নিজস্ব প্রতিবেদক: গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি চমেক হাসপাতালে বিস্ফোরণে আহতদের দেখতে এসে হামলার শিকার হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (০৭ জুন) বিকেলে চমেক হাসপাতালের প্রধান ফটকে হামলার শিকার হন তারা। এসময় তাঁর সঙ্গে আরও বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হন।পরে নগরের একটি বেসরকারি একটি হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নেয় তারা।

জানা গেছে, হামলার সময় জুনাইদ সাকির সঙ্গে ছিলেন গণ অধিকার পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খান, কেন্দ্র যুগ্ম আহ্বায়ক জসিম উদ্দিন, কার্যকারী সদস্য কামরুন নাহার ডলি, যুব অধিকার পরিষদের বায়েজিদ থানার আহ্বায়ক ডা. রাসেল, মহানগর ছাত্র অধিকার পরিষদের নাহিন ইসলাম সৌরভ, গণসংহতি আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর নেতা হাসান মারুফ রুমি, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শ্রীধাম কুমার শীল, কেন্দ্রীয় নেতা ফরহাদ জামান জনি ও ছাত্র ফেডারেশন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আরিফ উদ্দীন।

জোনায়েদ সাকি বলেন, সকালে কয়েকজন নেতাকর্মী মিলে আমরা সীতাকুণ্ডে গিয়েছিলাম। এরপর চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রোগীদের দেখেছি। এরপর আমরা গাড়িতে উঠতে যাবো এমন সময় হামলা শিকার হই। তারা ইট দিয়ে হামলা করেছে। নেতাকর্মীদের গাড়ি থেকে নামিয়ে হামলা করেছে তারা। আমাদের সাতটি রাজনৈতিক দলের ২০ নেতাকর্মী এসময় হামলার শিকার হয়েছেন।

তিনি বলেন, হামলার সময় দুইজন পুলিশ সদস্য এগিয়ে এসে রক্ষা করেছে। অন্যদের তেমন ভূমিকা ছিলো না।

নিজস্ব প্রতিবেদক: গণসংহতি আন্দোলনের প্রধান সমন্বয়ক জোনায়েদ সাকি চমেক হাসপাতালে বিস্ফোরণে আহতদের দেখতে এসে হামলার শিকার হয়েছেন। আজ মঙ্গলবার (০৭ জুন) বিকেলে চমেক হাসপাতালের প্রধান ফটকে হামলার শিকার হন তারা। এসময় তাঁর সঙ্গে আরও বেশ কয়েকজন নেতাকর্মী আহত হন।পরে নগরের একটি বেসরকারি একটি হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা নেয় তারা।

জানা গেছে, হামলার সময় জুনাইদ সাকির সঙ্গে ছিলেন গণ অধিকার পরিষদের সিনিয়র যুগ্ম আহ্বায়ক রাশেদ খান, কেন্দ্র যুগ্ম আহ্বায়ক জসিম উদ্দিন, কার্যকারী সদস্য কামরুন নাহার ডলি, যুব অধিকার পরিষদের বায়েজিদ থানার আহ্বায়ক ডা. রাসেল, মহানগর ছাত্র অধিকার পরিষদের নাহিন ইসলাম সৌরভ, গণসংহতি আন্দোলন চট্টগ্রাম মহানগর নেতা হাসান মারুফ রুমি, চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্র ফেডারেশনের সাধারণ সম্পাদক শ্রীধাম কুমার শীল, কেন্দ্রীয় নেতা ফরহাদ জামান জনি ও ছাত্র ফেডারেশন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের যুগ্ম আহ্বায়ক মো. আরিফ উদ্দীন।

জোনায়েদ সাকি বলেন, সকালে কয়েকজন নেতাকর্মী মিলে আমরা সীতাকুণ্ডে গিয়েছিলাম। এরপর চট্টগ্রাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে রোগীদের দেখেছি। এরপর আমরা গাড়িতে উঠতে যাবো এমন সময় হামলা শিকার হই। তারা ইট দিয়ে হামলা করেছে। নেতাকর্মীদের গাড়ি থেকে নামিয়ে হামলা করেছে তারা। আমাদের সাতটি রাজনৈতিক দলের ২০ নেতাকর্মী এসময় হামলার শিকার হয়েছেন।

তিনি বলেন, হামলার সময় দুইজন পুলিশ সদস্য এগিয়ে এসে রক্ষা করেছে। অন্যদের তেমন ভূমিকা ছিলো না।