নিজস্ব প্রতিবেদক: তথ্য কোন উপহার বা দান নয়, তথ্য জনগণের অধিকার। তাদেরকে তথ্য দিতে হবে। তথ্য প্রদানের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতায়ন হয়। দাপ্তরিক স্বচ্চতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়। দুর্নীতিমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা ও গুড গভর্নেন্স এর জন্য তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য তথ্য অধিকার আইনের বিধান মোতাবেক চাহিত তথ্য নির্দিষ্ট সময়ে জনসাধারণকে দিতে হবে। তাহলে তথ্য দাতা ও গ্রহীতা-উভয়পক্ষের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি হবে। আজ শনিবার (২৮ মে) সকালে চট্টগ্রাম সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের সহযোগিতায় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ এ সেমিনারের আয়োজন করেন।
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. আনিসুর রহমান সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন।
প্রধান অতিথি বলেন, আজকের সেমিনার তথ্য দাতা ও গ্রহীতার মধ্যে সেতু বন্ধ তৈরিতে সহায়তা করবে। এ সেমিনারের পর জনসেবায় নিয়োজিত প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী বিশেষ করে সওজ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীদের দায়িত্ব আরো বেড়ে গেল।

তিনি বলেন, সঠিক তথ্য পেতে হলে তথ্য দাতাকে পূর্বাহ্নে অবগত করতে হবে। রাস্তায় বা অফিসে হুট করে কোন তথ্য চাইলে প্রস্তুতির অভাবে অনেক সময় প্রকৃত তথ্য দেওয়া সম্ভব হয় না। উভয় পক্ষের সুবিধার জন্য সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে।

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আবু নাছের।
সওজ চট্টগ্রাম সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ জাহেদ হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন সওজ এর রাঙামাটি সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শাহ মোহাম্মদ শামস মোকাদ্দেস, চট্টগ্রাম টেলিভিশন সাংবাদিক এসোসিয়েশন এর সভাপতি নাসির উদ্দিন তোতা প্রমুখ।
মূল প্রবন্ধে তথ্য অধিকার আইন প্রণয়নের উদ্দেশ্য ও ক্ষেত্র উল্লেখ করে বলা হয়, সর্বোচ্চ জনসেবা নিশ্চিত করতে সরকার তথ্য অধিকার আইন পাশ করেছে। এ আইন প্রণয়নের কারনে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এসময় তথ্য কে দেবে, কারা চাইবে, কিভাবে চাইবে, সময় ও তথ্যের মূল্য, মূল্য পরিশোধ পদ্ধিতি, তথ্য না দিলে করণীয়, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকতা, তথ্য কমিশন গঠন ও কার্যাবলিসহ তথ্য প্রদান হতে অব্যাহতি প্রাপ্ত সরকারি দপ্তর ও বিষয়গুলো সুনির্দিষ্টভাবে তুলে ধরা হয়।
উম্মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণকারীগণ বিভিন্ন বিষয় জানতে চান। এসময় ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে চাহিত তথ্যের মূল্য পরিশোধের বিষয় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ না থাকা, তথ্যের মূল্য নগদ বা বিকাশে পরিশোধ করার বিষয় উল্লেখ না থাকাসহ কতিপয় বিষয় উঠে আসে। এ বিষয়ে জানানো হয়- যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট এসব বিষয় সমাধানের জন্য তুলে ধরা হবে।
আজকের সেমিনারে সওজ চট্টগ্রাম ও রাঙামাটির সার্কেলের কর্মকর্তাগণ, বিআরটিএ, বিআরটিসি, পিআইডি, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণ অংশ নেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক: তথ্য কোন উপহার বা দান নয়, তথ্য জনগণের অধিকার। তাদেরকে তথ্য দিতে হবে। তথ্য প্রদানের মাধ্যমে জনগণের ক্ষমতায়ন হয়। দাপ্তরিক স্বচ্চতা ও জবাবদিহিতা নিশ্চিত হয়। দুর্নীতিমুক্ত সমাজ প্রতিষ্ঠা ও গুড গভর্নেন্স এর জন্য তথ্যের অবাধ প্রবাহ নিশ্চিত করতে হবে। এজন্য তথ্য অধিকার আইনের বিধান মোতাবেক চাহিত তথ্য নির্দিষ্ট সময়ে জনসাধারণকে দিতে হবে। তাহলে তথ্য দাতা ও গ্রহীতা-উভয়পক্ষের মধ্যে সেতুবন্ধন তৈরি হবে। আজ শনিবার (২৮ মে) সকালে চট্টগ্রাম সড়ক ও জনপথ (সওজ) অধিদপ্তরের সহযোগিতায় সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ এ সেমিনারের আয়োজন করেন।
সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের যুগ্মসচিব মো. আনিসুর রহমান সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তৃতা করেন।
প্রধান অতিথি বলেন, আজকের সেমিনার তথ্য দাতা ও গ্রহীতার মধ্যে সেতু বন্ধ তৈরিতে সহায়তা করবে। এ সেমিনারের পর জনসেবায় নিয়োজিত প্রজাতন্ত্রের কর্মচারী বিশেষ করে সওজ অধিদপ্তরের কর্মকর্তা কর্মচারীদের দায়িত্ব আরো বেড়ে গেল।

