নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) উদ্যোগে বৃহস্পতিবার(২৮ আগষ্ট)বিকাল সাড়ে ৩টায় সিডিএ মিলনায়তনে সেবাগ্রহীতার গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়। সিডিএ চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নুরুল করিমের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে নানা অভিযোগ ও সমস্যা তুলে ধরেন সেবাগ্রহীতারা।

সভা সঞ্চালনা করেন সিস্টেম এনালিস্ট মো. মোস্তফা জামান।

গণশুনানিতে ভূমি ছাড়পত্রে দেরি, নকশা অনুমোদনে জটিলতা ও সেবাগ্রহীতাদের ভোগান্তির বিষয় প্রধান অভিযোগ হিসেবে উঠে আসে। তবে অভিযোগকারীদের যাদের নাম রেজিষ্ট্রেশন করেছিলেন তারা বেশিরভাগই অনুপস্থিত ছিলেন।

উপস্থিত কয়েকজন সেবা গ্রহীতা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের অধিগ্রহণ জনিত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার অভিযোগ করেন। এছাড়া নগরীর বিভিন্ন এলাকায় সিডিএ কর্তৃক নির্মিত মার্কেটগুলোতে দোকান বিক্রি না হওয়া, অবকাঠামোগত দুর্বলতার কারণে ব্যবসা জমে না ওঠা এবং আবাসিক প্রকল্প, বিশেষ করে কর্ণফুলী,অন্যনা,সেলিমপুর আবাসিক এলাকার নানা সমস্যার কথা তুলে ধরা হয়।

অভিযোগ শুনে সিডিএ চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নুরুল করিম সত্যতা স্বীকার করে দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দেন।

তিনি বলেন, আমরা ডিজিটাল পদ্ধতি চালুর মাধ্যমে এসব সমস্যা নিরসনে উদ্যোগ নিচ্ছি।

গণশুনানিতে উপস্থিত ছিলেন-চউক সচিব রবীন্দ্র চাকমা, সিডিএ বোর্ড সদস্য জাহিদুল করিম কচি, বোর্ড সদস্য কুদরত আলী, চীফ ইঞ্জিনিয়ার কাজী হাসান বিন শামস সহ নগরীর সেবাগ্রহীতা।

গণশুনানির প্রশংসা করে বক্তব্য রাখেন ড. মহিউদ্দিন আহমেদ, ড. জাফর আলম ও এ্যাডভোকেট জিয়া হাবিব আহসান, বিএনপি নেতা আকতার হোসেন, ঠিকাদার আবদুল হাকিম।

সিডিএ’র ইমারত বিধিমালা ২০০৮ এর পরিবর্তন করে কথিত সৎ কর্মকর্তা ও ডবল চেয়ারম্যান নামে খ্যাত নির্বাহী প্রকৌশলী এ জি এম সেলিম নিজের মনগড়া আইন তৈরী করে নাগরীকদের সেবা থেকে বঞ্চিত করার প্রতিবাদে দি ক্রাইম ও সাপ্তাহিক ইষ্টার্ণ ট্রেড পত্রিকার সম্পাদক আশীষ চন্দ্র নন্দী তাঁর বক্তব্য তুলে ধরেন।

এছাড়াও গণশুনানীতে সিডিএ’র কর্মকর্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ভারপ্রাপ্ত তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো.মঞ্জুর হাসান, ডিসিটিপি আবু ঈশা আনচারী, প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা আনিসুল হক পটোয়ারী,নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম,প্রকৌশলী রাজীব দাশ, প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান, নির্মাণ বিভাগ-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ হাসান,অথরাইজড অফিসার-২ তানজীব হোসেন,অথরাইজড অফিসার-১ কাজী কাদের নেওয়াজ টিপু, মুল্যায়ন কর্মকর্তা আলমগীর খান, নিরাপত্তা কর্মকর্তা মো.হান্নান সহ সিডিএ সংশ্লিষ্ঠ সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।

