মুন্নি আকতার,নগর প্রতিবেদক: টিকা নেওয়ার কারনে প্রাণঘাতি সকল রোগের প্রতিরোধ সম্ভব হয়েছে। আজ মঙ্গলবার(৩০ সেপ্টেম্বর) নগরের হোটেল সৈকত এর হালদা কনফারেন্স রুমে জেলা তথ্য অফিস চট্রগ্রাম এর আয়োজনে ও ইউনিসেফ এর সহযোগিতায় “টাইফয়েড টীকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫ “ উপলক্ষে স্কাউট ও গার্লস গাইডদের ওরিয়েন্টেশন সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফায়জুল হক এসব কথা বলেন। এতে সভাপতি করেন চট্টগ্রাম জেলা তথ্য অফিসের পরিচালক মীর হোসেন আহসানুল কবীর।

সভার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিভিল সার্জন ডাঃ জাহাঙ্গীর আলম।

মহাপরিচালক বলেন, দেশব্যাপী শিশু-কিশোরদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সরকার টাইফয়েড প্রতিরোধমূলক টিকা প্রদানের ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে টাইফয়েড জ্বরের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় শিক্ষার্থীদের শিক্ষা জীবন ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি শারীরিক জটিলতা ও অপুষ্টি দেখা দিচ্ছে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসাসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে টাইফয়েড টিকা প্রদান অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।

তিনি আরো বলেন, টাইফয়েড একটি সংক্রামক রোগ, যা অপরিচ্ছন্ন খাবার ও পানির মাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। শিশু-কিশোররা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তাই নির্ধারিত বয়সী প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য টাইফয়েড টিকা গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা জরুরি। সময়মতো টিকা দিলে টাইফয়েড আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৭০-৮০ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস পায়।

উপস্থিত ছিলেন- গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের পরিচালক অনসূয়া বড়ুয়া, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক গোলাম সারওয়ার, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কাজী শাম্মীনাজ আলম , চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব জাহেদুল করিম কচি বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন।

সভায় সরকারি কর্মকর্তা এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।

মুন্নি আকতার,নগর প্রতিবেদক: টিকা নেওয়ার কারনে প্রাণঘাতি সকল রোগের প্রতিরোধ সম্ভব হয়েছে। আজ মঙ্গলবার(৩০ সেপ্টেম্বর) নগরের হোটেল সৈকত এর হালদা কনফারেন্স রুমে জেলা তথ্য অফিস চট্রগ্রাম এর আয়োজনে ও ইউনিসেফ এর সহযোগিতায় “টাইফয়েড টীকাদান ক্যাম্পেইন ২০২৫ “ উপলক্ষে স্কাউট ও গার্লস গাইডদের ওরিয়েন্টেশন সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক ফায়জুল হক এসব কথা বলেন। এতে সভাপতি করেন চট্টগ্রাম জেলা তথ্য অফিসের পরিচালক মীর হোসেন আহসানুল কবীর।

সভার মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সিভিল সার্জন ডাঃ জাহাঙ্গীর আলম।

মহাপরিচালক বলেন, দেশব্যাপী শিশু-কিশোরদের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় সরকার টাইফয়েড প্রতিরোধমূলক টিকা প্রদানের ব্যাপক কর্মসূচি গ্রহণ করেছে। সাম্প্রতিক সময়ে টাইফয়েড জ্বরের প্রাদুর্ভাব বৃদ্ধি পাওয়ায় শিক্ষার্থীদের শিক্ষা জীবন ব্যাহত হওয়ার পাশাপাশি শারীরিক জটিলতা ও অপুষ্টি দেখা দিচ্ছে। এ পরিস্থিতি মোকাবিলায় বিদ্যালয়, কলেজ ও মাদ্রাসাসহ সকল শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে টাইফয়েড টিকা প্রদান অপরিহার্য হয়ে পড়েছে।

তিনি আরো বলেন, টাইফয়েড একটি সংক্রামক রোগ, যা অপরিচ্ছন্ন খাবার ও পানির মাধ্যমে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। শিশু-কিশোররা সবচেয়ে বেশি ঝুঁকিতে থাকে। তাই নির্ধারিত বয়সী প্রতিটি শিক্ষার্থীর জন্য টাইফয়েড টিকা গ্রহণ বাধ্যতামূলক করা জরুরি। সময়মতো টিকা দিলে টাইফয়েড আক্রান্ত হওয়ার ঝুঁকি ৭০-৮০ শতাংশ পর্যন্ত হ্রাস পায়।

উপস্থিত ছিলেন- গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের পরিচালক অনসূয়া বড়ুয়া, ইসলামিক ফাউন্ডেশনের পরিচালক গোলাম সারওয়ার, গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের উপপরিচালক কাজী শাম্মীনাজ আলম , চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবের সদস্য সচিব জাহেদুল করিম কচি বিশেষ অতিথির বক্তৃতা করেন।

সভায় সরকারি কর্মকর্তা এবং প্রিন্ট ও ইলেকট্রনিক মিডিয়ার সাংবাদিক বৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।