প্রেস বিজ্ঞপ্তি: কর্ণফুলী উপজেলার বড়উঠানে হাতির আক্রমণে আহত দুস্থ পরিবারের বড় সন্তান মো. জাবেদ এর কাছে নগদ অর্থ সহায়তা দিলেন “সৈয়দা হোসনে আরা-আলম খান ফাউন্ডেশন”এর চেয়ারম্যান ও বৃক্ষ রোপনে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত মোহাম্মদ মোকাম্মেল হক খান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশন’র সচিব মো. রেজাউল হক খান ও মো. কায়সারসহ অন্যান্য নেত্রীবৃন্দ।

গত ০৮ নভেম্বর  কর্ণফুলী উপজেলার বড়উঠান, খোট্টাপাড়া এলাকায় বসতঘরে বন্য হাতি আক্রমন করে মোহাম্মদ করিমের সহধর্মিনী জারিয়া বেগমকে গুরুতর আহত করে। বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেলে ৫ম তলা ২৭ নং ওয়ার্ড সিট নং-৩২-এ চিকিৎসারত অচেতন অবস্থা আছে। ফাউন্ডেশন’র চেয়ারম্যান সার্জারী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাঃ এরশাদ আলম’র সাথে আলোচনা করে চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। তিনি উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা করার নিমিত্তে চমেক এর উপ-পরিচালক ডা. অং সুই প্রু মারমার সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং চিকিৎসার সকল ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করার আহবান জানান।

এসময় চমেক এর প্রধান সহকারী নাজিম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। চমেক এর উপ-পরিচালক চিকিৎসার স্বার্থে যা যা করণীয় তা ব্যবস্থা করার আশ্বাস প্রদান করেন। ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান সমাজের বৃত্তবানদের গরীব অসহায়দের চিকিৎসাসহ আর্থিক সহযোগিতার জন্য এগিয়ে আসার আহবান জানান।

উল্লেখ্য, ০৭ মার্চ ২০১৮ ইং ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হওয়া দুই পরিবারের এ পরিবারকে ও বাড়ী বানাতে ফাউন্ডেশন’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মোকাম্মেল হক খান ঢেউটিন বিতরণ করেন। হাতির আক্রমন থেকে সুরক্ষা নিশ্চিতে ফাউন্ডেশন’র সচিব মো. রেজাউল হক খানকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়-মো. মুনছুরুল হক খান, মাওলানা গাজী মো. ইছহাক, জহির উদ্দিন টিপু, মো. কায়সার ও নুরুল আবছার।

সার্বিক তত্ত্বাবধানে ফাউন্ডেশন’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মোকাম্মেল হক খান।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: কর্ণফুলী উপজেলার বড়উঠানে হাতির আক্রমণে আহত দুস্থ পরিবারের বড় সন্তান মো. জাবেদ এর কাছে নগদ অর্থ সহায়তা দিলেন “সৈয়দা হোসনে আরা-আলম খান ফাউন্ডেশন”এর চেয়ারম্যান ও বৃক্ষ রোপনে প্রধানমন্ত্রী জাতীয় পুরস্কারপ্রাপ্ত মোহাম্মদ মোকাম্মেল হক খান।

এ সময় উপস্থিত ছিলেন ফাউন্ডেশন’র সচিব মো. রেজাউল হক খান ও মো. কায়সারসহ অন্যান্য নেত্রীবৃন্দ।

গত ০৮ নভেম্বর  কর্ণফুলী উপজেলার বড়উঠান, খোট্টাপাড়া এলাকায় বসতঘরে বন্য হাতি আক্রমন করে মোহাম্মদ করিমের সহধর্মিনী জারিয়া বেগমকে গুরুতর আহত করে। বর্তমানে তিনি চট্টগ্রাম মেডিকেলে ৫ম তলা ২৭ নং ওয়ার্ড সিট নং-৩২-এ চিকিৎসারত অচেতন অবস্থা আছে। ফাউন্ডেশন’র চেয়ারম্যান সার্জারী বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ডাঃ এরশাদ আলম’র সাথে আলোচনা করে চিকিৎসার খোঁজখবর নেন। তিনি উন্নত চিকিৎসা ব্যবস্থা করার নিমিত্তে চমেক এর উপ-পরিচালক ডা. অং সুই প্রু মারমার সাথে সাক্ষাৎ করেন এবং চিকিৎসার সকল ব্যবস্থা সুনিশ্চিত করার আহবান জানান।

এসময় চমেক এর প্রধান সহকারী নাজিম উদ্দিন উপস্থিত ছিলেন। চমেক এর উপ-পরিচালক চিকিৎসার স্বার্থে যা যা করণীয় তা ব্যবস্থা করার আশ্বাস প্রদান করেন। ফাউন্ডেশন চেয়ারম্যান সমাজের বৃত্তবানদের গরীব অসহায়দের চিকিৎসাসহ আর্থিক সহযোগিতার জন্য এগিয়ে আসার আহবান জানান।

উল্লেখ্য, ০৭ মার্চ ২০১৮ ইং ভয়াবহ অগ্নিকাণ্ডে নিঃস্ব হওয়া দুই পরিবারের এ পরিবারকে ও বাড়ী বানাতে ফাউন্ডেশন’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মোকাম্মেল হক খান ঢেউটিন বিতরণ করেন। হাতির আক্রমন থেকে সুরক্ষা নিশ্চিতে ফাউন্ডেশন’র সচিব মো. রেজাউল হক খানকে প্রধান করে পাঁচ সদস্যের কমিটি গঠন করা হয়-মো. মুনছুরুল হক খান, মাওলানা গাজী মো. ইছহাক, জহির উদ্দিন টিপু, মো. কায়সার ও নুরুল আবছার।

সার্বিক তত্ত্বাবধানে ফাউন্ডেশন’র চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মোকাম্মেল হক খান।