প্রেস বিজ্ঞপ্তি: শহীদজননী জাহানারা ইমামের ৯৩ তম জন্মবার্ষিকী পালন উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার (২৬ মে) একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় পরিষদ সদস্য, বর্ষিয়ান জননেতা নইম উদ্দিন চৌধুরী বলেছেন, ‘জঙ্গি মৌলবাদী ও ধর্মব্যবসায়ীরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাই শুধু নয়, ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে পাওয়া ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্বাধীনতা বিরোধীদের আস্ফালন ঠেকাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সকল শক্তিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’

সংগঠনের জেলা শাখার সভাপতি প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদারের সভাপতিত্বে ও কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক অলিদ চৌধুরীর সঞ্চালনায় বক্তারা মৌলবাদীদের প্রতিরোধে অবিলম্বে প্রগতিশীল সংগঠনগুলিকে ঐক্যের ডাক দেয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী ’৭১ সালে তাদের যাবতীয় মানবতাবিরোধী অপরাধকে ইসলামের নামে বৈধতা দিতে চেয়েছে এবং ইসলামের নামে তারা গণহত্যা ও নারীধর্ষণ করেছে। জামায়াত-হেফাজতের জাতি ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রমের সমালোচনা কখনও ইসলামবিরোধী হতে পারে না।

তিনি আরো বলেন, ‘জামায়াত হেফাজত সব সময় প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। মুজিবশতবর্ষ ও স্বাধীনতার রজতজয়ন্তীতেও তারা থেমে থাকেনি।

ধর্মীয় সভায় রাজনৈতিক ও স্বাধীনতাবিরোধী বক্তব্য প্রদান বন্ধ করার দাবি জানিয়ে তারা আরো বলেন, ইসলামের নাম ও ধর্মকে ব্যবহার করে রাজনীতি করা নিষিদ্ধ করতে হবে।’

সভায় অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন জেলা সহ-সভাপতি দীপঙ্কর চৌধুরী কাজল, মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ মইনুদ্দিন, সহ-সাধারণ সম্পাদক আবু সাদাত মো. সায়েম, আবদুল মান্নান শিমুল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিথুন মল্লিক, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক রুবা আহসান, সহ-প্রচার ও গণমাধ্যম সম্পাদক রুবেল চৌধুরী, সহ-আইন সম্পাদক এড. রক্তিম বিশ্বাস, কার্যনির্বাহী সদস্য এসকান্দার আলী, কানিজ ফাতেমা, মো. আসিফ ইকবাল, মো. সাইফুদ্দিন শান্ত, রিনা বেগম, রুজি আকতার, সাবিক, রুনা মোস্তফা, মুক্তা আহমেদ, তানজিন আক্তার, শাহনাজ বেগম, রোকসানা আক্তার দিতি, তানিয়া আক্তার, সেলিনা আকতার, শারমিন আকতার প্রমুখ।

সভার শুরুতে শহীদ জননীর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: শহীদজননী জাহানারা ইমামের ৯৩ তম জন্মবার্ষিকী পালন উপলক্ষে আজ বৃহস্পতিবার (২৬ মে) একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটির এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

অনুষ্ঠানে বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের জাতীয় পরিষদ সদস্য, বর্ষিয়ান জননেতা নইম উদ্দিন চৌধুরী বলেছেন, ‘জঙ্গি মৌলবাদী ও ধর্মব্যবসায়ীরা মুক্তিযুদ্ধের চেতনাই শুধু নয়, ৩০ লক্ষ শহীদের রক্তে পাওয়া ধর্মনিরপেক্ষ গণতান্ত্রিক বাংলাদেশের অস্তিত্বের জন্য হুমকি হয়ে দাঁড়িয়েছে। স্বাধীনতা বিরোধীদের আস্ফালন ঠেকাতে মুক্তিযুদ্ধের স্বপক্ষের সকল শক্তিকে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় ঐক্যবদ্ধ হতে হবে।’

সংগঠনের জেলা শাখার সভাপতি প্রকৌশলী দেলোয়ার মজুমদারের সভাপতিত্বে ও কার্যকরী সাধারণ সম্পাদক অলিদ চৌধুরীর সঞ্চালনায় বক্তারা মৌলবাদীদের প্রতিরোধে অবিলম্বে প্রগতিশীল সংগঠনগুলিকে ঐক্যের ডাক দেয়ার আহবান জানিয়ে বলেন, ‘জামায়াতে ইসলামী ’৭১ সালে তাদের যাবতীয় মানবতাবিরোধী অপরাধকে ইসলামের নামে বৈধতা দিতে চেয়েছে এবং ইসলামের নামে তারা গণহত্যা ও নারীধর্ষণ করেছে। জামায়াত-হেফাজতের জাতি ও রাষ্ট্রবিরোধী কার্যক্রমের সমালোচনা কখনও ইসলামবিরোধী হতে পারে না।

তিনি আরো বলেন, ‘জামায়াত হেফাজত সব সময় প্রকাশ্যে ও অপ্রকাশ্যে তাদের কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে। মুজিবশতবর্ষ ও স্বাধীনতার রজতজয়ন্তীতেও তারা থেমে থাকেনি।

ধর্মীয় সভায় রাজনৈতিক ও স্বাধীনতাবিরোধী বক্তব্য প্রদান বন্ধ করার দাবি জানিয়ে তারা আরো বলেন, ইসলামের নাম ও ধর্মকে ব্যবহার করে রাজনীতি করা নিষিদ্ধ করতে হবে।’

সভায় অন্যদের মধ্যে আলোচনায় অংশ নেন জেলা সহ-সভাপতি দীপঙ্কর চৌধুরী কাজল, মুক্তিযোদ্ধা মোহাম্মদ মইনুদ্দিন, সহ-সাধারণ সম্পাদক আবু সাদাত মো. সায়েম, আবদুল মান্নান শিমুল, সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক মিথুন মল্লিক, অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ সাহাব উদ্দিন, মহিলা বিষয়ক সম্পাদক রুবা আহসান, সহ-প্রচার ও গণমাধ্যম সম্পাদক রুবেল চৌধুরী, সহ-আইন সম্পাদক এড. রক্তিম বিশ্বাস, কার্যনির্বাহী সদস্য এসকান্দার আলী, কানিজ ফাতেমা, মো. আসিফ ইকবাল, মো. সাইফুদ্দিন শান্ত, রিনা বেগম, রুজি আকতার, সাবিক, রুনা মোস্তফা, মুক্তা আহমেদ, তানজিন আক্তার, শাহনাজ বেগম, রোকসানা আক্তার দিতি, তানিয়া আক্তার, সেলিনা আকতার, শারমিন আকতার প্রমুখ।

সভার শুরুতে শহীদ জননীর স্মৃতির প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে এক মিনিট নীরবতা পালন করা হয়।