ক্রাইম প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় ৫ম শ্রেণীতে পড়ুয়া নাবালিকা মেয়েকে ধর্ষণকারী আসামী মোঃ আরিফ (২৬)’কে আনোয়ারা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৭। গত ৩০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ধর্ষণ মামলার এজাহার নামীয় একমাত্র আসামী পাষন্ড ধর্ষণকারী মোঃ আরিফ (২৬), পিতা-মৃত আহম্মদ কবির, সাং-আনোয়ারা সরকার হাট, থানা-আনোয়ারা, জেলা-চট্টগ্রাম’কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।

এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী ভিকটিম ১৪ বছর বয়সের এবং সাতকানিয়ার একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫ম শ্রেণীতে পড়ুয়া একজন ছাত্রী। সে প্রতিদিনের ন্যায় গত ১৭ ডিসেম্বর প্রাইভেট পড়ার জন্য স্কুলে যায়। প্রাইভেট শেষে স্কুল হতে ফেরার পথে আসামী মোঃ আরিফ ভিকটিমকে একা পেয়ে জোরপূর্বক বিদ্যালয়ের টয়লেটের পিছনে পরিত্যাক্ত স্থানে নিয়ে যায়। সে সময় শিশু ভিকটিম চিৎকার করলে আরিফ তার মুখ চেপে ধরে এবং বলে চিৎকার করলে একদম মেরে ফেলবো বলে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে ধর্ষণকারী আরিফ ভিকটিমকে ধর্ষণপূর্বক বাড়ীতে চলে যেতে বলে এবং ঘটনাটি কাউকে না বলার জন্য ভয়ভীতি প্রদর্শণ করে।

পরবর্তীতে ভিকটিম বাড়ীতে আসলে তার অসুস্থতা দেখে তার মা তাকে হঠাৎ এমন অসুস্থ হওয়ার কথা জনতে চায়। তখন ভিকটিম তার মাকে উপরে উল্লেখিত ধর্ষণের কথা এবং তার রক্তক্ষরণ হচ্ছে বলে জানায়। তখন ভিকটিমের শরীরিক অবস্থা খারাপ দেখে তার মা-বাবা তাকে দ্রুত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। বর্তমানে ধর্ষিতা শিশু ভিকটিম চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওয়ান স্টপ ইমারজেন্সি সার্ভিস সেন্টারে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

উক্ত ঘটনায় ভিকটিমের বাবা বাদি হয়ে মোঃ আরিফ’কে আসামী করে গত ২০ ডিসেম্বর সাতকানিয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০২০ (সংশোধিত ২০২০) এর ৯ (১) ধারায় একটি মামলা করে, যার মামলা নং-১৭/৪১৪।

র‌্যাব জানায়, মামলাটি রুজু হওয়ার পর থেকে ঘটনার সাথে জড়িত আসামী আরিফকে গ্রেফতারের জন্য র‌্যাব-৭ ছায়াতদন্ত ও গোয়েন্দা নজরদারী শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম এর একটি আভিযানিক দল গত ৩০ ডিসেম্বর জেলার আনোয়ারা থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে উক্ত ধর্ষণ মামলার এজাহার নামীয় একমাত্র আসামী পাষন্ড ধর্ষণকারী মোঃ আরিফ (২৬), পিতা-মৃত আহম্মদ কবির, সাং-আনোয়ারা সরকার হাট, থানা-আনোয়ারা, জেলা-চট্টগ্রাম’কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। পরবর্তীতে উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে আটককৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে সে উপরে উল্লিখিত নাবালিকা শিশু ভিকটিমকে ধর্ষণের কথা অকপটে স্বীকার করে।

গ্রেফতারকৃত আসামী সংক্রান্তে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের নিমিত্তে সাতকানিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।

