নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ প্রেসক্লাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সম্মেলন প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ মে) বিকাল ৩টায় নগরীর কর্ণেলহাটস্থ কাট্টলি স্পোর্টস ক্লাব একাডেমী হলে সম্মেলন প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাংবাদিক ফরিদ খান।

বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেত্রী চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত নেত্রী এবং বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের উপদেস্টা ও বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের তত্ব ও গবেষনা সম্পাদক সৈয়দা রাজিয়া মোস্তাফা।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাংবাদিক ফরিদ খান বলেন, বাংলাদেশ প্রেসক্লাব একটি সরকার অনুমোদিত সাংবাদিক সংগঠন। সাংবাদিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগঠন। এই সংগঠনে কোন প্রকার চাঁদা নেই। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ ও বাহন করার সংগঠন। স্বচ্ছ জবাবদিহিতার মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে এই সংগঠন নিজস্ব কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, সকল জেলায় বাংলাদেশ প্রেসক্লাব সম্মেলন করে আসছে। আগামীতে দেশের আটটি বিভাগে আটটি বিভাগীয় সম্মেলন শুরু হবে। তারপর সকল বিভাগের সাংবাদিকদের নিয়ে ঢাকা একটি মহা সম্মেলন শুরু হবে। আমি প্রত্যাশা করছি চট্টগ্রাম বিভাগের সকল জেলার দায়িত্ব প্রাপ্তরা স্ব-উদ্যোগে এগিয়ে এসে বিভাগীয় সম্মেলনকে সফল করবেন।

 

 

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেত্রী ও চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির অগ্নিকন্যা, চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত নেত্রী এবং বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের তত্ব ও গবেষনা সম্পাদক সৈয়দা রাজিয়া মোস্তাফা বলেন, ৭১ এর স্বধীনতা যুদ্ধে যাদের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ সুসংগঠিত হয়েছিল, একটি স্বাধীন সার্ভভৌমত্ব রাষ্ট্র এবং একটি লালসবুজের পতকা পেয়েছিল। আজো মা বেগম ফজিলাতুননেছা এবং জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুকে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য রাষ্ট্র প্রধানের কাছে তিনি আকুল আবেদন জানান।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের সকল মুক্তিযোদ্ধারা রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিসহ সরকারী সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করলেও বঙ্গমাতা ফজিলতুন্নেছা আজও মুক্তিযোদ্ধার কোন স্বীকৃতি পাইনি। আমি বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের এই আলোচনা সভা থেকে জোর দাবী জানাচ্ছি, স্বাধীনতার মহান নায়ক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা ফজিলতুন্নেছাসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকলকে মুক্তিযোদ্ধা সনদসহ সরকারী সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার জন্য।

বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের তত্ব ও গবেষনা সম্পাদক সৈয়দা রাজিয়া মোস্তাফা বলেন, বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের শুরু থেকে আমি আছি এবং সকল প্রকার কর্মকাণ্ড আমি থাকবো। বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সংগঠনের সাথে জড়িত সকল সাংবাদিকদের আমি বিনীতভাবে অনুরোধ করছি, তারা যেন সরকারের সকল উন্নয়ন লেখনীর মাধ্যমে তুলে ধরেন।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় সম্মেলন প্রস্তুতি সভায় সভাপত্বি করেন সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম চৌধুরী দুলদুল।

সভ সঞ্চালন করেন, সাংবাদিক মো.কামাল উদ্দিন মাস্টার।

সভায় উপস্থিত ছিলেন, সাংবাদিক আশীষ চন্দ্র নন্দী, সাংবাদিক মাহবুবুর রহমান, সাংবাদিক হাজেরাতুন নেছা, সাংবাদিক জান্নাতুল ফেরদৌস, সাংবাদিক মো. আবদুর রহমান সোহেল, সাংবাদিক মো. রেজাউল করিম, সাংবাদিক শুভাষ দাস, সাংবাদিক মো. আক্তার হোসেন, সাংবাদিক মো. সালাহ উদ্দিন, সাংবাদিক মো. করিম, সাংবাদিক কামাল উদ্দিন চৌধুরীসহ চট্টগ্রাম বিভাগের সকল জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত আহবায়ক ও সাধারণ সম্পাদক বৃন্দ।

নিজস্ব প্রতিবেদক: বাংলাদেশ প্রেসক্লাব চট্টগ্রাম বিভাগীয় সম্মেলন প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ শনিবার (২০ মে) বিকাল ৩টায় নগরীর কর্ণেলহাটস্থ কাট্টলি স্পোর্টস ক্লাব একাডেমী হলে সম্মেলন প্রস্তুতি সভা অনুষ্ঠিত হয়। সভায় প্রধান অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ প্রেসক্লাব কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি সাংবাদিক ফরিদ খান।

বিশেষ অতিথি হিসাবে উপস্থিত ছিলেন, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেত্রী চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত নেত্রী এবং বাংলাদেশ প্রেস ক্লাবের উপদেস্টা ও বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের তত্ব ও গবেষনা সম্পাদক সৈয়দা রাজিয়া মোস্তাফা।

