নিজস্ব প্রতিবেদক: বরখাস্ত হওয়া ওসি প্রদীপ কুমার দাশের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ স্থগিত করে ১৭ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী দিন ধার্য্য করেছেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ মুন্সী আবদুল মজিদের আদালত। আজ সোমবার (১৭ জানুয়ারি) সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য প্রথম দিন ছিলো। এদিন দুপুরে তিনি এই আদেশ দেন। আদালতে আসামি ও সাক্ষী হাজির ছিলেন। গত ১৫ ডিসেম্বর ওসি প্রদীপ কুমার দাশের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছিলেন এই আদালত।
আদালত সূত্র জানায়, ২০২০ সালের ২৩ আগস্ট দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, চট্টগ্রাম-২ এর তৎকালীন সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন বাদি হয়ে প্রদীপের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেন। মামলায় প্রদীপের সঙ্গে তার স্ত্রী চুমকিকেও আসামি করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫ হাজার ৬৩৫ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, সম্পদের তথ্য গোপন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রদীপ কুমার দাশের আইনজীবী রতন চক্রবর্তী বলেন, সোমবার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য প্রথম দিন ধার্য ছিল। চার্জ গঠনের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে একটি পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। যার কারণে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সাক্ষ্যগ্রহণ স্থগিত রাখার আবেদন করা হয়। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত সাক্ষ্যগ্রহণ স্থগিত করেছেন।
গত ২৬ জুলাই দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-২ এর সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ১ সেপ্টেম্বর অভিযোগপত্রের ওপর শুনানি হয়।২৯ জুন দুপুরে চট্টগ্রামের সিনিয়র স্পেশাল জজ ও মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালত প্রদীপ কুমার দাশের অবৈধ সম্পদ দেখভালের দায়িত্ব কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসককে দেন। ২০ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও দুদকের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিনের করা আবেদনের প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম মহানগর সিনিয়র স্পেশাল দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালত প্রদীপ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের করা অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলার এজাহারে উল্লেখিত সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক: বরখাস্ত হওয়া ওসি প্রদীপ কুমার দাশের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণ স্থগিত করে ১৭ ফেব্রুয়ারি পরবর্তী দিন ধার্য্য করেছেন চট্টগ্রাম বিভাগীয় বিশেষ জজ মুন্সী আবদুল মজিদের আদালত। আজ সোমবার (১৭ জানুয়ারি) সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য প্রথম দিন ছিলো। এদিন দুপুরে তিনি এই আদেশ দেন। আদালতে আসামি ও সাক্ষী হাজির ছিলেন। গত ১৫ ডিসেম্বর ওসি প্রদীপ কুমার দাশের বিরুদ্ধে অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলায় বিচার শুরুর আদেশ দিয়েছিলেন এই আদালত।
আদালত সূত্র জানায়, ২০২০ সালের ২৩ আগস্ট দুদকের সমন্বিত জেলা কার্যালয়, চট্টগ্রাম-২ এর তৎকালীন সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন বাদি হয়ে প্রদীপের অবৈধ সম্পদ অর্জনের অভিযোগে মামলা করেন। মামলায় প্রদীপের সঙ্গে তার স্ত্রী চুমকিকেও আসামি করা হয়। তাদের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ৯৫ লাখ ৫ হাজার ৬৩৫ টাকার জ্ঞাত আয়বহির্ভূত সম্পদ অর্জন, সম্পদের তথ্য গোপন ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগ আনা হয়েছে।
প্রদীপ কুমার দাশের আইনজীবী রতন চক্রবর্তী বলেন, সোমবার সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য প্রথম দিন ধার্য ছিল। চার্জ গঠনের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে একটি পিটিশন দায়ের করা হয়েছে। যার কারণে নির্দিষ্ট সময়ের জন্য সাক্ষ্যগ্রহণ স্থগিত রাখার আবেদন করা হয়। উভয়পক্ষের শুনানি শেষে আদালত সাক্ষ্যগ্রহণ স্থগিত করেছেন।
গত ২৬ জুলাই দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক) সমন্বিত জেলা কার্যালয় চট্টগ্রাম-২ এর সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিন অভিযোগপত্র দাখিল করেন। ১ সেপ্টেম্বর অভিযোগপত্রের ওপর শুনানি হয়।২৯ জুন দুপুরে চট্টগ্রামের সিনিয়র স্পেশাল জজ ও মহানগর দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালত প্রদীপ কুমার দাশের অবৈধ সম্পদ দেখভালের দায়িত্ব কক্সবাজার ও চট্টগ্রাম জেলা প্রশাসককে দেন। ২০ সেপ্টেম্বর মামলার তদন্ত কর্মকর্তা ও দুদকের সহকারী পরিচালক মো. রিয়াজ উদ্দিনের করা আবেদনের প্রেক্ষিতে চট্টগ্রাম মহানগর সিনিয়র স্পেশাল দায়রা জজ শেখ আশফাকুর রহমানের আদালত প্রদীপ ও তার স্ত্রীর বিরুদ্ধে দুদকের করা অবৈধ সম্পদ অর্জনের মামলার এজাহারে উল্লেখিত সম্পত্তি ক্রোকের নির্দেশ দেন।