ঢাকা ব্যুরো: বাংলাদেশকে পরিচালনার দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্রের নয় বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে এক বার্তায় তিনি পরামর্শ দেন, যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের সমস্যা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন, বাংলাদেশ সম্পর্কে নয়।

বুধবার (১ জুন) সকালে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিদেশি দূতদের মতামত জানতে চেয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার প্রবণতায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। এসময় রাষ্ট্রদূতদের দেশের বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করার পরামর্শ দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

এর আগে ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে মঙ্গলবার কূটনৈতিক সংবাদদাতাদের সংগঠন ডিক্যাব আয়োজিত অনুষ্ঠান ‘ডিক্যাব টক’-এ উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। সেখানে তিনি বাংলাদেশের নির্বাচন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মানবাধিকারসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বক্তব্য দেন। প্রশ্নোত্তর পর্বেও এসব বিষয় ঘুরেফিরে এসেছে।

বাংলাদেশ নিয়ে বিদেশি দূতদের সাম্প্রতিক বক্তব্যকে কেন্দ্র করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী অসন্তুষ্ট ও ক্ষুব্ধ। বুধবার সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো বার্তায় সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, আপনারা অনুগ্রহ করে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে প্রশ্ন করবেন, কেন তারা তাদের নিজ দেশে এ ধরনের বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ করতে পারে না এবং প্রতি বছর প্রায় এক লাখ মার্কিন নাগরিক যুক্তরাষ্ট্রে নিখোঁজ হয়। এমনকি শিশুরা তাদের মা-বাবাকে আর কাছে পায় না। যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের সমস্যা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন, বাংলাদেশ সম্পর্কে নয়।

তিনি আরও বলেন, আপনারা কেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে প্রশ্ন করেন না, তাদের নির্বাচনপ্রক্রিয়া সুষ্ঠু হলে কেন তরুণ মার্কিনরা তাদের নির্বাচনপ্রক্রিয়ায় বিশ্বাস করে না এবং কেন তরুণ মার্কিনদের মধ্যে ভোট দেয়ার হার কম? প্রতিটি নির্বাচনে কেন তাদের ভোটারদের প্রায় ২৫ শতাংশ ভোট দেয়? এটা কি একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনপ্রক্রিয়া?

ঢাকা ব্যুরো: বাংলাদেশকে পরিচালনার দায়িত্ব যুক্তরাষ্ট্রের নয় বলে মন্তব্য করেছেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী ড. এ কে আবদুল মোমেন। সাংবাদিকদের উদ্দেশ্যে এক বার্তায় তিনি পরামর্শ দেন, যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের সমস্যা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন, বাংলাদেশ সম্পর্কে নয়।

বুধবার (১ জুন) সকালে দেশের অভ্যন্তরীণ বিভিন্ন বিষয় নিয়ে বিদেশি দূতদের মতামত জানতে চেয়ে সাংবাদিকদের প্রশ্ন করার প্রবণতায় অসন্তোষ প্রকাশ করেন তিনি। এসময় রাষ্ট্রদূতদের দেশের বিষয় নিয়ে প্রশ্ন করার পরামর্শ দেন পররাষ্ট্রমন্ত্রী।

এর আগে ঢাকায় জাতীয় প্রেস ক্লাবে মঙ্গলবার কূটনৈতিক সংবাদদাতাদের সংগঠন ডিক্যাব আয়োজিত অনুষ্ঠান ‘ডিক্যাব টক’-এ উপস্থিত ছিলেন যুক্তরাষ্ট্রের রাষ্ট্রদূত পিটার ডি হাস। সেখানে তিনি বাংলাদেশের নির্বাচন, গণমাধ্যমের স্বাধীনতা, মানবাধিকারসহ বিভিন্ন ইস্যুতে বক্তব্য দেন। প্রশ্নোত্তর পর্বেও এসব বিষয় ঘুরেফিরে এসেছে।

বাংলাদেশ নিয়ে বিদেশি দূতদের সাম্প্রতিক বক্তব্যকে কেন্দ্র করে পররাষ্ট্রমন্ত্রী অসন্তুষ্ট ও ক্ষুব্ধ। বুধবার সকালে গণমাধ্যমে পাঠানো বার্তায় সাংবাদিকদের উদ্দেশে তিনি ক্ষোভ প্রকাশ করেন। পররাষ্ট্রমন্ত্রী জানান, আপনারা অনুগ্রহ করে মার্কিন রাষ্ট্রদূতকে প্রশ্ন করবেন, কেন তারা তাদের নিজ দেশে এ ধরনের বিচার বহির্ভূত হত্যাকাণ্ড বন্ধ করতে পারে না এবং প্রতি বছর প্রায় এক লাখ মার্কিন নাগরিক যুক্তরাষ্ট্রে নিখোঁজ হয়। এমনকি শিশুরা তাদের মা-বাবাকে আর কাছে পায় না। যুক্তরাষ্ট্রকে তাদের সমস্যা সম্পর্কে জিজ্ঞাসা করুন, বাংলাদেশ সম্পর্কে নয়।

তিনি আরও বলেন, আপনারা কেন মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসকে প্রশ্ন করেন না, তাদের নির্বাচনপ্রক্রিয়া সুষ্ঠু হলে কেন তরুণ মার্কিনরা তাদের নির্বাচনপ্রক্রিয়ায় বিশ্বাস করে না এবং কেন তরুণ মার্কিনদের মধ্যে ভোট দেয়ার হার কম? প্রতিটি নির্বাচনে কেন তাদের ভোটারদের প্রায় ২৫ শতাংশ ভোট দেয়? এটা কি একটি অংশগ্রহণমূলক নির্বাচনপ্রক্রিয়া?