খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি এক কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদে শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ভোর থেকে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি চলছে। সন্ধ্যা পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে।

শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) খাগড়াছড়ির চেঙ্গী স্কয়ারে জুম্ম ছাত্র-জনতার ব্যানারে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ সড়ক অবরোধ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়।

অবরোধে বন্ধ রয়েছে জেলার অভ্যন্তরীণ ও আন্ত:জেলা সড়কের সব ধরণের যানবাহন চলাচল। এতে খাগড়াছড়ি ও সাজেকে আটকা পড়েছেন অন্তত সাড়ে ৩ হাজার পর্যটক। এর মধ্যে শুধু সাজেকে আটকা পড়েছেন ২ হাজার ১০০ জন পর্যটক। ঢাকাসহ বিভিন্ন সমতল জেলা থেকে ছেড়ে আসা বহু যাত্রীবাহী বাস রামগড়সহ বিভিন্ন স্থানে আটকা পড়ায় পর্যটকসহ শত শত যাত্রী সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন পর্যটক ও শ্রমজীবী মানুষ।

এদিকে শনিবার ভোর রাত থেকেই অবরোধকারীরা জেলা সদরসহ খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম সড়ক, খাগড়াছড়ি-দীঘিনালা-সাজেক সড়ক, খাগড়াছড়ি-পানছড়ি, খাগড়াছড়ি-মহালছড়ি-রাঙ্গামাটি সড়ক, খাগড়াছড়ি-রামগড়-ঢাকা সড়কসহ জেলার বিভিন্ন সড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে ও টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ পালন করছে। বিভিন্ন স্থানে অবরোধ সমর্থনে লাঠিসোটা নিয়ে পিকেটিং করতেও দেখা গেছে। খাগড়াছড়ি-জালিয়াপাড়া-রামগড় সড়কের দাঁতারাম পাড়া, যৌথখামার, মধুপুর এলাকায় পিকেটাররা রাস্তায় গাছের গুঁড়ি ফেলে ও আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ পালন করার সময় টহলরত বিজিবির সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনো সংঘাত বা অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।

খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি আব্দুল বাতেন মৃধা বলেন, অবরোধে এখনো কোনো ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। তবে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

তিনি আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলাবাহিনী সতর্ক আছে। সহিংসতা বা যে কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি হলে তা মোকাবেলা করতে প্রস্তুত আছে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী।

উল্লেখ্য, গত ২৩ সেপ্টেম্বর সদর থানার সিঙ্গিনালা এলাকায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়। এ ঘটনায় পুলিশ একজন আসামিকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনার বিচার ও বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে জুম্ম ছাত্র-জনতার ডাকে গত বৃহস্পতিবার খাগড়াছড়িতে অর্ধদিবস সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়।

এদিকে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, অভিযুক্ত এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আদালত ঐ আসামির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। অন্য আসামিদের ধরতে চেষ্টা চলছে।

খাগড়াছড়ি প্রতিনিধি: খাগড়াছড়িতে পাহাড়ি এক কিশোরীকে দলবদ্ধ ধর্ষণের প্রতিবাদে শনিবার (২৭ সেপ্টেম্বর) ভোর থেকে সড়ক অবরোধ কর্মসূচি চলছে। সন্ধ্যা পর্যন্ত এ কর্মসূচি চলবে।

শুক্রবার (২৬ সেপ্টেম্বর) খাগড়াছড়ির চেঙ্গী স্কয়ারে জুম্ম ছাত্র-জনতার ব্যানারে অনুষ্ঠিত বিক্ষোভ সমাবেশ থেকে এ সড়ক অবরোধ কর্মসূচির ডাক দেওয়া হয়।

অবরোধে বন্ধ রয়েছে জেলার অভ্যন্তরীণ ও আন্ত:জেলা সড়কের সব ধরণের যানবাহন চলাচল। এতে খাগড়াছড়ি ও সাজেকে আটকা পড়েছেন অন্তত সাড়ে ৩ হাজার পর্যটক। এর মধ্যে শুধু সাজেকে আটকা পড়েছেন ২ হাজার ১০০ জন পর্যটক। ঢাকাসহ বিভিন্ন সমতল জেলা থেকে ছেড়ে আসা বহু যাত্রীবাহী বাস রামগড়সহ বিভিন্ন স্থানে আটকা পড়ায় পর্যটকসহ শত শত যাত্রী সীমাহীন দুর্ভোগের শিকার হচ্ছেন। এ নিয়ে ক্ষোভ জানিয়েছেন পর্যটক ও শ্রমজীবী মানুষ।

এদিকে শনিবার ভোর রাত থেকেই অবরোধকারীরা জেলা সদরসহ খাগড়াছড়ি-চট্টগ্রাম সড়ক, খাগড়াছড়ি-দীঘিনালা-সাজেক সড়ক, খাগড়াছড়ি-পানছড়ি, খাগড়াছড়ি-মহালছড়ি-রাঙ্গামাটি সড়ক, খাগড়াছড়ি-রামগড়-ঢাকা সড়কসহ জেলার বিভিন্ন সড়কে গাছের গুঁড়ি ফেলে ও টায়ার জ্বালিয়ে অবরোধ পালন করছে। বিভিন্ন স্থানে অবরোধ সমর্থনে লাঠিসোটা নিয়ে পিকেটিং করতেও দেখা গেছে। খাগড়াছড়ি-জালিয়াপাড়া-রামগড় সড়কের দাঁতারাম পাড়া, যৌথখামার, মধুপুর এলাকায় পিকেটাররা রাস্তায় গাছের গুঁড়ি ফেলে ও আগুন জ্বালিয়ে অবরোধ পালন করার সময় টহলরত বিজিবির সঙ্গে বাকবিতণ্ডা হয়। তবে এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত কোনো সংঘাত বা অপ্রীতিকর ঘটনার খবর পাওয়া যায়নি।

খাগড়াছড়ি সদর থানার ওসি আব্দুল বাতেন মৃধা বলেন, অবরোধে এখনো কোনো ধরণের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটেনি। তবে থমথমে পরিস্থিতি বিরাজ করছে।

তিনি আরও বলেন, আইনশৃঙ্খলাবাহিনী সতর্ক আছে। সহিংসতা বা যে কোনো অপ্রীতিকর পরিস্থিতি হলে তা মোকাবেলা করতে প্রস্তুত আছে আইনশৃঙ্খলাবাহিনী।

উল্লেখ্য, গত ২৩ সেপ্টেম্বর সদর থানার সিঙ্গিনালা এলাকায় অষ্টম শ্রেণির এক ছাত্রী দলবদ্ধ ধর্ষণের শিকার হয়। এ ঘটনায় পুলিশ একজন আসামিকে গ্রেপ্তার করে। এ ঘটনার বিচার ও বাকি আসামিদের গ্রেপ্তারের দাবিতে জুম্ম ছাত্র-জনতার ডাকে গত বৃহস্পতিবার খাগড়াছড়িতে অর্ধদিবস সড়ক অবরোধ কর্মসূচি পালন করা হয়।

এদিকে খাগড়াছড়ি পুলিশ সুপার আরেফিন জুয়েল বলেন, অভিযুক্ত এক আসামিকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার আদালত ঐ আসামির পাঁচ দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন। অন্য আসামিদের ধরতে চেষ্টা চলছে।