দি ক্রাইম, ঢাকা: গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ জসীম উদ্দিন বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে হয়তো বাংলাদেশই হতো না। চরম প্রতিকূলতা ও নিজের জীবনের ঝূঁকি নিয়ে তিনি স্বাধীনতার ডাক দিয়েছেন এবং এদেশের মানুষকে লাল সবুজের পতাকা দিয়েছেন। গতকাল তথ্য ভবনে ১৭ই মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষ্যে আয়াজিত আলোচনা সভায় এ কথা বলেন।
গণযোগাযোগ অধিদপ্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারিগণ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর কর্মময় জীবন নিয়ে বক্তব্য রাখেন গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে প্রচার কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ ওমর ফারুক দেওয়ান, পরিচালক প্রচার ও সমন্বয় মোঃ তৈয়ব আলী, পরিচালক প্রশাসন মোঃ লিয়াকত হোসেন ভূঞাসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারিগণ।
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, তৃতীয় বিশ্বের নেতা হওয়া সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু পৃথিবীর যে প্রান্তেই গিয়েছেন সেখানেই আন্তরিকভাবে সমাদৃত হয়েছেন। বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ বঙ্গবন্ধুকে তাদের মুক্তির আশা হিসেবে দেখেছেন, দেশের মুক্তি সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
মহাপরিচালক বলেন, বঙ্গবন্ধু শিশুপুত্র শেখ রাসেলকে খুব ভালবাসতেন। তাই তিনি দেশ-বিদেশে সফরকালে শিশুদের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য শেখ রাসেলকে নিয়ে যেতেন।
তিনি বলেন, সব ধরণের সংঘাত ও যুদ্ধে শিশু ও নারীদের নিরাপত্তা দেওয়া হয়। কিন্তু ঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার সময় শিশু রাসেল, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ পরিবারের সকল মহিলা সদস্যকে নির্দয়ভাবে হত্যা করে।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসতে হবে স্ব স্ব দায়িত্ব পালন ও কাজের মধ্য দিয়ে তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়নের মাধ্যমে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বঙ্গবন্ধুর জাপান সফরের উপর নির্মিত প্রামান্যচিত্র প্রদর্শন করা হয় এবং শেষে গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের শিল্পীদের পরিবেশনায় সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
দি ক্রাইম, ঢাকা: গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক মোঃ জসীম উদ্দিন বলেছেন, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে হয়তো বাংলাদেশই হতো না। চরম প্রতিকূলতা ও নিজের জীবনের ঝূঁকি নিয়ে তিনি স্বাধীনতার ডাক দিয়েছেন এবং এদেশের মানুষকে লাল সবুজের পতাকা দিয়েছেন। গতকাল তথ্য ভবনে ১৭ই মার্চ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মদিন উপলক্ষ্যে আয়াজিত আলোচনা সভায় এ কথা বলেন।
গণযোগাযোগ অধিদপ্তর আয়োজিত আলোচনা সভায় অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারিগণ উপস্থিত ছিলেন। এ সময় বঙ্গবন্ধুর কর্মময় জীবন নিয়ে বক্তব্য রাখেন গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর উন্নয়নে প্রচার কার্যক্রম শক্তিশালীকরণ প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মোহাম্মদ ওমর ফারুক দেওয়ান, পরিচালক প্রচার ও সমন্বয় মোঃ তৈয়ব আলী, পরিচালক প্রশাসন মোঃ লিয়াকত হোসেন ভূঞাসহ অন্যান্য কর্মকর্তা-কর্মচারিগণ।
গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের মহাপরিচালক বলেন, তৃতীয় বিশ্বের নেতা হওয়া সত্ত্বেও বঙ্গবন্ধু পৃথিবীর যে প্রান্তেই গিয়েছেন সেখানেই আন্তরিকভাবে সমাদৃত হয়েছেন। বিশ্বের কোটি কোটি মানুষ বঙ্গবন্ধুকে তাদের মুক্তির আশা হিসেবে দেখেছেন, দেশের মুক্তি সংগ্রামে বঙ্গবন্ধুকে আদর্শ হিসেবে গ্রহণ করেছেন।
মহাপরিচালক বলেন, বঙ্গবন্ধু শিশুপুত্র শেখ রাসেলকে খুব ভালবাসতেন। তাই তিনি দেশ-বিদেশে সফরকালে শিশুদের সাথে সম্পৃক্ত হওয়ার জন্য শেখ রাসেলকে নিয়ে যেতেন।
তিনি বলেন, সব ধরণের সংঘাত ও যুদ্ধে শিশু ও নারীদের নিরাপত্তা দেওয়া হয়। কিন্তু ঘাতকেরা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার সময় শিশু রাসেল, বঙ্গমাতা শেখ ফজিলাতুন নেছা মুজিবসহ পরিবারের সকল মহিলা সদস্যকে নির্দয়ভাবে হত্যা করে।
তিনি আরও বলেন, বঙ্গবন্ধুকে শ্রদ্ধা ও ভালবাসতে হবে স্ব স্ব দায়িত্ব পালন ও কাজের মধ্য দিয়ে তাঁর স্বপ্নের সোনার বাংলা গড়ার স্বপ্নকে বাস্তবায়নের মাধ্যমে।
অনুষ্ঠানের শুরুতে বঙ্গবন্ধুর জাপান সফরের উপর নির্মিত প্রামান্যচিত্র প্রদর্শন করা হয় এবং শেষে গণযোগাযোগ অধিদপ্তরের শিল্পীদের পরিবেশনায় সঙ্গীতানুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।