ক্রাইম প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় ৫ম শ্রেণীতে পড়ুয়া নাবালিকা মেয়েকে ধর্ষণকারী আসামী মোঃ আরিফ (২৬)’কে আনোয়ারা হতে গ্রেফতার করেছে র‌্যাব-৭। গত ৩০ ডিসেম্বর চট্টগ্রাম জেলার আনোয়ারা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে ধর্ষণ মামলার এজাহার নামীয় একমাত্র আসামী পাষন্ড ধর্ষণকারী মোঃ আরিফ (২৬), পিতা-মৃত আহম্মদ কবির, সাং-আনোয়ারা সরকার হাট, থানা-আনোয়ারা, জেলা-চট্টগ্রাম’কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।

এজাহার সূত্রে জানা গেছে, ভুক্তভোগী ভিকটিম ১৪ বছর বয়সের এবং সাতকানিয়ার একটি সরকারী প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ৫ম শ্রেণীতে পড়ুয়া একজন ছাত্রী। সে প্রতিদিনের ন্যায় গত ১৭ ডিসেম্বর প্রাইভেট পড়ার জন্য স্কুলে যায়। প্রাইভেট শেষে স্কুল হতে ফেরার পথে আসামী মোঃ আরিফ ভিকটিমকে একা পেয়ে জোরপূর্বক বিদ্যালয়ের টয়লেটের পিছনে পরিত্যাক্ত স্থানে নিয়ে যায়। সে সময় শিশু ভিকটিম চিৎকার করলে আরিফ তার মুখ চেপে ধরে এবং বলে চিৎকার করলে একদম মেরে ফেলবো বলে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে। পরবর্তীতে ধর্ষণকারী আরিফ ভিকটিমকে ধর্ষণপূর্বক বাড়ীতে চলে যেতে বলে এবং ঘটনাটি কাউকে না বলার জন্য ভয়ভীতি প্রদর্শণ করে।

পরবর্তীতে ভিকটিম বাড়ীতে আসলে তার অসুস্থতা দেখে তার মা তাকে হঠাৎ এমন অসুস্থ হওয়ার কথা জনতে চায়। তখন ভিকটিম তার মাকে উপরে উল্লেখিত ধর্ষণের কথা এবং তার রক্তক্ষরণ হচ্ছে বলে জানায়। তখন ভিকটিমের শরীরিক অবস্থা খারাপ দেখে তার মা-বাবা তাকে দ্রুত চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নিয়ে যান। বর্তমানে ধর্ষিতা শিশু ভিকটিম চট্টগ্রাম মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ওয়ান স্টপ ইমারজেন্সি সার্ভিস সেন্টারে চিকিৎসাধীন রয়েছে।

উক্ত ঘটনায় ভিকটিমের বাবা বাদি হয়ে মোঃ আরিফ’কে আসামী করে গত ২০ ডিসেম্বর সাতকানিয়া থানায় নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন ২০২০ (সংশোধিত ২০২০) এর ৯ (১) ধারায় একটি মামলা করে, যার মামলা নং-১৭/৪১৪।

র‌্যাব জানায়, মামলাটি রুজু হওয়ার পর থেকে ঘটনার সাথে জড়িত আসামী আরিফকে গ্রেফতারের জন্য র‌্যাব-৭ ছায়াতদন্ত ও গোয়েন্দা নজরদারী শুরু করে। এরই ধারাবাহিকতায় র‌্যাব-৭, চট্টগ্রাম এর একটি আভিযানিক দল গত ৩০ ডিসেম্বর জেলার আনোয়ারা থানা এলাকায় বিশেষ অভিযান পরিচালনা করে উক্ত ধর্ষণ মামলার এজাহার নামীয় একমাত্র আসামী পাষন্ড ধর্ষণকারী মোঃ আরিফ (২৬), পিতা-মৃত আহম্মদ কবির, সাং-আনোয়ারা সরকার হাট, থানা-আনোয়ারা, জেলা-চট্টগ্রাম’কে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়। পরবর্তীতে উপস্থিত সাক্ষীদের সম্মুখে আটককৃত আসামীকে জিজ্ঞাসাবাদে সে উপরে উল্লিখিত নাবালিকা শিশু ভিকটিমকে ধর্ষণের কথা অকপটে স্বীকার করে।

গ্রেফতারকৃত আসামী সংক্রান্তে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহনের নিমিত্তে সাতকানিয়া থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।