আদালত প্রতিবেদক:  চট্টগ্রাম নগরীতে সাংবাদিকের উপর হামলা চালিয়ে ক্যামেরা, মোবাইল সেট ভাঙ্গচুর ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে রেয়াজউদ্দিন বাজার সংলগ্ন স্টেশন রোডস্থ বিদ্যুৎ, বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের (পাথরঘাটা) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. নুরুল ইসলাম, মিটার রিডার মো. নেছার প্রকাশ নেছার আহমেদ ও লাইনম্যান মো. সেলিম নামের তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন দি ডেইলী লাইফ পত্রিকার সিনিয়র ফটো সাংবাদিক প্রদীপ কুমার শীল। গত বুধবার চীফ মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চট্টগ্রাম-১ (কোতোয়ালি থানা) মামলাটি দায়ের করেন।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, নগরীর ৪৯ শাহ্ আমানত রোডস্থ ‘প্রমা হার্ডওয়ার’ এর স্বত্তাধিকারী ভুক্তভোগী সুদর্শন বিশ্বাস তার বাসা ও গোডাউনে ডিজিটাল বৈদ্যুতিক মিটার স্থাপনের জন্য স্টেশন রোডস্থ বিদ্যুৎ, বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগে (পাথরঘাটা) আবেদন করেন। এর পর অভিযুক্তরা দ্রুত সময়ে ডিজিটাল বৈদ্যুতিক মিটার লাগানোর নামে আবেদনকারী থেকে ঘুষসহ ১৩ হাজার টাকা গ্রহণ করেন। সুদর্শন বিশ্বাসের ডিজিটাল বৈদ্যুতিক মিটারের জরুরী প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়ায় আসামীরা মিটার সংযোগ না দিয়ে বারবার কালক্ষেপণ করতে থাকে। এক পর্যায়ে ভুক্তভোগী সুদর্শন বিশ্বাস দীর্ঘ সময়ের পর মিটার না পেয়ে মিটার সংযোগের নামে ১৩ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণের বিষয়টি পত্রিকায় প্রকাশের জন্য মামলার বাদী সাংবাদিক প্রদীপ কুমার শীলকে অনুরোধ করেন।

বৈদ্যুতিক মিটার স্থাপনের বিষয়ে গত ২৫ জুলাই বিকেল আনুমানিক ৩টায় মামলার বাদীকে নিয়ে ভুক্তভোগী সুদর্শন বিশ্বাস আসামীদের অফিসে গিয়ে বিষয়টি জানতে চায়। এ সময় আসামীগণ ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির অজ্ঞাতনামা আরও ৫/৬ জন মিলে বাদীকে ঝাপটে ধরে রুমের মধ্যে ঢুকিয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়ে বৈদ্যুতিক কাজে ব্যবহৃত লোহার রডসহ বিভিন্ন ইক্যুপমেন্ট দিয়ে আঘাত করে তা সাথে থাকা একটি নিকন ডি-৭৫০ ডিএসএলআর ক্যামেরা ও স্যামসাং এ-১০ মোবাইল সেট ভাংচুর করে।

একইসাথে আসামীরা বাদীর পকেটে থাকা নগদ ১৮ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে বাদীকে প্রাণে হত্যা করার হুমকি প্রদান করে চলে যায়। পরবর্তীতে ঘটনার বিষয়টি আগ্রাবাদ বিদ্যুৎ ভবনের প্রধান প্রকৌশলী রেজাউল করিম চৌধুরীকে মৌখিকভাবে জানানো হলে তিনি ঘটনাটির সুষ্ঠু মীমাংসার জন্য মামলার বাদী সাংবাদিক প্রদীপ শীলকে আশ্বাস দিলেও তিনি কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। পরবর্তীতে চীফ মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল দেব এর আদালতে সাংবাদিক সিআর মামলাটি( নং- ১৯৬১/২০২২) দায়ের করলে বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআই মেট্টোকে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।

আদালত প্রতিবেদক:  চট্টগ্রাম নগরীতে সাংবাদিকের উপর হামলা চালিয়ে ক্যামেরা, মোবাইল সেট ভাঙ্গচুর ও নগদ টাকা ছিনিয়ে নিয়ে হত্যার হুমকি দেওয়ার অভিযোগে রেয়াজউদ্দিন বাজার সংলগ্ন স্টেশন রোডস্থ বিদ্যুৎ, বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগের (পাথরঘাটা) উপ-সহকারী প্রকৌশলী মো. নুরুল ইসলাম, মিটার রিডার মো. নেছার প্রকাশ নেছার আহমেদ ও লাইনম্যান মো. সেলিম নামের তিনজনের বিরুদ্ধে আদালতে মামলা দায়ের করেছেন দি ডেইলী লাইফ পত্রিকার সিনিয়র ফটো সাংবাদিক প্রদীপ কুমার শীল। গত বুধবার চীফ মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চট্টগ্রাম-১ (কোতোয়ালি থানা) মামলাটি দায়ের করেন।

মামলার বিবরণ থেকে জানা যায়, নগরীর ৪৯ শাহ্ আমানত রোডস্থ ‘প্রমা হার্ডওয়ার’ এর স্বত্তাধিকারী ভুক্তভোগী সুদর্শন বিশ্বাস তার বাসা ও গোডাউনে ডিজিটাল বৈদ্যুতিক মিটার স্থাপনের জন্য স্টেশন রোডস্থ বিদ্যুৎ, বিক্রয় ও বিতরণ বিভাগে (পাথরঘাটা) আবেদন করেন। এর পর অভিযুক্তরা দ্রুত সময়ে ডিজিটাল বৈদ্যুতিক মিটার লাগানোর নামে আবেদনকারী থেকে ঘুষসহ ১৩ হাজার টাকা গ্রহণ করেন। সুদর্শন বিশ্বাসের ডিজিটাল বৈদ্যুতিক মিটারের জরুরী প্রয়োজনীয়তা দেখা দেয়ায় আসামীরা মিটার সংযোগ না দিয়ে বারবার কালক্ষেপণ করতে থাকে। এক পর্যায়ে ভুক্তভোগী সুদর্শন বিশ্বাস দীর্ঘ সময়ের পর মিটার না পেয়ে মিটার সংযোগের নামে ১৩ হাজার টাকা ঘুষ গ্রহণের বিষয়টি পত্রিকায় প্রকাশের জন্য মামলার বাদী সাংবাদিক প্রদীপ কুমার শীলকে অনুরোধ করেন।

বৈদ্যুতিক মিটার স্থাপনের বিষয়ে গত ২৫ জুলাই বিকেল আনুমানিক ৩টায় মামলার বাদীকে নিয়ে ভুক্তভোগী সুদর্শন বিশ্বাস আসামীদের অফিসে গিয়ে বিষয়টি জানতে চায়। এ সময় আসামীগণ ও সন্ত্রাসী প্রকৃতির অজ্ঞাতনামা আরও ৫/৬ জন মিলে বাদীকে ঝাপটে ধরে রুমের মধ্যে ঢুকিয়ে দরজা বন্ধ করে দিয়ে বৈদ্যুতিক কাজে ব্যবহৃত লোহার রডসহ বিভিন্ন ইক্যুপমেন্ট দিয়ে আঘাত করে তা সাথে থাকা একটি নিকন ডি-৭৫০ ডিএসএলআর ক্যামেরা ও স্যামসাং এ-১০ মোবাইল সেট ভাংচুর করে।

একইসাথে আসামীরা বাদীর পকেটে থাকা নগদ ১৮ হাজার টাকা ছিনিয়ে নিয়ে বাদীকে প্রাণে হত্যা করার হুমকি প্রদান করে চলে যায়। পরবর্তীতে ঘটনার বিষয়টি আগ্রাবাদ বিদ্যুৎ ভবনের প্রধান প্রকৌশলী রেজাউল করিম চৌধুরীকে মৌখিকভাবে জানানো হলে তিনি ঘটনাটির সুষ্ঠু মীমাংসার জন্য মামলার বাদী সাংবাদিক প্রদীপ শীলকে আশ্বাস দিলেও তিনি কোন ব্যবস্থা গ্রহণ করেননি। পরবর্তীতে চীফ মেট্টোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট জুয়েল দেব এর আদালতে সাংবাদিক সিআর মামলাটি( নং- ১৯৬১/২০২২) দায়ের করলে বিচারক মামলাটি আমলে নিয়ে পিবিআই মেট্টোকে তদন্তপূর্বক ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ দেন।