নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এখন আর কোনও ভঙ্গুর সংস্থা নয় বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। আজ বৃহস্পতিবার (০৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান কার্যালয় নগর ভবনের মেয়র হানিফ অডিটরিয়ামে সার্বিক রাজস্ব আদায়ের পর্যালোচনা সভা ‘ষান্মাসিক রাজস্ব সম্মেলন’ এ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এই মন্তব্য করেন।
মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন , “আপনাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও কর্মদক্ষতায় গত অর্থবছরে আমরা ৭০৩ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করতে পেরেছি। করপোরেশনের ইতিহাসে এটাই সর্বোচ্চ রাজস্ব আয়। যে গতিতে এগিয়ে চলেছি, এ বছর আমরা ৯০০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় পারবো বলে আশাবাদী। একটি বিষয়ে আমরা ঢাকাবাসীকে নজর কাড়তে পেরেছি, ভরসা দিতে পেরেছি যে – – ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন আর কোনও ভঙ্গুর সস্থা নয়। দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ঢাকাবাসীকে সেবা দেওয়ার মত একটি অত্যন্ত দক্ষ ও যোগ্য প্রতিষ্ঠান, তা আমরা ঢাকাবাসীকে দেখাতে সক্ষম হয়েছি।”
May be an image of 2 people, people standing, people sitting and indoor
মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রমে আরও গতিশীলতা আনার নির্দেশনা দিয়েছেন মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, “মাঠ পর্যায়ে আরও বেশি পরিদর্শন করতে হবে। দপ্তরে বাসায় লোকজন টাকা দিয়ে যাবে, এ ধরনের ধ্যান ধারণা একদম মুছে ফেলতে হবে। সপ্তাহে সুনির্দিষ্টভাবে কয়দিন মাঠ পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনা করবো, কয়দিন দাপ্তরিক কাজ সম্পন্ন করবো – – তা সমন্বয় করে সূচি করতে হবে। যারা মাঠ পর্যায়ে কাজ করবে তাদের কাজের যেন ঢেউ পাওয়া যায়।”
এ সময় কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনায় কর্মকর্তাদের কর্মস্পৃহা বাড়াতে নানাবিধ উদ্যোগ তুলে ধরে  মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, “রাজস্ব বিভাগে আমরা নতুন জনবল নিয়োগ করেছি। এরই মাঝে আমরা জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের কাজ প্রায় সম্পন্ন করে ফেলেছি। আগামী মাসের মধ্যে তা সম্পন্ন করবো। তারপর বাছাই কমিটির সভা আয়োজনের মাধ্যমে যারা এখনো পদোন্নতি পাননি তাদের পদোন্নতি যেন সুষ্ঠুভাবে নিয়মিত সম্পন্ন করতে পারি।” কর কর্মকর্তা থেকে শুরু করে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা — সকলেই অত্যন্ত দক্ষ। সুতরাং যে সকল ক্ষেত্রে সমস্যা দেখবেন তা তাদের সাথে আলাপ করে, সমন্বয় করে সমস্যাসমূহ সমাধান করবেন।”