প্রধান অতিথির বক্তব্যে সাংবাদিক ফরিদ খান বলেন, বাংলাদেশ প্রেসক্লাব একটি সরকার অনুমোদিত সাংবাদিক সংগঠন। সাংবাদিকদের অধিকার প্রতিষ্ঠার সংগঠন। এই সংগঠনে কোন প্রকার চাঁদা নেই। মহান মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে ধারণ ও বাহন করার সংগঠন। স্বচ্ছ জবাবদিহিতার মাধ্যমে সারা বাংলাদেশে এই সংগঠন নিজস্ব কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছে।

তিনি আরো বলেন, সকল জেলায় বাংলাদেশ প্রেসক্লাব সম্মেলন করে আসছে। আগামীতে দেশের আটটি বিভাগে আটটি বিভাগীয় সম্মেলন শুরু হবে। তারপর সকল বিভাগের সাংবাদিকদের নিয়ে ঢাকা একটি মহা সম্মেলন শুরু হবে। আমি প্রত্যাশা করছি চট্টগ্রাম বিভাগের সকল জেলার দায়িত্ব প্রাপ্তরা স্ব-উদ্যোগে এগিয়ে এসে বিভাগীয় সম্মেলনকে সফল করবেন।

 

 

বিশেষ অতিথির বক্তব্যে বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের ত্যাগী নেত্রী ও চট্টগ্রামের ফটিকছড়ির অগ্নিকন্যা, চট্টগ্রাম বিভাগের দায়িত্ব প্রাপ্ত নেত্রী এবং বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের উপদেষ্টা, বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের তত্ব ও গবেষনা সম্পাদক সৈয়দা রাজিয়া মোস্তাফা বলেন, ৭১ এর স্বধীনতা যুদ্ধে যাদের নেতৃত্বে মুক্তিযুদ্ধ সুসংগঠিত হয়েছিল, একটি স্বাধীন সার্ভভৌমত্ব রাষ্ট্র এবং একটি লালসবুজের পতকা পেয়েছিল। আজো মা বেগম ফজিলাতুননেছা এবং জাতীর জনক বঙ্গবন্ধুকে রাষ্ট্রীয়ভাবে স্বীকৃতি দেওয়ার জন্য রাষ্ট্র প্রধানের কাছে তিনি আকুল আবেদন জানান।

তিনি আরো বলেন, বাংলাদেশের সকল মুক্তিযোদ্ধারা রাষ্ট্রীয় স্বীকৃতিসহ সরকারী সকল প্রকার সুযোগ সুবিধা গ্রহণ করলেও বঙ্গমাতা ফজিলতুন্নেছা আজও মুক্তিযোদ্ধার কোন স্বীকৃতি পাইনি। আমি বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের এই আলোচনা সভা থেকে জোর দাবী জানাচ্ছি, স্বাধীনতার মহান নায়ক জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ও বঙ্গমাতা ফজিলতুন্নেছাসহ বঙ্গবন্ধু পরিবারের সকলকে মুক্তিযোদ্ধা সনদসহ সরকারী সকল প্রকার সুযোগ-সুবিধা দেওয়ার জন্য।

বাংলাদেশ মহিলা আওয়ামী লীগের তত্ব ও গবেষনা সম্পাদক সৈয়দা রাজিয়া মোস্তাফা বলেন, বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের শুরু থেকে আমি আছি এবং সকল প্রকার কর্মকাণ্ড আমি থাকবো। বাংলাদেশ প্রেসক্লাবের সংগঠনের সাথে জড়িত সকল সাংবাদিকদের আমি বিনীতভাবে অনুরোধ করছি, তারা যেন সরকারের সকল উন্নয়ন লেখনীর মাধ্যমে তুলে ধরেন।

চট্টগ্রাম বিভাগীয় সম্মেলন প্রস্তুতি সভায় সভাপত্বি করেন সাংবাদিক শহিদুল ইসলাম চৌধুরী দুলদুল।

সভ সঞ্চালন করেন, সাংবাদিক মো.কামাল উদ্দিন মাস্টার।

সভায় উপস্থিত ছিলেন, সাংবাদিক আশীষ চন্দ্র নন্দী, সাংবাদিক মাহবুবুর রহমান, সাংবাদিক হাজেরাতুন নেছা, সাংবাদিক জান্নাতুল ফেরদৌস, সাংবাদিক মো. আবদুর রহমান সোহেল, সাংবাদিক মো. রেজাউল করিম, সাংবাদিক শুভাষ দাস, সাংবাদিক মো. আক্তার হোসেন, সাংবাদিক মো. সালাহ উদ্দিন, সাংবাদিক মো. করিম, সাংবাদিক কামাল উদ্দিন চৌধুরীসহ চট্টগ্রাম বিভাগের সকল জেলার দায়িত্বপ্রাপ্ত আহবায়ক ও সাধারণ সম্পাদক বৃন্দ।