ঈদগাঁও প্রতিনিধিঃ কক্সবাজারের ঈদগাঁও নদীতে দিনে ও রাতের অন্ধকারে অবৈধভাবে চলছে বালু উত্তোলন। এমনকি অভিযোগ রয়েছে, এসব বালু উত্তোলনে তোলা হয় প্রশাসনের নামে চাঁদা। প্রশাসনকে ম্যানেজ করার নামে প্রতিদিন নেয়া হয় মোটা অংকের টাকা। এসব অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে অভিযান পরিচালনা করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিমল চাকমা।

আজ শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলার ইসলামাবাদ ইউনিয়নের গজালিয়া এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। তবে অভিযানের খবর পেয়ে পালিয়েছে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকারীরা।

এসময় ছোট-বড় ৬টি বালুর স্তুপ, উত্তোলনে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করেছে প্রশাসন। জব্দকৃত বালুসমূহ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল ইসলামের জিম্মায় প্রদান করা হয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে,দীর্ঘদিন ধরে ঈদগাঁও নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। রাতের অন্ধকারে পূর্ব গজালিয়া ব্রীজের উত্তর পাশে, রাজঘাট অফিসের দক্ষিণে, সড়ক সংলগ্ন এবং গজালিয়া আজিরপাড়া কবরস্থানের পশ্চিম পাশসহ একাধিক পয়েন্টে বালু উত্তোলনে জড়িতরা হলেন সাইফুল, জয়নাল, আনোয়ার, সোলতান, হোছন ও নুরুল হুদা।

অভিযুক্তরা প্রশাসনকে ম্যানেজ করার নামে টাকা উঠায়। পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এই টাকা সম্পূর্ণ যায় নিজেদের পকেটে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বালু উত্তোলন চক্রের এক অংশীদার বলেন, ক’জন অংশীদার মিলে আমরা রাতের অন্ধকারে বালু তুলছি। ডিসি, ইউএনও, এসিল্যান্ডের নামে টাকা নেয়। তাই প্রশাসনও কোনো অভিযান করে না।

ঈদগাঁও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিমল চাকমা বলেন,অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের খবর পেয়ে অভিযান পরিচালনা করা হয়। তবে অভিযানের খবর পেয়ে পালিয়ে যায় অবৈধ বালু উত্তোলনকারীরা। তাই কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে কিছু সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। আগামীতেও অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।

ঈদগাঁও প্রতিনিধিঃ কক্সবাজারের ঈদগাঁও নদীতে দিনে ও রাতের অন্ধকারে অবৈধভাবে চলছে বালু উত্তোলন। এমনকি অভিযোগ রয়েছে, এসব বালু উত্তোলনে তোলা হয় প্রশাসনের নামে চাঁদা। প্রশাসনকে ম্যানেজ করার নামে প্রতিদিন নেয়া হয় মোটা অংকের টাকা। এসব অবৈধ বালু উত্তোলন বন্ধে অভিযান পরিচালনা করেছেন উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিমল চাকমা।

আজ শনিবার (১৮ অক্টোবর) বিকেলে উপজেলার ইসলামাবাদ ইউনিয়নের গজালিয়া এলাকায় এই অভিযান পরিচালনা করা হয়। তবে অভিযানের খবর পেয়ে পালিয়েছে অবৈধভাবে বালু উত্তোলনকারীরা।

এসময় ছোট-বড় ৬টি বালুর স্তুপ, উত্তোলনে ব্যবহৃত বিভিন্ন সরঞ্জাম জব্দ করেছে প্রশাসন। জব্দকৃত বালুসমূহ পরবর্তী নির্দেশ না দেওয়া পর্যন্ত স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যান নুরুল ইসলামের জিম্মায় প্রদান করা হয়েছে।

অভিযোগ রয়েছে,দীর্ঘদিন ধরে ঈদগাঁও নদীতে অবৈধভাবে বালু উত্তোলন করা হচ্ছে। রাতের অন্ধকারে পূর্ব গজালিয়া ব্রীজের উত্তর পাশে, রাজঘাট অফিসের দক্ষিণে, সড়ক সংলগ্ন এবং গজালিয়া আজিরপাড়া কবরস্থানের পশ্চিম পাশসহ একাধিক পয়েন্টে বালু উত্তোলনে জড়িতরা হলেন সাইফুল, জয়নাল, আনোয়ার, সোলতান, হোছন ও নুরুল হুদা।

অভিযুক্তরা প্রশাসনকে ম্যানেজ করার নামে টাকা উঠায়। পরে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, এই টাকা সম্পূর্ণ যায় নিজেদের পকেটে।

নাম প্রকাশ না করার শর্তে বালু উত্তোলন চক্রের এক অংশীদার বলেন, ক’জন অংশীদার মিলে আমরা রাতের অন্ধকারে বালু তুলছি। ডিসি, ইউএনও, এসিল্যান্ডের নামে টাকা নেয়। তাই প্রশাসনও কোনো অভিযান করে না।

ঈদগাঁও উপজেলা নির্বাহী অফিসার বিমল চাকমা বলেন,অবৈধভাবে বালু উত্তোলনের খবর পেয়ে অভিযান পরিচালনা করা হয়। তবে অভিযানের খবর পেয়ে পালিয়ে যায় অবৈধ বালু উত্তোলনকারীরা। তাই কাউকে আটক করা সম্ভব হয়নি। তবে কিছু সরঞ্জাম জব্দ করা হয়েছে। আগামীতেও অভিযান অব্যাহত থাকবে বলে জানান তিনি।