আদালত প্রতিবেদক: পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদারের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ তোলা সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার এবার কারাগারে নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন করেছেন। আজ সোমবার ১২ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ড. বেগম জেবুন্নেছার আদালতে তিনি এই আবেদন করেন। এতে পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদারকে বিবাদী করা হয়েছে।
বাবুল আক্তারের আইনজীবী গোলাম মাওলা মুরাদ জানান, গত শনিবার সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের ফেনী জেলা কারাগারের রুমে তল্লাশি চালিয়েছেন ফেনী মডেল থানার ওসি নিজাম উদ্দিন। তবে তার কক্ষে কিছুই পাওয়া যায়নি। তাকে মানসিক চাপে রাখতেই এ ধরনের কাজ করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, কারাগারের অভ্যন্তরে একজন পুলিশ কর্মকর্তা প্রবেশ করে কীভাবে একজন হাজতির কক্ষে তল্লাশি চালান তা বিস্ময়কর। এ কারণে নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩ এর ১১ ধারা অনুযায়ী নিরাপত্তা বিধানের জন্য আবেদন করেছেন বাবুল আক্তার। এ বিষয়ে আদালত পরে আদেশ দেবেন বলেছেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদারসহ ৬ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করেন বাবুল আক্তার। পিবিআই হেফাজতে থাকার সময় নির্যাতনের শিকার হয়েছেন দাবি করে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ড. বেগম জেবুন্নেছার আদালতে তিনি মামলার আবেদন করেন। আবেদনে আসামি করা হয়, পিবিআই চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের এসপি নাজমুল হাসান, চট্টগ্রাম মেট্টো ইউনিটের এসপি নাঈমা সুলতানা, পিবিআইয়ের সাবেক পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা, একেএম মহিউদ্দিন সেলিম ও সংস্থাটির চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের পরিদর্শক কাজী এনায়েত কবিরকে। আবেদনে নির্যাতন ও হেফাজতে মত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩-এর ১৫(১) ধারা এবং সংশ্লিষ্ট আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
বাবুলের অভিযোগ, গত বছরের ১০ থেকে ১২ মে পর্যন্ত তাকে একটি কক্ষে আটকে রেখে মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয়। স্বীকারোক্তি আদায়ের জন্য নানা প্রলোভনও দেখানো হয়। এ অভিযোগের বিষয়ে ১৯ সেপ্টেম্বর আদালতের আদেশ দেয়ার কথা রয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন ভোরে চট্টগ্রাম নগরের জিইসি মোড়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয় বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুকে। এ ঘটনায় গ্রেফতার হয়ে বর্তমানে কারাগারে আছেন বাবুল আক্তার।

আদালত প্রতিবেদক: পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশন (পিবিআই) প্রধান বনজ কুমার মজুমদারের বিরুদ্ধে নির্যাতনের অভিযোগ তোলা সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তার এবার কারাগারে নিরাপত্তা চেয়ে আদালতে আবেদন করেছেন। আজ সোমবার ১২ সেপ্টেম্বর চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ড. বেগম জেবুন্নেছার আদালতে তিনি এই আবেদন করেন। এতে পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদারকে বিবাদী করা হয়েছে।
বাবুল আক্তারের আইনজীবী গোলাম মাওলা মুরাদ জানান, গত শনিবার সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের ফেনী জেলা কারাগারের রুমে তল্লাশি চালিয়েছেন ফেনী মডেল থানার ওসি নিজাম উদ্দিন। তবে তার কক্ষে কিছুই পাওয়া যায়নি। তাকে মানসিক চাপে রাখতেই এ ধরনের কাজ করা হচ্ছে।
তিনি বলেন, কারাগারের অভ্যন্তরে একজন পুলিশ কর্মকর্তা প্রবেশ করে কীভাবে একজন হাজতির কক্ষে তল্লাশি চালান তা বিস্ময়কর। এ কারণে নির্যাতন এবং হেফাজতে মৃত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩ এর ১১ ধারা অনুযায়ী নিরাপত্তা বিধানের জন্য আবেদন করেছেন বাবুল আক্তার। এ বিষয়ে আদালত পরে আদেশ দেবেন বলেছেন।
এর আগে গত বৃহস্পতিবার পিবিআই প্রধান বনজ কুমার মজুমদারসহ ৬ পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে মামলার আবেদন করেন বাবুল আক্তার। পিবিআই হেফাজতে থাকার সময় নির্যাতনের শিকার হয়েছেন দাবি করে চট্টগ্রাম মহানগর দায়রা জজ ড. বেগম জেবুন্নেছার আদালতে তিনি মামলার আবেদন করেন। আবেদনে আসামি করা হয়, পিবিআই চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের এসপি নাজমুল হাসান, চট্টগ্রাম মেট্টো ইউনিটের এসপি নাঈমা সুলতানা, পিবিআইয়ের সাবেক পরিদর্শক সন্তোষ কুমার চাকমা, একেএম মহিউদ্দিন সেলিম ও সংস্থাটির চট্টগ্রাম জেলা ইউনিটের পরিদর্শক কাজী এনায়েত কবিরকে। আবেদনে নির্যাতন ও হেফাজতে মত্যু (নিবারণ) আইন, ২০১৩-এর ১৫(১) ধারা এবং সংশ্লিষ্ট আইনের ৫(২) ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।
বাবুলের অভিযোগ, গত বছরের ১০ থেকে ১২ মে পর্যন্ত তাকে একটি কক্ষে আটকে রেখে মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয়। স্বীকারোক্তি আদায়ের জন্য নানা প্রলোভনও দেখানো হয়। এ অভিযোগের বিষয়ে ১৯ সেপ্টেম্বর আদালতের আদেশ দেয়ার কথা রয়েছে।
প্রসঙ্গত, ২০১৬ সালের ৫ জুন ভোরে চট্টগ্রাম নগরের জিইসি মোড়ে কুপিয়ে হত্যা করা হয় বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতুকে। এ ঘটনায় গ্রেফতার হয়ে বর্তমানে কারাগারে আছেন বাবুল আক্তার।