লিটন কুতুবী, কুতুবদিয়া:   “ডিজিটাল আর্থিক ব্যবস্থায় ন্যায্যতা” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারা দেশের ন্যায় কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলায় বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস উদযাপন করা হয়েছে। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) সকাল ১১টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ নুরের জামান চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) খন্দকার মাহমুদুল হাসানের সঞ্চালনায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় উপস্থিত ছিলেন কুতুবদিয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আব্দু সাত্তার,কুতুবদিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ ওমর হায়দার, বড়ঘোপ ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালামসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, সাংবাদিক, ও ব্যবসায়ী বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যবৃন্দ। বক্তারা বলেন, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত প্রতিটি মানুষই ভোক্তা। সঠিক দাম ও পরিমাপে মানসম্মত পণ্য পাওয়া সবার অধিকার। ভোক্তার অধিকার রক্ষায় সরকার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ প্রণয়ন করেছে। ব্যবসায়ীদের ভোক্তার অধিকার সম্পর্কে জানতে হবে।

নিম্নমানের, মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রি এবং পণ্যের মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ ঘষামাজা পরিহার করতে হবে। পণ্যের মোড়কের তথ্যের সঙ্গে পণ্যের মানের মিল থাকা আবশ্যক। মানুষ সচেতন হলে এ বিষয়ে প্রতারণার সুযোগ অনেকাংশে কমে যাবে।

 লিটন কুতুবী, কুতুবদিয়া:   “ডিজিটাল আর্থিক ব্যবস্থায় ন্যায্যতা” এই প্রতিপাদ্যকে সামনে রেখে সারা দেশের ন্যায় কক্সবাজারের কুতুবদিয়া উপজেলায় বিশ্ব ভোক্তা অধিকার দিবস উদযাপন করা হয়েছে। দিবসটি উদযাপন উপলক্ষে আজ মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) সকাল ১১টায় উপজেলা পরিষদের সম্মেলন কক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মোঃ নুরের জামান চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং সহকারী কমিশনার (ভূমি) খন্দকার মাহমুদুল হাসানের সঞ্চালনায় আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।

সভায় উপস্থিত ছিলেন কুতুবদিয়া সরকারি কলেজের সাবেক অধ্যক্ষ আব্দু সাত্তার,কুতুবদিয়া থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) মোঃ ওমর হায়দার, বড়ঘোপ ইউপি চেয়ারম্যান আবুল কালামসহ বিভিন্ন দপ্তরের কর্মকর্তা, সাংবাদিক, ও ব্যবসায়ী বাজার ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্যবৃন্দ। বক্তারা বলেন, জন্ম থেকে মৃত্যু পর্যন্ত প্রতিটি মানুষই ভোক্তা। সঠিক দাম ও পরিমাপে মানসম্মত পণ্য পাওয়া সবার অধিকার। ভোক্তার অধিকার রক্ষায় সরকার ভোক্তা অধিকার সংরক্ষণ আইন-২০০৯ প্রণয়ন করেছে। ব্যবসায়ীদের ভোক্তার অধিকার সম্পর্কে জানতে হবে।

নিম্নমানের, মেয়াদোত্তীর্ণ পণ্য বিক্রি এবং পণ্যের মেয়াদোত্তীর্ণের তারিখ ঘষামাজা পরিহার করতে হবে। পণ্যের মোড়কের তথ্যের সঙ্গে পণ্যের মানের মিল থাকা আবশ্যক। মানুষ সচেতন হলে এ বিষয়ে প্রতারণার সুযোগ অনেকাংশে কমে যাবে।