তিনি বলেন, সঠিক তথ্য পেতে হলে তথ্য দাতাকে পূর্বাহ্নে অবগত করতে হবে। রাস্তায় বা অফিসে হুট করে কোন তথ্য চাইলে প্রস্তুতির অভাবে অনেক সময় প্রকৃত তথ্য দেওয়া সম্ভব হয় না। উভয় পক্ষের সুবিধার জন্য সমন্বিতভাবে কাজ করতে হবে।

মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন মন্ত্রণালয়ের উপসচিব মো. আবু নাছের।
সওজ চট্টগ্রাম সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোহাম্মদ জাহেদ হোসেনের সভাপতিত্বে সেমিনারে অন্যান্যের মধ্যে বক্তৃতা করেন সওজ এর রাঙামাটি সার্কেলের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী শাহ মোহাম্মদ শামস মোকাদ্দেস, চট্টগ্রাম টেলিভিশন সাংবাদিক এসোসিয়েশন এর সভাপতি নাসির উদ্দিন তোতা প্রমুখ।
মূল প্রবন্ধে তথ্য অধিকার আইন প্রণয়নের উদ্দেশ্য ও ক্ষেত্র উল্লেখ করে বলা হয়, সর্বোচ্চ জনসেবা নিশ্চিত করতে সরকার তথ্য অধিকার আইন পাশ করেছে। এ আইন প্রণয়নের কারনে বিশ্বে বাংলাদেশের ভাবমূর্তি বহুগুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। এসময় তথ্য কে দেবে, কারা চাইবে, কিভাবে চাইবে, সময় ও তথ্যের মূল্য, মূল্য পরিশোধ পদ্ধিতি, তথ্য না দিলে করণীয়, দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকতা, তথ্য কমিশন গঠন ও কার্যাবলিসহ তথ্য প্রদান হতে অব্যাহতি প্রাপ্ত সরকারি দপ্তর ও বিষয়গুলো সুনির্দিষ্টভাবে তুলে ধরা হয়।
উম্মুক্ত আলোচনায় অংশগ্রহণকারীগণ বিভিন্ন বিষয় জানতে চান। এসময় ইলেক্ট্রনিক পদ্ধতিতে চাহিত তথ্যের মূল্য পরিশোধের বিষয় সুস্পষ্টভাবে উল্লেখ না থাকা, তথ্যের মূল্য নগদ বা বিকাশে পরিশোধ করার বিষয় উল্লেখ না থাকাসহ কতিপয় বিষয় উঠে আসে। এ বিষয়ে জানানো হয়- যথাযথ কর্তৃপক্ষের নিকট এসব বিষয় সমাধানের জন্য তুলে ধরা হবে।
আজকের সেমিনারে সওজ চট্টগ্রাম ও রাঙামাটির সার্কেলের কর্মকর্তাগণ, বিআরটিএ, বিআরটিসি, পিআইডি, সাংবাদিক ও সুশীল সমাজের প্রতিনিধিগণ অংশ নেন।