ক্রাইম প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নিজস্ব অর্থায়নে দুটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিটি ৫০০০ বিএইচপি/৭০ টন বোলার্ড পুল এর টাগবোট সংগ্রহের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ও LEE SHIPYARDS LTD, Hong Kong এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। বর্তমান সরকার কর্তৃক গৃহীত ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করার লক্ষ্যে সময়োপযোগী পদক্ষেপসমূহের সুফল আসতে শুরু করার কারণে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ ও পণ্য হ্যান্ডলিং উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে।

চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানী-রপ্তানী কাজে নিয়োজিত বিদেশি জাহাজসমূহকে নিরাপদে বার্থিং/ আনবার্থিং/ শিফটিং কাজে সহায়তার জন্য একশত পঁয়তাল্লিশ কোটি বাইশ লক্ষ ছাপ্পান্ন হাজার টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ও CHEOY LEE SHIPYARDS LTD., Hong Kong  এর মধ্যে দুটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিটি ৫০০০ বিএইচপি/ ৭০ টন বোলার্ড পুল এর টাগবোট ক্রয়ের চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। টাগবোট দুটি আগামী জুনে নাগাদ চবক নৌ বহরে যুক্ত হবে।

চট্টগ্রাম বন্দর সভাকক্ষে গত সোমবার চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম শাহজাহান, এনপিপি, বিসিজিএমএস, এনডিসি, পিএসসি, বিএন, CHEOY LEE SHIPYARDS LTD.এর লোকাল এজেন্টE-Engineering Limited  এর চেয়ারম্যান তরফদার মোঃ রুহুল আমিন, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, মেজর (অবঃ) মোঃ সেরাজুস সালেকিন, নির্বাহী পরিচালক, মোঃ মহিবুল্লাহ মোর্শেদ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (অর্থ), মোঃ কামরুল আমিন (যুগ্ম সচিব), সদস্য(হাঃ ও মেঃ) কমডোর মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, (ট্যাজ), এনজিপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, বিএন, সদস্য(প্রকৌশল), ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, (ই), পিএসসি, বিএন, উপ-সংরক্ষক, ক্যাপ্টেন মোঃ ফরিদুল আলম, সচিব, জনাব মোঃ ওমর ফারুক, হারবার মাষ্টার, ক্যাপ্টেন মোঃ জহিরুল ইসলাম, ডক মাষ্টার, ক্যাপ্টেন মোঃ আবু সুফিয়ান, প্রধান অর্থ ও হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা, জনাব মোঃ রফিকুল আলম, আইন কর্মকর্তা, জনাব মুনতাসির আহমেদ, প্রকল্প পরিচালক, ক্যাপ্টেন মোঃ মোস্তাহিদুল ইসলাম এবং অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তুলনামূলক বড় জাহাজ ভিড়ানোর সুবিধা সৃষ্টি করা, চট্টগ্রাম বন্দর/মহেশখালী/কুতুবদিয়া এলাকায় গৃহীত প্রকল্প ও জেটিসমূহে অধিক সংখ্যক বড় জাহাজ বার্থিং/আনবার্থিং এবং কার্গো হ্যান্ডলিং ক্ষমতা বৃদ্ধি করাই প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য। এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বড় বাণিজ্যিক জাহাজসমূহের নিরাপদ বার্থিং/আনবার্থিং সহায়তা প্রদান, নতুন বাস্তবায়নাধীন বে-টার্মিনাল এবং মহেশখালী/কুতুবদিয়া এলাকায় মাতারবাড়ি টার্মিনালের অপারেশনাল কাজে সহায়তা প্রদান, চট্টগ্রাম বন্দরে আগত জাহাজসমূহের নিরাপত্তা সহায়তা বৃদ্ধিকরণ, বহিঃনোঙর এবং সমূদ্র এলাকায় রেসকিউ কার্যক্রম পরিচালনা করা, বাণিজ্যিক জাহাজসমূহে অগ্নি নির্বাপক সহায়তা প্রদান করা, নদী ও পরিবেশ দূষণবিরোধী কার্যক্রম পরিচালনায় সহায়তা করা, বাণিজ্যিক জাহাজসমূহকে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় সহায়তা প্রদান করা, কর্ণফুলী চ্যানেলের নৌ- সংরক্ষণে সহায়তা প্রদান করা ইত্যাদি লক্ষ্যমাত্রাগুলো অর্জন করা সম্ভব হবে। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির অঝউ টাগ চবক এর নৌ বহরে যুক্ত হওয়ার সাথে সাথে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা আরো বৃদ্ধি পাবে যা ভবিষ্যতের চাহিদা পূরণে বিশেষ ভূমিকা রাখবে এবং রাজস্ব আদায়ে বিশাল অবদান রাখবে।

ক্রাইম প্রতিবেদক: চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের নিজস্ব অর্থায়নে দুটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিটি ৫০০০ বিএইচপি/৭০ টন বোলার্ড পুল এর টাগবোট সংগ্রহের লক্ষ্যে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ও LEE SHIPYARDS LTD, Hong Kong এর মধ্যে চুক্তি স্বাক্ষর হয়েছে। বর্তমান সরকার কর্তৃক গৃহীত ২০২১ সালের মধ্যে মধ্যম আয়ের দেশে উন্নীত করার লক্ষ্যে সময়োপযোগী পদক্ষেপসমূহের সুফল আসতে শুরু করার কারণে চট্টগ্রাম বন্দরে জাহাজ ও পণ্য হ্যান্ডলিং উত্তরোত্তর বৃদ্ধি পাচ্ছে।

