বিনোদন ডেস্ক: গত মাসের ১১ তারিখ মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় উপমহাদেশের নামকরা কন্ঠশিল্পী লতাকে। নিউমোনিয়া ধরা পড়ে ৯২ বছরের এই গায়িকার। লতা মঙ্গেশকরের শারীরিক পরিস্থিতির হঠাৎ অবনতি হওয়ায় আজ শনিবার (০৫ ফেব্রুয়ারী) রাতে মুম্বইয়ের হাসপাতালে পৌঁছলেন তাঁর বোন আশা ভোঁসলে।

হাসপাতালে প্রবেশের সময় আশা বলেন, ‘‘দিদির শারীরিক অবস্থার যাতে উন্নতি হয়, তার জন্য আপনারা প্রার্থনা করুন।’’

আশা ভোঁসলে ছাড়াও হাসপাতালে পৌঁছলেন পরিচালক মধুর ভান্ডারকর, সু্প্রিয়া সুলে এবং মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের স্ত্রী রশমি ঠাকরে। শোনা গিয়েছিল, রাজ ঠাকরেও এক বার দেখা করে গিয়েছেন গায়িকার সঙ্গে।

উপমহাদেশের কিংবদন্তি কন্ঠশিল্পীকে নিয়ে দেওয়া হয়েছে ভেন্টিলেশনে। কিছু দিন আগে করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। গত জানুয়ারি মাসের ১১ তারিখ মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় লতাকে। নিউমোনিয়া ধরা পড়ে ৯২ বছরের গায়িকার। শনিবার মুম্বইয়ের ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘লতা মঙ্গেশকরের শারীরিক পরিস্থিতির আবার অবনতি হয়েছে’।

গণমাধ্যমকে দেওয়া বিবৃতিতে ওই হাসপাতালের চিকিৎসক প্রতীত সমদানি বলেন, ‘‘গায়িকার শারীরিক পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক। তাঁকে ভেন্টিলেটর সাপোর্টে রাখা হয়েছে। আইসিইউ-তেই রয়েছেন। তিনি চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে আছেন।’’

গতকাল শুক্রবার বিকেলে হাসপাতালের তরফে দেওয়া আরও একটি বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘প্রবীণ গায়িকা বেশ কিছু থেরাপির মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন। তাঁকে নিরন্তর পর্যবেক্ষণে রেখেছেন চিকিৎসকেরা।’’

কিছু দিন আগে নবতিপর গায়িকার ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ে। চিকিৎসা হয়েছিল তাঁর। তার পর থেকে একেবারে বাড়িতেই থাকতেন তিনি। বাড়িতে প্রায়শই তাঁকে অক্সিজেন ব্যবহার করতে হয়। বেশ কিছু দিন আগে হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় লতার শারীরিক পরিস্থিতি নিয়ে গুজব ছড়ায়। গায়িকার মুখপাত্র ও পরিবারের তরফে অনুরোধ করা হয় কোনও ভুয়া খবর যেন ছড়ানো না হয়। কোনও পরিবারের ব্যক্তিগত পরিসরে প্রবেশ না করার অনুরোধও জানানো হয় ওই বিবৃতিতে।

গায়িকার জনসংযোগ দলের তরফে একটি বিবৃতিতে লেখা হয়, ‘অনুরোধ, হাওয়ায় ভেসে আসা ভুয়া খবরকে গুরুত্ব দেবেন না। লতাদিদি এখনও আইসিইউ-তে আছেন। বিশিষ্ট চিকিৎসক এবং তাঁর দলের পর্যবেক্ষণে আছেন তিনি। চিকিৎসক এবং পরিবারকে নিজেদের ব্যক্তিগত পরিসরে শান্তিতে থাকতে দিন।’ সূত্রঃ আনন্দবাজার

বিনোদন ডেস্ক: গত মাসের ১১ তারিখ মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় উপমহাদেশের নামকরা কন্ঠশিল্পী লতাকে। নিউমোনিয়া ধরা পড়ে ৯২ বছরের এই গায়িকার। লতা মঙ্গেশকরের শারীরিক পরিস্থিতির হঠাৎ অবনতি হওয়ায় আজ শনিবার (০৫ ফেব্রুয়ারী) রাতে মুম্বইয়ের হাসপাতালে পৌঁছলেন তাঁর বোন আশা ভোঁসলে।

