নিজস্ব প্রতিবেদক: নগরীর পতেঙ্গায় কর্ণফুলী টানেলের অর্থ নিয়ে দীর্ঘসূত্রিতার অভিযোগে ৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে একটি মামলা হয়েছে। মামলাটি রেকর্ড করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) চট্টগ্রাম মহানগর ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল দেবের আদালতে এ মামলাটি করেন হালিশহর এলাকার বাসিন্দা মো. হেমায়েত হোসেন।

মামলার আসামিরা হলেন- সিনিয়র সহকারি কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (ভূমি অধিগ্রহণ শাখা) এহসান মুরাদ, ভূমি সার্ভেয়ার মোহাম্মদ আব্দুল মুমিন, সার্ভেয়ার মোহাম্মদ ইমান হোসেন গাজী, মুক্তার হোসেন, আবু কাউসার সোহেল এবং অফিস সহকারী বেলায়েত হোসেন বুলু।

মামলার অভিযোগপত্র সূত্রে জানা যায়, গত ২০১৬ সালের ১৩ মার্চ মৃত ওমদা মিয়ার সন্তান মো. সাহাব উদ্দিন, মো. সালাউদ্দিন, মো. শাহজাহান, মো. মহিউদ্দিন, গিয়াস উদ্দিন, আলাউদ্দিন, মোছাম্মৎ মনোয়ারা বেগম, নুর নাহার বেগম এবং মোছাম্মৎ শামসুন নাহারদের সাথে বাদী হেমায়েত হোসেন ও মো. ফখরুল ইসলামের (২ নম্বর সাক্ষী) মধ্যে অধিগ্রহণকৃত ভূমি বিষয়ক একটি চুক্তি করা হয়। এরপরে তারা সেই জায়গায় ৬ বছরে বাদী হেমায়েত হোসেন এবং ২ নম্বর সাক্ষী মো. ফখরুল ইসলাম মিলে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা খরছ করেন। কিন্তু চুক্তির শর্তমতে অধিগ্রহণকৃত সম্পত্তির অর্ধেক সম্পত্তি বাদী এবং ২ নম্বর সাক্ষী পাওয়ার কথা। তবে তাদের বাদ দিয়ে চুক্তিবদ্ধ ব্যক্তিগণ প্রতারণা করে।

সেই সম্পত্তি কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের কাজে অধিগ্রহণ হলে ক্ষতিপূরণের টাকা ১ নম্বর আসামির জিম্মায় থাকে। পরে বিষয়টি বুঝে ২ নম্বর সাক্ষী মো. ফখরুল ইসলাম ও বাদী হেমায়েত হোসেন মিলে এহসান মুরাদের (১ নম্বর আসামি) কার্যালয়ে লিখিতভাবে আবেদন করলে তারা আবেদন গ্রহণ করেন। ওই ভূমির পক্ষগণসহ মামলার অপরপক্ষের যোগসাজশে বাদী ও ২ নম্বর সাক্ষীকে প্রতারিত করার জন্য অসৎ উদ্দেশ্যে পতেঙ্গা এলাকার জনৈক দালাল মো. নোমানের মাধ্যমে আসামিরা অবৈধভাবে ঘুষ দিয়ে জানায় টাকাগুলো অধিগ্রহণকৃত ভূমি বাবদ সরকারের পক্ষ থেকে দেয়া। গত ১০ নভেম্বর বাদী ও ২ নম্বর সাক্ষী আসামিদের কার্যালয়ে এসে তাদের দাখিলকৃত আবেদন এবং ভূমির ক্ষতিপূরণ বাবদ দেয়া অর্থের হালনাগাদ অবস্থা জানতে চায়। এসময় বাদীর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন আসামিরা।

নিজস্ব প্রতিবেদক: নগরীর পতেঙ্গায় কর্ণফুলী টানেলের অর্থ নিয়ে দীর্ঘসূত্রিতার অভিযোগে ৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে একটি মামলা হয়েছে। মামলাটি রেকর্ড করে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই) তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন আদালত। আজ মঙ্গলবার (১৫ নভেম্বর) চট্টগ্রাম মহানগর ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল দেবের আদালতে এ মামলাটি করেন হালিশহর এলাকার বাসিন্দা মো. হেমায়েত হোসেন।

মামলার আসামিরা হলেন- সিনিয়র সহকারি কমিশনার ও এক্সিকিউটিভ ম্যাজিস্ট্রেট (ভূমি অধিগ্রহণ শাখা) এহসান মুরাদ, ভূমি সার্ভেয়ার মোহাম্মদ আব্দুল মুমিন, সার্ভেয়ার মোহাম্মদ ইমান হোসেন গাজী, মুক্তার হোসেন, আবু কাউসার সোহেল এবং অফিস সহকারী বেলায়েত হোসেন বুলু।

মামলার অভিযোগপত্র সূত্রে জানা যায়, গত ২০১৬ সালের ১৩ মার্চ মৃত ওমদা মিয়ার সন্তান মো. সাহাব উদ্দিন, মো. সালাউদ্দিন, মো. শাহজাহান, মো. মহিউদ্দিন, গিয়াস উদ্দিন, আলাউদ্দিন, মোছাম্মৎ মনোয়ারা বেগম, নুর নাহার বেগম এবং মোছাম্মৎ শামসুন নাহারদের সাথে বাদী হেমায়েত হোসেন ও মো. ফখরুল ইসলামের (২ নম্বর সাক্ষী) মধ্যে অধিগ্রহণকৃত ভূমি বিষয়ক একটি চুক্তি করা হয়। এরপরে তারা সেই জায়গায় ৬ বছরে বাদী হেমায়েত হোসেন এবং ২ নম্বর সাক্ষী মো. ফখরুল ইসলাম মিলে ১ কোটি ২০ লাখ টাকা খরছ করেন। কিন্তু চুক্তির শর্তমতে অধিগ্রহণকৃত সম্পত্তির অর্ধেক সম্পত্তি বাদী এবং ২ নম্বর সাক্ষী পাওয়ার কথা। তবে তাদের বাদ দিয়ে চুক্তিবদ্ধ ব্যক্তিগণ প্রতারণা করে।

সেই সম্পত্তি কর্ণফুলী টানেল নির্মাণের কাজে অধিগ্রহণ হলে ক্ষতিপূরণের টাকা ১ নম্বর আসামির জিম্মায় থাকে। পরে বিষয়টি বুঝে ২ নম্বর সাক্ষী মো. ফখরুল ইসলাম ও বাদী হেমায়েত হোসেন মিলে এহসান মুরাদের (১ নম্বর আসামি) কার্যালয়ে লিখিতভাবে আবেদন করলে তারা আবেদন গ্রহণ করেন। ওই ভূমির পক্ষগণসহ মামলার অপরপক্ষের যোগসাজশে বাদী ও ২ নম্বর সাক্ষীকে প্রতারিত করার জন্য অসৎ উদ্দেশ্যে পতেঙ্গা এলাকার জনৈক দালাল মো. নোমানের মাধ্যমে আসামিরা অবৈধভাবে ঘুষ দিয়ে জানায় টাকাগুলো অধিগ্রহণকৃত ভূমি বাবদ সরকারের পক্ষ থেকে দেয়া। গত ১০ নভেম্বর বাদী ও ২ নম্বর সাক্ষী আসামিদের কার্যালয়ে এসে তাদের দাখিলকৃত আবেদন এবং ভূমির ক্ষতিপূরণ বাবদ দেয়া অর্থের হালনাগাদ অবস্থা জানতে চায়। এসময় বাদীর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন আসামিরা।