চট্টগ্রাম বন্দরে আমদানী-রপ্তানী কাজে নিয়োজিত বিদেশি জাহাজসমূহকে নিরাপদে বার্থিং/ আনবার্থিং/ শিফটিং কাজে সহায়তার জন্য একশত পঁয়তাল্লিশ কোটি বাইশ লক্ষ ছাপ্পান্ন হাজার টাকা ব্যয়ে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ও CHEOY LEE SHIPYARDS LTD., Hong Kong  এর মধ্যে দুটি উচ্চ ক্ষমতাসম্পন্ন প্রতিটি ৫০০০ বিএইচপি/ ৭০ টন বোলার্ড পুল এর টাগবোট ক্রয়ের চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়। টাগবোট দুটি আগামী জুনে নাগাদ চবক নৌ বহরে যুক্ত হবে।

চট্টগ্রাম বন্দর সভাকক্ষে গত সোমবার চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল এম শাহজাহান, এনপিপি, বিসিজিএমএস, এনডিসি, পিএসসি, বিএন, CHEOY LEE SHIPYARDS LTD.এর লোকাল এজেন্টE-Engineering Limited  এর চেয়ারম্যান তরফদার মোঃ রুহুল আমিন, প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা, মেজর (অবঃ) মোঃ সেরাজুস সালেকিন, নির্বাহী পরিচালক, মোঃ মহিবুল্লাহ মোর্শেদ, চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষের সদস্য (অর্থ), মোঃ কামরুল আমিন (যুগ্ম সচিব), সদস্য(হাঃ ও মেঃ) কমডোর মোঃ মোস্তাফিজুর রহমান, (ট্যাজ), এনজিপি, এএফডব্লিউসি, পিএসসি, বিএন, সদস্য(প্রকৌশল), ক্যাপ্টেন মোহাম্মদ মাহবুবুর রহমান, (ই), পিএসসি, বিএন, উপ-সংরক্ষক, ক্যাপ্টেন মোঃ ফরিদুল আলম, সচিব, জনাব মোঃ ওমর ফারুক, হারবার মাষ্টার, ক্যাপ্টেন মোঃ জহিরুল ইসলাম, ডক মাষ্টার, ক্যাপ্টেন মোঃ আবু সুফিয়ান, প্রধান অর্থ ও হিসাব রক্ষণ কর্মকর্তা, জনাব মোঃ রফিকুল আলম, আইন কর্মকর্তা, জনাব মুনতাসির আহমেদ, প্রকল্প পরিচালক, ক্যাপ্টেন মোঃ মোস্তাহিদুল ইসলাম এবং অন্যান্য কর্মকর্তাবৃন্দ।

জানা গেছে, চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা বৃদ্ধির লক্ষ্যে তুলনামূলক বড় জাহাজ ভিড়ানোর সুবিধা সৃষ্টি করা, চট্টগ্রাম বন্দর/মহেশখালী/কুতুবদিয়া এলাকায় গৃহীত প্রকল্প ও জেটিসমূহে অধিক সংখ্যক বড় জাহাজ বার্থিং/আনবার্থিং এবং কার্গো হ্যান্ডলিং ক্ষমতা বৃদ্ধি করাই প্রকল্পটির মূল উদ্দেশ্য। এ প্রকল্পটি বাস্তবায়নের মধ্য দিয়ে বড় বাণিজ্যিক জাহাজসমূহের নিরাপদ বার্থিং/আনবার্থিং সহায়তা প্রদান, নতুন বাস্তবায়নাধীন বে-টার্মিনাল এবং মহেশখালী/কুতুবদিয়া এলাকায় মাতারবাড়ি টার্মিনালের অপারেশনাল কাজে সহায়তা প্রদান, চট্টগ্রাম বন্দরে আগত জাহাজসমূহের নিরাপত্তা সহায়তা বৃদ্ধিকরণ, বহিঃনোঙর এবং সমূদ্র এলাকায় রেসকিউ কার্যক্রম পরিচালনা করা, বাণিজ্যিক জাহাজসমূহে অগ্নি নির্বাপক সহায়তা প্রদান করা, নদী ও পরিবেশ দূষণবিরোধী কার্যক্রম পরিচালনায় সহায়তা করা, বাণিজ্যিক জাহাজসমূহকে দুর্যোগপূর্ণ আবহাওয়ায় সহায়তা প্রদান করা, কর্ণফুলী চ্যানেলের নৌ- সংরক্ষণে সহায়তা প্রদান করা ইত্যাদি লক্ষ্যমাত্রাগুলো অর্জন করা সম্ভব হবে। যুগের সাথে তাল মিলিয়ে অত্যাধুনিক প্রযুক্তির অঝউ টাগ চবক এর নৌ বহরে যুক্ত হওয়ার সাথে সাথে চট্টগ্রাম বন্দরের সক্ষমতা আরো বৃদ্ধি পাবে যা ভবিষ্যতের চাহিদা পূরণে বিশেষ ভূমিকা রাখবে এবং রাজস্ব আদায়ে বিশাল অবদান রাখবে।