চকরিয়া প্রতিনিধি : সনাতন ধর্মালম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গা পূজার আর মাত্র কয়েক দিন বাকি। প্রতিমা তৈরিতে কারিগরদের ব্যস্ততায় জানান দিচ্ছে দেবী দূর্গার আগমনী বার্তা। চকরিয়া উপজেলায় এবার ৯১টি মণ্ডপে শারদীয়া দুর্গা পূজা উদযাপনের চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে বিরাজ করছে সাজ সাজ রব। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতায় নিছিদ্র নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যদিয়ে এবারও যথাযথভাবে ধর্মীয় মর্যাদায় উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে।

জানা যায়, চকরিয়া উপজেলায় বিভিন্ন স্থানে স্থায়ী ও অস্থায়ী এসব সার্বজনীন পূজা মণ্ডপ তৈরি করে পূজার প্রস্তুতি চলছে। কয়েকটি মণ্ডপে শুরু করেছেন রং তুলি দিয়ে প্রতিমা সাজসজ্জার কাজ। এখনো প্রতিমা গুলোতে রংয়ের কাজ শেষ হয়নি।

এদিকে ১৫ সেপ্টেম্বর সরকারের পক্ষ থেকে ৪৩ মেট্রিকটন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এসব বরাদ্দের বিপরীতে অর্থ ৪৭টি মণ্ডপ কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে বিতরণ করা হয়েছে।

চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, ‘দুর্গাপূজা শুরু হতে এখনও কয়েক দিন বাকি আছে। পূজায় যাতে কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় তার জন্য প্রশাসনিক তৎপরতা বৃদ্ধি করেছি। যেহেতু প্রতিটা পূজা মণ্ডপে প্রতিমা তৈরির কাজ চলছে। নজরদারি বৃদ্ধিসহ সতর্ক অবস্থানে রয়েছি। শান্তিপূর্ণভাবে দূর্গোৎসব পালনের লক্ষে পূজা মন্ডপগুলোতে যথাযথ নিরাপত্তা দিতে এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রাখতে প্রতি বছরের মতো পুলিশ, ব্যাটিলিয়ান আনসার, সাধারণ আনসারসহ মোবাইল টিমের সদস্যরা মোতায়েন থাকবে বলে জানান তিনি।’

এ ব্যাপারে চকরিয়া উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বাবলা দেব নাথ বলেন, প্রতিবছরের ন্যায় এবারও চকরিয়া উপজেলায় ৪৭টি মণ্ডপে প্রতিমা পূজা ও ৪৪টিতে ঘটপূজা অনুষ্ঠিত হবে। ২৭ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠী পূজার মধ্যদিয়ে শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু হবে। প্রতিটি মণ্ডপে পূজারীরা নিরবিচ্ছিন্নভাবে উৎসব উপভোগ করতে পারে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর পাশাপাশি নিজস্ব স্বেচ্চাসেবক সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন বলে জানান তিনি।

চকরিয়া প্রতিনিধি : সনাতন ধর্মালম্বীদের সর্ববৃহৎ ধর্মীয় উৎসব শারদীয়া দুর্গা পূজার আর মাত্র কয়েক দিন বাকি। প্রতিমা তৈরিতে কারিগরদের ব্যস্ততায় জানান দিচ্ছে দেবী দূর্গার আগমনী বার্তা। চকরিয়া উপজেলায় এবার ৯১টি মণ্ডপে শারদীয়া দুর্গা পূজা উদযাপনের চলছে ব্যাপক প্রস্তুতি। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের মধ্যে বিরাজ করছে সাজ সাজ রব। আইনশৃংখলা রক্ষাকারী বাহিনীর সহযোগিতায় নিছিদ্র নিরাপত্তা বলয়ের মধ্যদিয়ে এবারও যথাযথভাবে ধর্মীয় মর্যাদায় উৎসবমুখর পরিবেশে অনুষ্ঠিত হবে।

জানা যায়, চকরিয়া উপজেলায় বিভিন্ন স্থানে স্থায়ী ও অস্থায়ী এসব সার্বজনীন পূজা মণ্ডপ তৈরি করে পূজার প্রস্তুতি চলছে। কয়েকটি মণ্ডপে শুরু করেছেন রং তুলি দিয়ে প্রতিমা সাজসজ্জার কাজ। এখনো প্রতিমা গুলোতে রংয়ের কাজ শেষ হয়নি।

এদিকে ১৫ সেপ্টেম্বর সরকারের পক্ষ থেকে ৪৩ মেট্রিকটন চাল বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। এসব বরাদ্দের বিপরীতে অর্থ ৪৭টি মণ্ডপ কমিটির সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদকের কাছে বিতরণ করা হয়েছে।

চকরিয়া থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা তৌহিদুল আনোয়ার বলেন, ‘দুর্গাপূজা শুরু হতে এখনও কয়েক দিন বাকি আছে। পূজায় যাতে কোনো প্রকার বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি না হয় তার জন্য প্রশাসনিক তৎপরতা বৃদ্ধি করেছি। যেহেতু প্রতিটা পূজা মণ্ডপে প্রতিমা তৈরির কাজ চলছে। নজরদারি বৃদ্ধিসহ সতর্ক অবস্থানে রয়েছি। শান্তিপূর্ণভাবে দূর্গোৎসব পালনের লক্ষে পূজা মন্ডপগুলোতে যথাযথ নিরাপত্তা দিতে এবং আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রনে রাখতে প্রতি বছরের মতো পুলিশ, ব্যাটিলিয়ান আনসার, সাধারণ আনসারসহ মোবাইল টিমের সদস্যরা মোতায়েন থাকবে বলে জানান তিনি।’

এ ব্যাপারে চকরিয়া উপজেলা পুজা উদযাপন পরিষদের সাধারণ সম্পাদক বাবলা দেব নাথ বলেন, প্রতিবছরের ন্যায় এবারও চকরিয়া উপজেলায় ৪৭টি মণ্ডপে প্রতিমা পূজা ও ৪৪টিতে ঘটপূজা অনুষ্ঠিত হবে। ২৭ সেপ্টেম্বর ষষ্ঠী পূজার মধ্যদিয়ে শারদীয় দুর্গোৎসব শুরু হবে। প্রতিটি মণ্ডপে পূজারীরা নিরবিচ্ছিন্নভাবে উৎসব উপভোগ করতে পারে সেজন্য আইনশৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীর পাশাপাশি নিজস্ব স্বেচ্চাসেবক সদস্য দায়িত্ব পালন করবেন বলে জানান তিনি।