প্রেস বিজ্ঞপ্তি: টাকার বিপরীতে ডলারের ক্রমবর্ধমান মূল্য বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এমপি’র প্রতি আহবান জানিয়েছেন দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি মাহবুবুল আলম। গতকাল ২৭ এপ্রিল পত্র মারফত চেম্বার সভাপতি এ আহবান জানান।
তিনি বলেন, সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে করোনা মহামারীর পর বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসছে যা অত্যন্ত প্রশংসনীয় এবং ইতিবাচক। তবে অতি সম্প্রতি টাকার বিপরীতে মার্কিন ডলারের ক্রমবর্ধমান মূল্য বৃদ্ধির কারণে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পরিলক্ষিত হওয়ার সমূহ আশংকা দেখা দিয়েছে। গত ২৩ মার্চ প্রতি ডলারের দাম ৮৬.২০ টাকা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর পর থেকে ডলারের দাম বৃদ্ধি পেতে থাকে। তফসিলি ব্যাংকের ক্ষেত্রে একেক ব্যাংক একেক দামে ডলার বিক্রি করছে। বর্তমানে বিভিন্ন ব্যাংকে ৮৮ টাকা থেকে ৮৯ টাকা ডলার কেনাবেচা হলেও খোলা বাজারে ৯৫ টাকার চেয়েও বেশী দামে বিক্রি হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ডলারের এই উর্ধ্বগতির ফলে আমদানীকৃত শিল্প কাঁচামাল ও ভোগ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। অথচ বর্তমানে রেমিট্যান্স এবং রপ্তানি আয়ের ক্ষেত্রে যথেষ্ট প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। কাজেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে ডলারের এই উচ্চ মূল্য নিয়ন্ত্রণ করা জরুরী। তফসিলি ব্যাংকে ডলার সরবরাহ বৃদ্ধিসহ কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে টাকার অবমূল্যায়ন রোধ করা সম্ভব হলে একদিকে মূল্যস্ফীতি যেমন নিয়ন্ত্রণে আসবে অন্যদিকে তেমনি শিল্পোৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনীতি শক্তিশালী অবস্থানের দিকে অগ্রসর হবে।
টাকার বিপরীতে ডলারের অতিরিক্ত দাম নিয়ন্ত্রণে জরুরী করণীয় নির্ধারণ ও বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকে নির্দেশনা প্রদানে বিশেষ অনুরোধ জানান এবং দেশের বৃহত্তর অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় ডলারের অতি মূল্যায়ন নিয়ন্ত্রণ করে ভারসাম্য রক্ষায় অর্থমন্ত্রীর ইতিবাচক পদক্ষেপ কার্যকর ভূমিকা পালন করবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম।
প্রেস বিজ্ঞপ্তি: টাকার বিপরীতে ডলারের ক্রমবর্ধমান মূল্য বৃদ্ধি নিয়ন্ত্রণে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল এমপি’র প্রতি আহবান জানিয়েছেন দি চিটাগাং চেম্বার অব কমার্স এন্ড ইন্ডাষ্ট্রি’র সভাপতি মাহবুবুল আলম। গতকাল ২৭ এপ্রিল পত্র মারফত চেম্বার সভাপতি এ আহবান জানান।
তিনি বলেন, সরকারের গৃহীত বিভিন্ন পদক্ষেপের কারণে করোনা মহামারীর পর বাংলাদেশের অর্থনীতি বর্তমানে পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসছে যা অত্যন্ত প্রশংসনীয় এবং ইতিবাচক। তবে অতি সম্প্রতি টাকার বিপরীতে মার্কিন ডলারের ক্রমবর্ধমান মূল্য বৃদ্ধির কারণে অর্থনীতিতে নেতিবাচক প্রভাব পরিলক্ষিত হওয়ার সমূহ আশংকা দেখা দিয়েছে। গত ২৩ মার্চ প্রতি ডলারের দাম ৮৬.২০ টাকা নির্ধারণ করে বাংলাদেশ ব্যাংক। এর পর থেকে ডলারের দাম বৃদ্ধি পেতে থাকে। তফসিলি ব্যাংকের ক্ষেত্রে একেক ব্যাংক একেক দামে ডলার বিক্রি করছে। বর্তমানে বিভিন্ন ব্যাংকে ৮৮ টাকা থেকে ৮৯ টাকা ডলার কেনাবেচা হলেও খোলা বাজারে ৯৫ টাকার চেয়েও বেশী দামে বিক্রি হচ্ছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।
ডলারের এই উর্ধ্বগতির ফলে আমদানীকৃত শিল্প কাঁচামাল ও ভোগ্যপণ্যের মূল্য বৃদ্ধি পাচ্ছে। অথচ বর্তমানে রেমিট্যান্স এবং রপ্তানি আয়ের ক্ষেত্রে যথেষ্ট প্রবৃদ্ধি হচ্ছে। কাজেই অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া অব্যাহত রাখতে ডলারের এই উচ্চ মূল্য নিয়ন্ত্রণ করা জরুরী। তফসিলি ব্যাংকে ডলার সরবরাহ বৃদ্ধিসহ কার্যকর ব্যবস্থা গ্রহণের মাধ্যমে টাকার অবমূল্যায়ন রোধ করা সম্ভব হলে একদিকে মূল্যস্ফীতি যেমন নিয়ন্ত্রণে আসবে অন্যদিকে তেমনি শিল্পোৎপাদন ও রপ্তানি বৃদ্ধির মাধ্যমে অর্থনীতি শক্তিশালী অবস্থানের দিকে অগ্রসর হবে।
টাকার বিপরীতে ডলারের অতিরিক্ত দাম নিয়ন্ত্রণে জরুরী করণীয় নির্ধারণ ও বাস্তবায়নে বাংলাদেশ ব্যাংকে নির্দেশনা প্রদানে বিশেষ অনুরোধ জানান এবং দেশের বৃহত্তর অর্থনৈতিক প্রেক্ষাপট বিবেচনায় ডলারের অতি মূল্যায়ন নিয়ন্ত্রণ করে ভারসাম্য রক্ষায় অর্থমন্ত্রীর ইতিবাচক পদক্ষেপ কার্যকর ভূমিকা পালন করবে বলে প্রত্যাশা ব্যক্ত করেন চেম্বার সভাপতি মাহবুবুল আলম।