হাসপাতালে প্রবেশের সময় আশা বলেন, ‘‘দিদির শারীরিক অবস্থার যাতে উন্নতি হয়, তার জন্য আপনারা প্রার্থনা করুন।’’

আশা ভোঁসলে ছাড়াও হাসপাতালে পৌঁছলেন পরিচালক মধুর ভান্ডারকর, সু্প্রিয়া সুলে এবং মহারাষ্ট্রের মুখ্যমন্ত্রী উদ্ধব ঠাকরের স্ত্রী রশমি ঠাকরে। শোনা গিয়েছিল, রাজ ঠাকরেও এক বার দেখা করে গিয়েছেন গায়িকার সঙ্গে।

উপমহাদেশের কিংবদন্তি কন্ঠশিল্পীকে নিয়ে দেওয়া হয়েছে ভেন্টিলেশনে। কিছু দিন আগে করোনা আক্রান্ত হয়েছিলেন তিনি। গত জানুয়ারি মাসের ১১ তারিখ মুম্বইয়ের ব্রিচ ক্যান্ডি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয় লতাকে। নিউমোনিয়া ধরা পড়ে ৯২ বছরের গায়িকার। শনিবার মুম্বইয়ের ওই হাসপাতাল কর্তৃপক্ষের তরফে একটি বিবৃতি দেওয়া হয়েছে। সেখানে বলা হয়েছে, ‘লতা মঙ্গেশকরের শারীরিক পরিস্থিতির আবার অবনতি হয়েছে’।

গণমাধ্যমকে দেওয়া বিবৃতিতে ওই হাসপাতালের চিকিৎসক প্রতীত সমদানি বলেন, ‘‘গায়িকার শারীরিক পরিস্থিতি আশঙ্কাজনক। তাঁকে ভেন্টিলেটর সাপোর্টে রাখা হয়েছে। আইসিইউ-তেই রয়েছেন। তিনি চিকিৎসকদের তত্ত্বাবধানে আছেন।’’

গতকাল শুক্রবার বিকেলে হাসপাতালের তরফে দেওয়া আরও একটি বিবৃতিতে জানানো হয়, ‘প্রবীণ গায়িকা বেশ কিছু থেরাপির মধ্য দিয়ে যাচ্ছেন। তিনি চিকিৎসায় সাড়া দিচ্ছেন। তাঁকে নিরন্তর পর্যবেক্ষণে রেখেছেন চিকিৎসকেরা।’’

কিছু দিন আগে নবতিপর গায়িকার ফুসফুসে সংক্রমণ ধরা পড়ে। চিকিৎসা হয়েছিল তাঁর। তার পর থেকে একেবারে বাড়িতেই থাকতেন তিনি। বাড়িতে প্রায়শই তাঁকে অক্সিজেন ব্যবহার করতে হয়। বেশ কিছু দিন আগে হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় লতার শারীরিক পরিস্থিতি নিয়ে গুজব ছড়ায়। গায়িকার মুখপাত্র ও পরিবারের তরফে অনুরোধ করা হয় কোনও ভুয়া খবর যেন ছড়ানো না হয়। কোনও পরিবারের ব্যক্তিগত পরিসরে প্রবেশ না করার অনুরোধও জানানো হয় ওই বিবৃতিতে।

গায়িকার জনসংযোগ দলের তরফে একটি বিবৃতিতে লেখা হয়, ‘অনুরোধ, হাওয়ায় ভেসে আসা ভুয়া খবরকে গুরুত্ব দেবেন না। লতাদিদি এখনও আইসিইউ-তে আছেন। বিশিষ্ট চিকিৎসক এবং তাঁর দলের পর্যবেক্ষণে আছেন তিনি। চিকিৎসক এবং পরিবারকে নিজেদের ব্যক্তিগত পরিসরে শান্তিতে থাকতে দিন।’ সূত্রঃ আনন্দবাজার