সম্মেলনে কর কর্মকর্তা, লাইসেন্স সুপারভাইজর, রেভিনিউ সুপারভাইজর, বাজার সুপারভাইজর, উপ-কর কর্মকর্তা, রেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্টসহ রাজস্ব বিভাগের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহম্মদ, সচিব আকরামুজ্জামান, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাবৃন্দ, প্রধান কর কর্মকর্তা আরিফুল হক, উপ-প্রধান কর কর্মকর্তা মো. শাহজাহান আলী প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক: ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন এখন আর কোনও ভঙ্গুর সংস্থা নয় বলে মন্তব্য করেছেন ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস। আজ বৃহস্পতিবার (০৩ ফেব্রুয়ারি) ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের প্রধান কার্যালয় নগর ভবনের মেয়র হানিফ অডিটরিয়ামে সার্বিক রাজস্ব আদায়ের পর্যালোচনা সভা ‘ষান্মাসিক রাজস্ব সম্মেলন’ এ ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের মেয়র ব্যারিস্টার শেখ ফজলে নূর তাপস এই মন্তব্য করেন।
মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন , “আপনাদের ঐকান্তিক প্রচেষ্টা ও কর্মদক্ষতায় গত অর্থবছরে আমরা ৭০৩ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় করতে পেরেছি। করপোরেশনের ইতিহাসে এটাই সর্বোচ্চ রাজস্ব আয়। যে গতিতে এগিয়ে চলেছি, এ বছর আমরা ৯০০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় পারবো বলে আশাবাদী। একটি বিষয়ে আমরা ঢাকাবাসীকে নজর কাড়তে পেরেছি, ভরসা দিতে পেরেছি যে – – ঢাকা দক্ষিণ সিটি করপোরেশন আর কোনও ভঙ্গুর সস্থা নয়। দক্ষিণ সিটি করপোরেশন ঢাকাবাসীকে সেবা দেওয়ার মত একটি অত্যন্ত দক্ষ ও যোগ্য প্রতিষ্ঠান, তা আমরা ঢাকাবাসীকে দেখাতে সক্ষম হয়েছি।”
May be an image of 2 people, people standing, people sitting and indoor
মাঠ পর্যায়ের কার্যক্রমে আরও গতিশীলতা আনার নির্দেশনা দিয়েছেন মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, “মাঠ পর্যায়ে আরও বেশি পরিদর্শন করতে হবে। দপ্তরে বাসায় লোকজন টাকা দিয়ে যাবে, এ ধরনের ধ্যান ধারণা একদম মুছে ফেলতে হবে। সপ্তাহে সুনির্দিষ্টভাবে কয়দিন মাঠ পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনা করবো, কয়দিন দাপ্তরিক কাজ সম্পন্ন করবো – – তা সমন্বয় করে সূচি করতে হবে। যারা মাঠ পর্যায়ে কাজ করবে তাদের কাজের যেন ঢেউ পাওয়া যায়।”
এ সময় কর্মকর্তাদের মাঠ পর্যায়ে কার্যক্রম পরিচালনায় কর্মকর্তাদের কর্মস্পৃহা বাড়াতে নানাবিধ উদ্যোগ তুলে ধরে  মেয়র ব্যারিস্টার শেখ তাপস বলেন, “রাজস্ব বিভাগে আমরা নতুন জনবল নিয়োগ করেছি। এরই মাঝে আমরা জ্যেষ্ঠতা নির্ধারণের কাজ প্রায় সম্পন্ন করে ফেলেছি। আগামী মাসের মধ্যে তা সম্পন্ন করবো। তারপর বাছাই কমিটির সভা আয়োজনের মাধ্যমে যারা এখনো পদোন্নতি পাননি তাদের পদোন্নতি যেন সুষ্ঠুভাবে নিয়মিত সম্পন্ন করতে পারি।” কর কর্মকর্তা থেকে শুরু করে আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তা — সকলেই অত্যন্ত দক্ষ। সুতরাং যে সকল ক্ষেত্রে সমস্যা দেখবেন তা তাদের সাথে আলাপ করে, সমন্বয় করে সমস্যাসমূহ সমাধান করবেন।”
সম্মেলনে কর কর্মকর্তা, লাইসেন্স সুপারভাইজর, রেভিনিউ সুপারভাইজর, বাজার সুপারভাইজর, উপ-কর কর্মকর্তা, রেন্ট অ্যাসিস্ট্যান্টসহ রাজস্ব বিভাগের সকল পর্যায়ের কর্মকর্তাবৃন্দ অংশগ্রহণ করেন।
এ সময় অন্যান্যের মধ্যে করপোরেশনের প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা ফরিদ আহম্মদ, সচিব আকরামুজ্জামান, আঞ্চলিক নির্বাহী কর্মকর্তাবৃন্দ, প্রধান কর কর্মকর্তা আরিফুল হক, উপ-প্রধান কর কর্মকর্তা মো. শাহজাহান আলী প্রমূখ উপস্থিত ছিলেন।