নিজস্ব প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের (সিডিএ) উদ্যোগে বৃহস্পতিবার(২৮ আগষ্ট)বিকাল সাড়ে ৩টায় সিডিএ মিলনায়তনে সেবাগ্রহীতার গণশুনানি অনুষ্ঠিত হয়। সিডিএ চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নুরুল করিমের সভাপতিত্বে আয়োজিত এ অনুষ্ঠানে নানা অভিযোগ ও সমস্যা তুলে ধরেন সেবাগ্রহীতারা।

সভা সঞ্চালনা করেন সিস্টেম এনালিস্ট মো. মোস্তফা জামান।

গণশুনানিতে ভূমি ছাড়পত্রে দেরি, নকশা অনুমোদনে জটিলতা ও সেবাগ্রহীতাদের ভোগান্তির বিষয় প্রধান অভিযোগ হিসেবে উঠে আসে। তবে অভিযোগকারীদের যাদের নাম রেজিষ্ট্রেশন করেছিলেন তারা বেশিরভাগই অনুপস্থিত ছিলেন।

উপস্থিত কয়েকজন সেবা গ্রহীতা এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ে প্রকল্পের অধিগ্রহণ জনিত ক্ষতিপূরণ না পাওয়ার অভিযোগ করেন। এছাড়া নগরীর বিভিন্ন এলাকায় সিডিএ কর্তৃক নির্মিত মার্কেটগুলোতে দোকান বিক্রি না হওয়া, অবকাঠামোগত দুর্বলতার কারণে ব্যবসা জমে না ওঠা এবং আবাসিক প্রকল্প, বিশেষ করে কর্ণফুলী,অন্যনা,সেলিমপুর আবাসিক এলাকার নানা সমস্যার কথা তুলে ধরা হয়।

অভিযোগ শুনে সিডিএ চেয়ারম্যান প্রকৌশলী নুরুল করিম সত্যতা স্বীকার করে দ্রুত সমাধানের আশ্বাস দেন।

তিনি বলেন, আমরা ডিজিটাল পদ্ধতি চালুর মাধ্যমে এসব সমস্যা নিরসনে উদ্যোগ নিচ্ছি।

গণশুনানিতে উপস্থিত ছিলেন-চউক সচিব রবীন্দ্র চাকমা, সিডিএ বোর্ড সদস্য জাহিদুল করিম কচি, বোর্ড সদস্য কুদরত আলী, চীফ ইঞ্জিনিয়ার কাজী হাসান বিন শামস সহ নগরীর সেবাগ্রহীতা।

গণশুনানির প্রশংসা করে বক্তব্য রাখেন ড. মহিউদ্দিন আহমেদ, ড. জাফর আলম ও এ্যাডভোকেট জিয়া হাবিব আহসান, বিএনপি নেতা আকতার হোসেন, ঠিকাদার আবদুল হাকিম।

সিডিএ’র ইমারত বিধিমালা ২০০৮ এর পরিবর্তন করে কথিত সৎ কর্মকর্তা ও ডবল চেয়ারম্যান নামে খ্যাত নির্বাহী প্রকৌশলী এ জি এম সেলিম নিজের মনগড়া আইন তৈরী করে নাগরীকদের সেবা থেকে বঞ্চিত করার প্রতিবাদে দি ক্রাইম ও সাপ্তাহিক ইষ্টার্ণ ট্রেড পত্রিকার সম্পাদক আশীষ চন্দ্র নন্দী তাঁর বক্তব্য তুলে ধরেন।

এছাড়াও গণশুনানীতে সিডিএ’র কর্মকর্তাদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন- ভারপ্রাপ্ত তত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মো.মঞ্জুর হাসান, ডিসিটিপি আবু ঈশা আনচারী, প্রধান হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা আনিসুল হক পটোয়ারী,নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ শামীম,প্রকৌশলী রাজীব দাশ, প্রকৌশলী মাহফুজুর রহমান, নির্মাণ বিভাগ-১ এর নির্বাহী প্রকৌশলী মোহাম্মদ হাসান,অথরাইজড অফিসার-২ তানজীব হোসেন,অথরাইজড অফিসার-১ কাজী কাদের নেওয়াজ টিপু, মুল্যায়ন কর্মকর্তা আলমগীর খান, নিরাপত্তা কর্মকর্তা মো.হান্নান সহ সিডিএ সংশ্লিষ্ঠ সকল কর্মকর্তা ও কর্মচারীবৃন্দ।