাকা, শসা ৪০ টাকা, পটল ৫০, ঝিঙা ৬০ টাকা এবং বই কচু ২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
স্থানীয় এক ক্রেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ৫০০ টাকা নিয়ে বাজারে গেলেও এখন হাত খালি নিয়েই ফিরতে হয়। সবকিছু হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে।
বিক্রেতারা জানান, টানা বৃষ্টির কারণে চাষাবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ফলে ফলন কমেছে। এর প্রভাব পড়েছে পাইকারি বাজারে, যার ফলে খুচরাতেও দাম বেড়েছে। এক বিক্রেতা বলেন, আমরা ইচ্ছে করে দাম বাড়াচ্ছি না, পাইকারি বাজারেই বেশি দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে।
এক কৃষক জানান, ভারি বৃষ্টির কারণে মরিচ, বেগুন, শসাসহ নানা সবজির গাছ নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে উৎপাদন অর্ধেকে নেমেছে। কৃষি বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাকৃতিক দুর্যোগে সবজির সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় বাজারে সংকট তৈরি হয়েছে। এই অবস্থায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সুযোগ নিয়ে অতিরিক্ত মুনাফা করছে বলেও মন্তব্য করেন তারা। শুধু সবজি নয়, চাল, ডাল, মাছ, ডিম, মাংসসহ অন্যান্য নিত্যপণ্যের দামেও ঊর্ধ্বগতি দেখা গেছে। পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০, আদা ১২০, রসুন ১৬০ এবং কচুর মুখী ২০ টাকায়। চালের বাজারেও চাপ বেড়েছে ২৫ কেজি কাটারিভোগ বিক্রি হচ্ছে ১৭০০ ও মিনিকেট ১৬০০ টাকায়।
মাছের দামেও বেড়েছে রুই ৩২০, কাতল ৩৬০, পুঁটি ১৬০ এবং তেলাপিয়া ১৮০ টাকা কেজি। ডিমের হালি ৪৫ টাকা, দেশী মুরগী ৫৫০, ব্রয়লার মুরগি ১৮০, সোনালি ও লেয়ার ৩২০ এবং গরুর মাংস ৭০০ ও খাসির মাংস ১০০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। সব মিলিয়ে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের লাগামহীন দামে দিশেহারা সাধারণ ক্রেতারা। বাজারে সরকারি নজরদারি না বাড়ালে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।
গাইবান্ধা প্রতিনিধি: গাইবান্ধার গোবিন্দগঞ্জে আবারও কাঁচা মরিচের দাম বেড়েছে। গত সপ্তাহে কাঁচা মরিচের দাম ছিল ২৮০ টাকা কেজি, বর্তমানে তা ৪০ টাকা বেড়ে বিক্রি হচ্ছে ৩২০ টাকা কেজিতে। আজ শনিবার (০৪ অক্টোবর) গোবিন্দগঞ্জ পৌর বাজার ঘুরে দেখা গেছে, টানা বৃষ্টি ও সরবরাহ সংকটে সবজির দাম বেড়ে ক্রেতাদের নাভিশ্বাস উঠেছে।
বর্তমানে শুধু মরিচ নয় প্রায় সবজির দামই চড়া। করোলা, বেগুন ও ঢেড়স ৮০ টাকা, লাউ ৩০ টাকা, শসা ৪০ টাকা, পটল ৫০, ঝিঙা ৬০ টাকা এবং বই কচু ২০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে।
স্থানীয় এক ক্রেতা ক্ষোভ প্রকাশ করে বলেন, ৫০০ টাকা নিয়ে বাজারে গেলেও এখন হাত খালি নিয়েই ফিরতে হয়। সবকিছু হাতের নাগালের বাইরে চলে গেছে।
বিক্রেতারা জানান, টানা বৃষ্টির কারণে চাষাবাদ ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে, ফলে ফলন কমেছে। এর প্রভাব পড়েছে পাইকারি বাজারে, যার ফলে খুচরাতেও দাম বেড়েছে। এক বিক্রেতা বলেন, আমরা ইচ্ছে করে দাম বাড়াচ্ছি না, পাইকারি বাজারেই বেশি দাম দিয়ে কিনতে হচ্ছে।
এক কৃষক জানান, ভারি বৃষ্টির কারণে মরিচ, বেগুন, শসাসহ নানা সবজির গাছ নষ্ট হয়ে গেছে। ফলে উৎপাদন অর্ধেকে নেমেছে। কৃষি বিশেষজ্ঞদের মতে, প্রাকৃতিক দুর্যোগে সবজির সরবরাহ ব্যাহত হওয়ায় বাজারে সংকট তৈরি হয়েছে। এই অবস্থায় কিছু অসাধু ব্যবসায়ী সুযোগ নিয়ে অতিরিক্ত মুনাফা করছে বলেও মন্তব্য করেন তারা। শুধু সবজি নয়, চাল, ডাল, মাছ, ডিম, মাংসসহ অন্যান্য নিত্যপণ্যের দামেও ঊর্ধ্বগতি দেখা গেছে। পেঁয়াজ বিক্রি হচ্ছে ৭০, আদা ১২০, রসুন ১৬০ এবং কচুর মুখী ২০ টাকায়। চালের বাজারেও চাপ বেড়েছে ২৫ কেজি কাটারিভোগ বিক্রি হচ্ছে ১৭০০ ও মিনিকেট ১৬০০ টাকায়।
মাছের দামেও বেড়েছে রুই ৩২০, কাতল ৩৬০, পুঁটি ১৬০ এবং তেলাপিয়া ১৮০ টাকা কেজি। ডিমের হালি ৪৫ টাকা, দেশী মুরগী ৫৫০, ব্রয়লার মুরগি ১৮০, সোনালি ও লেয়ার ৩২০ এবং গরুর মাংস ৭০০ ও খাসির মাংস ১০০০ টাকা কেজিতে বিক্রি হচ্ছে। সব মিলিয়ে বাজারে নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের লাগামহীন দামে দিশেহারা সাধারণ ক্রেতারা। বাজারে সরকারি নজরদারি না বাড়ালে পরিস্থিতি আরও খারাপ হতে পারে বলে আশঙ্কা করছেন সংশ্লিষ্টরা।