নগর প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) পুলিশ কমিশনার এর সাথে বিজিএমইএ’র প্রথম সহ-সভাপতি সেলিম রহমানসহ নেতৃবৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। পরে সিএমপি কমিশনারের সাথে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। আজ মঙ্গলবার (০২ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টায় অনুষ্ঠিত এই মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন সহ- সভাপতি মোহাম্মদ রফিক চৌধুরী, পরিচালক এনামুল আজিজ চৌধুরী ও সাকিফ আহমেদ সালাম।

অন্যদিকে সিএমপি’র পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) এবং উপ-পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম এন্ড অপারেশন)।

বিজিএমইএ’র প্রথম সহ-সভাপতি সেলিম রহমান বলেন, “শ্রমিক অসন্তোষ, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, চাঁদাবাজি, ঝুট ব্যবসা নিয়ে সংঘর্ষ, কারখানা ভাঙচুর ও শ্রমিক উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে পুলিশের সহযোগিতা জরুরি।”

তিনি আরও অনুরোধ জানান, রপ্তানিমুখী পোশাক শিল্পের গাড়ি (কার ও মাইক্রোবাস) যদি সিএমপি বা বিজিএমইএ’র স্টিকার থাকে তবে সেগুলো রিক্যুইজিশন না করার জন্য। একইসাথে, স্টিকার না থাকলেও কারখানার বৈধ পরিচয়পত্র থাকলে সেই গাড়িগুলোও রিক্যুইজিশনের আওতামুক্ত রাখার আহ্বান জানান তিনি।

সহ-সভাপতি মোহাম্মদ রফিক চৌধুরী বলেন, “বিজিএমইএ সর্বদা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কোন বেআইনী কর্মকাণ্ডে আমরা কখনোই অনৈতিক সহযোগিতা চাই না। তবে পোশাক শিল্পে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, শ্রমিক উস্কানি বা সংঘষের মতো ঘটনা প্রতিরোধে পুলিশের সহযোগিতা অত্যন্ত প্রয়োজন।”

সিএমপি কমিশনার প্রতিনিধি দলের বক্তব্য মনোযোগ দিয়ে শুনে বলেন, “রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্পের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় সিএমপি’র সর্বোচ্চ সহযোগিতা থাকবে। দেশের অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি গার্মেন্টস খাতের ভাবমূর্তি রক্ষায় পুলিশ সর্বদা সচেষ্ট থাকবে এবং শিল্পাঞ্চলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিজিএমইএ ও শিল্প মালিকদের সাথে সমন্বয় করে কাজ করবে।”

তিনি আরও আশ্বস্ত করেন- এখন থেকে রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের গাড়ি (কার ও মাইক্রোবাস) রিক্যুইজিশনের আওতার বাইরে থাকবে। একইসাথে তিনি পোশাক মালিকদের আহ্বান জানানÍযে কোন অভিযোগ সরাসরি “হ্যালো সিএমপি” প্ল্যাটফর্মে জানালে পুলিশ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তা সমাধান করবে।

নগর প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের (সিএমপি) পুলিশ কমিশনার এর সাথে বিজিএমইএ’র প্রথম সহ-সভাপতি সেলিম রহমানসহ নেতৃবৃন্দ সৌজন্য সাক্ষাৎ করেন। পরে সিএমপি কমিশনারের সাথে এক মতবিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়। আজ মঙ্গলবার (০২ সেপ্টেম্বর) দুপুর ২টায় অনুষ্ঠিত এই মতবিনিময় সভায় উপস্থিত ছিলেন সহ- সভাপতি মোহাম্মদ রফিক চৌধুরী, পরিচালক এনামুল আজিজ চৌধুরী ও সাকিফ আহমেদ সালাম।

অন্যদিকে সিএমপি’র পক্ষ থেকে উপস্থিত ছিলেন উপ-পুলিশ কমিশনার (সদর) এবং উপ-পুলিশ কমিশনার (ক্রাইম এন্ড অপারেশন)।

বিজিএমইএ’র প্রথম সহ-সভাপতি সেলিম রহমান বলেন, “শ্রমিক অসন্তোষ, সন্ত্রাসী কার্যকলাপ, চাঁদাবাজি, ঝুট ব্যবসা নিয়ে সংঘর্ষ, কারখানা ভাঙচুর ও শ্রমিক উস্কানিমূলক কর্মকাণ্ড প্রতিরোধে পুলিশের সহযোগিতা জরুরি।”

তিনি আরও অনুরোধ জানান, রপ্তানিমুখী পোশাক শিল্পের গাড়ি (কার ও মাইক্রোবাস) যদি সিএমপি বা বিজিএমইএ’র স্টিকার থাকে তবে সেগুলো রিক্যুইজিশন না করার জন্য। একইসাথে, স্টিকার না থাকলেও কারখানার বৈধ পরিচয়পত্র থাকলে সেই গাড়িগুলোও রিক্যুইজিশনের আওতামুক্ত রাখার আহ্বান জানান তিনি।

সহ-সভাপতি মোহাম্মদ রফিক চৌধুরী বলেন, “বিজিএমইএ সর্বদা আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। কোন বেআইনী কর্মকাণ্ডে আমরা কখনোই অনৈতিক সহযোগিতা চাই না। তবে পোশাক শিল্পে সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজি, শ্রমিক উস্কানি বা সংঘষের মতো ঘটনা প্রতিরোধে পুলিশের সহযোগিতা অত্যন্ত প্রয়োজন।”

সিএমপি কমিশনার প্রতিনিধি দলের বক্তব্য মনোযোগ দিয়ে শুনে বলেন, “রপ্তানিমুখী তৈরি পোশাক শিল্পের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় সিএমপি’র সর্বোচ্চ সহযোগিতা থাকবে। দেশের অর্থনীতির প্রধান চালিকাশক্তি গার্মেন্টস খাতের ভাবমূর্তি রক্ষায় পুলিশ সর্বদা সচেষ্ট থাকবে এবং শিল্পাঞ্চলের নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে বিজিএমইএ ও শিল্প মালিকদের সাথে সমন্বয় করে কাজ করবে।”

তিনি আরও আশ্বস্ত করেন- এখন থেকে রপ্তানিমুখী পোশাকশিল্পের গাড়ি (কার ও মাইক্রোবাস) রিক্যুইজিশনের আওতার বাইরে থাকবে। একইসাথে তিনি পোশাক মালিকদের আহ্বান জানানÍযে কোন অভিযোগ সরাসরি “হ্যালো সিএমপি” প্ল্যাটফর্মে জানালে পুলিশ অগ্রাধিকার ভিত্তিতে তা সমাধান করবে।