বিজন কুমার বিশ্বাস, কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র‌্যাব) কক্সবাজার রামুর গর্জনীয়ার ঘোনারপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে সাতটি আগ্নেয়াস্ত্র, ২ রাউন্ড গুলি, ২০০ গ্রাম গান পাউডার এবং অস্ত্র কেনা- বেচার ২ লাখ ৯৫ হাজার টাকাসহ আন্তজেলা ডাকাত সর্দার ও অস্ত্র ব্যবসায়ী নুরুল আবছারের দেহরক্ষী মনসুর আলম(২০)কে আটক করা হয়েছে।

শুক্রবার ১৫ মার্চ রাত আড়াইটার দিকে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র‌্যাব) এ অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ আটক করেছে ১ জনকে। এ সময় ডাকাত আবছার পালিয়ে যায়।

কক্সবাজার র‌্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক আইন ও গণমাধ্যম বিভাগের আবু সালাম চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেন সংবাদ কর্মীদের।

আবু সালাম চৌধুরী জানান, ডাকাত সর্দার নুরুল আবছার ডাকাতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবসা ও ভাড়া দেওয়ার কাজে যুক্ত রয়েছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে রামুর গর্জনিয়া ইউনিয়নের ঘোনারপাড়ায় তার নিজ বাড়িতে এ অভিযান চালানো হয়। র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে আবছার পালিয়ে গেলেও দেহরক্ষী মনছুর আলমকে আটক করা হয়। পরে ডাকাত সর্দারের দেহরক্ষী মনছুরের দেহ তল্লাশি করে ১টি এলজি এবং পলাতক ডাকাত সর্দার ও অস্ত্র ব্যবসায়ী আবছারের বাড়ি তল্লাশি করে ৬টি ওয়ান শুটার গান, ২ রাউন্ড গুলি, ২০০ গ্রাম গানপাউডার এবং অস্ত্র বিক্রির ২ লাখ ৯৫ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।

জিজ্ঞাসাবাদে মনছুর আন্তজেলা ডাকাত সর্দার ও অস্ত্র ব্যবসায়ী নুরুল আবছার ওরফে ডাকাত আবছারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করে বলে স্বীকার করেছে।

মনছুর ও আবছার বিভিন্ন মাধ্যমে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহ এবং নিজেদের হেফাজতে মজুদ করে থাকে। এসব অস্ত্র-গোলাবারুদ বিক্রি,ডাকাতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করে।

আবু সালাম চৌধুরী আরো জানান, এ ঘটনায় এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।

বিজন কুমার বিশ্বাস, কক্সবাজার প্রতিনিধিঃ র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র‌্যাব) কক্সবাজার রামুর গর্জনীয়ার ঘোনারপাড়া এলাকায় অভিযান চালিয়ে সাতটি আগ্নেয়াস্ত্র, ২ রাউন্ড গুলি, ২০০ গ্রাম গান পাউডার এবং অস্ত্র কেনা- বেচার ২ লাখ ৯৫ হাজার টাকাসহ আন্তজেলা ডাকাত সর্দার ও অস্ত্র ব্যবসায়ী নুরুল আবছারের দেহরক্ষী মনসুর আলম(২০)কে আটক করা হয়েছে।

শুক্রবার ১৫ মার্চ রাত আড়াইটার দিকে র‌্যাপিড অ্যাকশন ব্যাটালিয়ান (র‌্যাব) এ অভিযান চালিয়ে অস্ত্রসহ আটক করেছে ১ জনকে। এ সময় ডাকাত আবছার পালিয়ে যায়।

কক্সবাজার র‌্যাব-১৫ এর সিনিয়র সহকারী পরিচালক আইন ও গণমাধ্যম বিভাগের আবু সালাম চৌধুরী বিষয়টি নিশ্চিত করেন সংবাদ কর্মীদের।

আবু সালাম চৌধুরী জানান, ডাকাত সর্দার নুরুল আবছার ডাকাতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের পাশাপাশি দীর্ঘদিন ধরে অবৈধ আগ্নেয়াস্ত্র ব্যবসা ও ভাড়া দেওয়ার কাজে যুক্ত রয়েছে এমন তথ্যের ভিত্তিতে রামুর গর্জনিয়া ইউনিয়নের ঘোনারপাড়ায় তার নিজ বাড়িতে এ অভিযান চালানো হয়। র‌্যাবের উপস্থিতি টের পেয়ে আবছার পালিয়ে গেলেও দেহরক্ষী মনছুর আলমকে আটক করা হয়। পরে ডাকাত সর্দারের দেহরক্ষী মনছুরের দেহ তল্লাশি করে ১টি এলজি এবং পলাতক ডাকাত সর্দার ও অস্ত্র ব্যবসায়ী আবছারের বাড়ি তল্লাশি করে ৬টি ওয়ান শুটার গান, ২ রাউন্ড গুলি, ২০০ গ্রাম গানপাউডার এবং অস্ত্র বিক্রির ২ লাখ ৯৫ হাজার টাকা উদ্ধার করা হয়।

জিজ্ঞাসাবাদে মনছুর আন্তজেলা ডাকাত সর্দার ও অস্ত্র ব্যবসায়ী নুরুল আবছার ওরফে ডাকাত আবছারের ঘনিষ্ঠ সহযোগী ও দেহরক্ষী হিসেবে কাজ করে বলে স্বীকার করেছে।

মনছুর ও আবছার বিভিন্ন মাধ্যমে অস্ত্র ও গোলাবারুদ সংগ্রহ এবং নিজেদের হেফাজতে মজুদ করে থাকে। এসব অস্ত্র-গোলাবারুদ বিক্রি,ডাকাতি ও সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডে ব্যবহার করে।

আবু সালাম চৌধুরী আরো জানান, এ ঘটনায় এদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে।