বনানী প্রতিনিধিঃ রাজধানীতে ভূয়া সাংবাদিকে ভরপুর। কেউ কেউ কোন সংবাদ লিখতে না পারলেও তারা বড় সাংবাদিক। বিভিন্ন পত্রিকা পকেটে নিয়ে ও অনুমোদনহীন অনলাইন নিউজ পোর্টালের নাম লেখা ষ্টিকার গাড়িতে লাগিয়ে অবাধে চলাচল করছে ওইসব সাংবাদিক নামধারী ব্যক্তি। তেমন একজন ভুয়া সাংবাদিক ও মাদক মামলার আসামি হাবিব সরকার স্বাধীন। নেই শিক্ষাগত যোগ্যতা। বনানীর কড়াইল বস্তিতে মাদক ব্যবসা, বাল্যবিবাহ, মারামারি, স্বামী স্ত্রীর ঝগড়া, পরকিয়া ও বিভিন্ন অনিয়মের খোঁজ নিয়ে পৌছে যান সবার আগে। সেখানে নানা রকম ভয়ভীতি প্রর্দশন করে আদায় করে থাকে মোটা অংকের টাকা। টাকা দিতে না চাইলে পত্রিকায় ছাপিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি পুলিশের কাছে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়ে থাকেন তিনি।
রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকার বটতলা চৌরাস্তা থেকে গত ১১ এপ্রিল আনুমানিক বেলা ৪টায় ১০০ পিচ ইয়াবাসহ হাবিব সরকার স্বাধীন ও মোছাঃ রিনাকে গ্রেফতার করেছে খিলক্ষেত থানা। সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬(১) এর ১০ (ক) ধারা অনুযায়ী মামলা রুজুতে আইন গত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একটি এজাহার দায়ের করেন এস আই সজিব হোসেন রাজু।
ইতি পূর্বেও মাদক কারবারে ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বনানী থানার ১৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলের অফিসের সামনে থেকে স্বাধীনকে ইয়াবাসহ গ্রেফতার করে বনানী থানার ততকালীন দায়িত্ব রত এস আই সুজন সাহা ও এ এস আই ইমরানের টিম যার মামলা নং ৪১। ওই মামলায় চার্জশিটও জমা দেওয়া হয়েছে তার বিরুদ্ধে।
দুটি মামলা আদালতে চলমান রয়েছে। স্বাধীন জামিনে আছেন। বর্তমানে সে টাকার বিনিময়ে “সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রা ও দৈনিক আমার প্রানের বাংলাদেশ” নামক পত্রিকার কার্ড ক্রয় করে স্টাফ রিপোর্টার দাবি করে মাদক পাচার, বিক্রি ও চাঁদাবাজিতে লিপ্ত রয়েছে। এক সময়ে বনানীতে চা বিক্রি করতেন। রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে মাদক ব্যবসায়ী, অবৈধ বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাস সংযোগধারীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করেন তিনি। এছাড়া বস্তিতে বাড়ি, ঘর নির্মাণ করলে চাঁদা দিতে বাধ্য করে এ ভুয়া সাংবাদিক।
ভুক্তভোগী বনানী থানা তাঁতীলীগের সভাপতি মমিন সরকার জানান, তার কাছ থেকেও চাঁদা দাবি করেছে স্বাধীন। তিনি চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তার নামেও মিথ্যা নিউজ করার হুমকি দেয়। শুধু তাই নয়, মমিন সরকারকে পাঁচ হাজার টাকার বিনিময়ে সাংবাদিক কার্ড করে দিতে চান স্বাধীন। ফোন করে বিকাশে টাকা পাঠাতে বললে মমিন পাঠাননি। তবে হাবিব সরকার স্বাধীন তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা দাবি করেছেন। তার দাবি সংবাদ প্রকাশের জের ধরে প্রভাবশালীদের যোগসাজেগে তাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে।
বনানী প্রতিনিধিঃ রাজধানীতে ভূয়া সাংবাদিকে ভরপুর। কেউ কেউ কোন সংবাদ লিখতে না পারলেও তারা বড় সাংবাদিক। বিভিন্ন পত্রিকা পকেটে নিয়ে ও অনুমোদনহীন অনলাইন নিউজ পোর্টালের নাম লেখা ষ্টিকার গাড়িতে লাগিয়ে অবাধে চলাচল করছে ওইসব সাংবাদিক নামধারী ব্যক্তি। তেমন একজন ভুয়া সাংবাদিক ও মাদক মামলার আসামি হাবিব সরকার স্বাধীন। নেই শিক্ষাগত যোগ্যতা। বনানীর কড়াইল বস্তিতে মাদক ব্যবসা, বাল্যবিবাহ, মারামারি, স্বামী স্ত্রীর ঝগড়া, পরকিয়া ও বিভিন্ন অনিয়মের খোঁজ নিয়ে পৌছে যান সবার আগে। সেখানে নানা রকম ভয়ভীতি প্রর্দশন করে আদায় করে থাকে মোটা অংকের টাকা। টাকা দিতে না চাইলে পত্রিকায় ছাপিয়ে দেওয়ার পাশাপাশি পুলিশের কাছে ধরিয়ে দেওয়ার হুমকিও দিয়ে থাকেন তিনি।
রাজধানীর খিলক্ষেত এলাকার বটতলা চৌরাস্তা থেকে গত ১১ এপ্রিল আনুমানিক বেলা ৪টায় ১০০ পিচ ইয়াবাসহ হাবিব সরকার স্বাধীন ও মোছাঃ রিনাকে গ্রেফতার করেছে খিলক্ষেত থানা। সূত্রে জানা যায়, ২০১৮ সালের মাদক নিয়ন্ত্রণ আইনের ৩৬(১) এর ১০ (ক) ধারা অনুযায়ী মামলা রুজুতে আইন গত ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য একটি এজাহার দায়ের করেন এস আই সজিব হোসেন রাজু।
ইতি পূর্বেও মাদক কারবারে ২০১৯ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর বনানী থানার ১৯নং ওয়ার্ড কাউন্সিলের অফিসের সামনে থেকে স্বাধীনকে ইয়াবাসহ গ্রেফতার করে বনানী থানার ততকালীন দায়িত্ব রত এস আই সুজন সাহা ও এ এস আই ইমরানের টিম যার মামলা নং ৪১। ওই মামলায় চার্জশিটও জমা দেওয়া হয়েছে তার বিরুদ্ধে।
দুটি মামলা আদালতে চলমান রয়েছে। স্বাধীন জামিনে আছেন। বর্তমানে সে টাকার বিনিময়ে “সাপ্তাহিক অপরাধ বিচিত্রা ও দৈনিক আমার প্রানের বাংলাদেশ” নামক পত্রিকার কার্ড ক্রয় করে স্টাফ রিপোর্টার দাবি করে মাদক পাচার, বিক্রি ও চাঁদাবাজিতে লিপ্ত রয়েছে। এক সময়ে বনানীতে চা বিক্রি করতেন। রাজধানীর কড়াইল বস্তিতে মাদক ব্যবসায়ী, অবৈধ বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাস সংযোগধারীদের কাছ থেকে চাঁদা আদায় করেন তিনি। এছাড়া বস্তিতে বাড়ি, ঘর নির্মাণ করলে চাঁদা দিতে বাধ্য করে এ ভুয়া সাংবাদিক।
ভুক্তভোগী বনানী থানা তাঁতীলীগের সভাপতি মমিন সরকার জানান, তার কাছ থেকেও চাঁদা দাবি করেছে স্বাধীন। তিনি চাঁদা দিতে অপারগতা প্রকাশ করলে তার নামেও মিথ্যা নিউজ করার হুমকি দেয়। শুধু তাই নয়, মমিন সরকারকে পাঁচ হাজার টাকার বিনিময়ে সাংবাদিক কার্ড করে দিতে চান স্বাধীন। ফোন করে বিকাশে টাকা পাঠাতে বললে মমিন পাঠাননি। তবে হাবিব সরকার স্বাধীন তার বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ মিথ্যা দাবি করেছেন। তার দাবি সংবাদ প্রকাশের জের ধরে প্রভাবশালীদের যোগসাজেগে তাকে মিথ্যা মামলায় ফাঁসানো হয়েছে।