প্রেস বিজ্ঞপ্তি: জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দল চট্রগ্রাম মহানগরে উদ্যোগে আজ বৃহস্পতিবার (২৬ মে) বিকাল ৪টায় সংগঠনে সহ সভাপতি এস এম সাইফুল আলমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পরিচালনায় চট্রগ্রাম নজরুল স্কোয়ারে স্বরণ সভা ও পুষ্প মাল্য নিবেদন করা হয়।

অনুষ্ঠানের সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন, অঅস্বাভাবিক স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে জাতীয় কবি কাজী নজরুলের ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয় তিনি সর্বদাই গণতন্ত্রকামী সংগ্রামীর জনতার পক্ষে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে তার ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয়। আজকে বাংলাদেশের যে অবস্থা ভোটের অধিকার মৌলিক অধিকার, বাকস্বাধীনতা হরণ করে স্বৈরাচারী কায়দায় অস্বাভাবিক একটি রাষ্ট্রীয় সরকার ক্ষমতা দখল করে আছেন। তারই বিরুদ্ধে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয়। তিনি যখন বাল্যকালে এই ধরনের বিপ্লবী গণতন্ত্রকামী চেতনায় উজ্জীবিত হয়েছেন তখন কিশোর অবস্থায় একটি রুটির দোকানে কাজ করতেন। তার চেতনা দেখে তখনকার অবস্থা একজন পুলিশ সদস্য প্রাথমিক জ্ঞান অর্জনের জন্য বিদ্যালয়ে ভর্তি করান। তখন তিনি যতটুকু জ্ঞান অর্জন করেছেন সেটি আজ সারা বিশ্বব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। যা গণতন্ত্রের পক্ষে স্বৈরাচারী আচরণের বিরুদ্ধে ভূমিকা থাকায় আজ তিনি বাংলাদেশের একজন জাতীয় কবি হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন।

সহ সভাপতি এস এম সাইফুল আলম বলেন, তাই সবাই এই কবির উজ্জীবিত বিদ্রোহী কবিতার ভাষাকে আমরা কাজে বর্তমান প্যাসিস্টবাদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র পূর্নরুদ্ধারের সংগ্রামের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার সকলের ঐক্যবদ্ধ সময়ের দাবী। আজকে বাংলাদেশে শাসকভারের ছত্রছায়ায় থেকে অসংখ্য অনৈতিক কাজে যারা আশ্রয় প্রশ্রয় পাচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে মজলুম জনতার প্রতিরোধ শীঘ্রই গঠিত হবে। মুসলমানদের সংখ্যাগরিষ্ট দেশ হওয়া স্বত্বেও সরকারের কিছু দালাল ইসলামের বিরুদ্ধে নতুন করে একটি ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। যা দেশের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য মোটেও শোভনীয় নয়।

আরো বক্তব্য রাখেন, চট্রগ্রাম মহানগর বিএনপির নেতা এ কে এম ফেয়ারো, সাংস্কৃতিক দলের সহ সভাপতি হাফিজুল ইসলাম মজুমদার মিলন, যুগ্ন সম্পাদক মোহাম্মদ জানে আলম, মোহাম্মদ আমিনুল হক লিটন, আবদুল্লাহ মজুমদার, ওমর আলী রনি, আবদুর শুক্কুর, মোহাম্মদ আরমান প্রমুখ।

প্রেস বিজ্ঞপ্তি: জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ১২৩ তম জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দল চট্রগ্রাম মহানগরে উদ্যোগে আজ বৃহস্পতিবার (২৬ মে) বিকাল ৪টায় সংগঠনে সহ সভাপতি এস এম সাইফুল আলমের সভাপতিত্বে ও সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পরিচালনায় চট্রগ্রাম নজরুল স্কোয়ারে স্বরণ সভা ও পুষ্প মাল্য নিবেদন করা হয়।

অনুষ্ঠানের সভাপতি তার বক্তব্যে বলেন, অঅস্বাভাবিক স্বৈরশাসকের বিরুদ্ধে জাতীয় কবি কাজী নজরুলের ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয় তিনি সর্বদাই গণতন্ত্রকামী সংগ্রামীর জনতার পক্ষে স্বৈরাচারের বিরুদ্ধে তার ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয়। আজকে বাংলাদেশের যে অবস্থা ভোটের অধিকার মৌলিক অধিকার, বাকস্বাধীনতা হরণ করে স্বৈরাচারী কায়দায় অস্বাভাবিক একটি রাষ্ট্রীয় সরকার ক্ষমতা দখল করে আছেন। তারই বিরুদ্ধে জাতীয় কবি কাজী নজরুল ইসলামের ভূমিকা ছিল অবিস্মরণীয়। তিনি যখন বাল্যকালে এই ধরনের বিপ্লবী গণতন্ত্রকামী চেতনায় উজ্জীবিত হয়েছেন তখন কিশোর অবস্থায় একটি রুটির দোকানে কাজ করতেন। তার চেতনা দেখে তখনকার অবস্থা একজন পুলিশ সদস্য প্রাথমিক জ্ঞান অর্জনের জন্য বিদ্যালয়ে ভর্তি করান। তখন তিনি যতটুকু জ্ঞান অর্জন করেছেন সেটি আজ সারা বিশ্বব্যাপী আলোড়ন সৃষ্টি হয়েছে। যা গণতন্ত্রের পক্ষে স্বৈরাচারী আচরণের বিরুদ্ধে ভূমিকা থাকায় আজ তিনি বাংলাদেশের একজন জাতীয় কবি হিসেবে খ্যাতি অর্জন করেন।

সহ সভাপতি এস এম সাইফুল আলম বলেন, তাই সবাই এই কবির উজ্জীবিত বিদ্রোহী কবিতার ভাষাকে আমরা কাজে বর্তমান প্যাসিস্টবাদের বিরুদ্ধে গণতন্ত্র পূর্নরুদ্ধারের সংগ্রামের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠার সকলের ঐক্যবদ্ধ সময়ের দাবী। আজকে বাংলাদেশে শাসকভারের ছত্রছায়ায় থেকে অসংখ্য অনৈতিক কাজে যারা আশ্রয় প্রশ্রয় পাচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে মজলুম জনতার প্রতিরোধ শীঘ্রই গঠিত হবে। মুসলমানদের সংখ্যাগরিষ্ট দেশ হওয়া স্বত্বেও সরকারের কিছু দালাল ইসলামের বিরুদ্ধে নতুন করে একটি ষড়যন্ত্রে মেতে উঠেছে। যা দেশের জন্য, গণতন্ত্রের জন্য মোটেও শোভনীয় নয়।

আরো বক্তব্য রাখেন, চট্রগ্রাম মহানগর বিএনপির নেতা এ কে এম ফেয়ারো, সাংস্কৃতিক দলের সহ সভাপতি হাফিজুল ইসলাম মজুমদার মিলন, যুগ্ন সম্পাদক মোহাম্মদ জানে আলম, মোহাম্মদ আমিনুল হক লিটন, আবদুল্লাহ মজুমদার, ওমর আলী রনি, আবদুর শুক্কুর, মোহাম্মদ আরমান প্রমুখ।