আনোয়ারা প্রতিনিধি: আনোয়ারায় পোশাক কর্মী ধর্ষণ ঘটনার মূল নায়ক রকি এখনো গ্রেপ্তার হয়নি। সে পুলিশের ধরাছোঁয়ার বাইরে। পুলিশ গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত রেখেছে। এদিকে গ্রেফতারকৃত তিনজনেই চট্টগ্রাম জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিয়েছে।

আনোয়ার থানার ওসি মির্জা মোহাম্মদ হাছান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা যায় , গত ১৫ ই মার্চ প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে রকি নামে এক যুবক জনৈকা পোশাক কর্মী কে নিয়ে বিকেলে আনোয়ারা উপজেলার পারকি বীচে ঘুরতে যায়। সেখান থেকে আনোয়ারা নতুন পার্কে আসে। পরে রাত সাতটায় আনোয়ারা পূর্ব সিংহরা গ্রামে কলাবাগানে নিয়ে ওই পোশাক কর্মীকে পর্যায়ক্রমে চার যুবক ধর্ষণ করে।

খবর পেয়ে আনোয়ারা থানার মোবাইল ডিউটি রত এ এস আাই ফারুক দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পোশাক কর্মীকে উদ্ধার করে। পুলিশ বিরুদ্ধে বিষয়টি সমঝোতার চেষ্টা চালায় বলে অভিযোগ রয়েছে। পোশাক কর্মীর পক্ষ থেকে আনোয়ারা থানায় ঘটনায় জড়িত চার জনকে আসামি করে ১৮ই মার্চ লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়। পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতরা হলো আনোয়ারা সিংহরা গ্রামের উজ্জ্বল দত্তের পুত্র পলাশ(২৬), রতন মল্লিকের পুত্র শিপংকর (২৭), সত্যনারায়ণ দত্তের পুত্র চন্দন (২৫)। পুলিশ গ্রেফতারকৃতদেরকে বুধবার কোর্টে পাঠিয়েছে। ঘটনার মূল নায়ক বিধান দত্তের পুত্র রকি(২০) এখনো পুলিশের ধরাছোঁয়ার বাইরে। পুলিশ তাকে হন্যে হয়ে খোজছে। পুলিশ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালালেও তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি।

এদিকে গত বুধবার ডিবি পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অন্যদিকে পুলিশ অফিসার কর্তৃক , ধর্ষণের ঘটনাটি সমঝোতা, ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা ও ঘটনার প্রধান আসামি রকিকে টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুলিশ অফিসার এ এস আই ফারুক ও কনস্টেবল রিয়াজ ও মুজিবর কে পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়। প্রত্যাহার কৃত তিন পুলিশের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত চলছে।

বৃহস্পতিবার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গ্রেফতারকৃত তিনজনকে পুলিশ আদালতে নিলে ঘটনায় জড়িয়ে স্বীকারোক্তি জবান বন্দী দিয়েছে। আনোয়ারা থানার ওসি মির্জা মোহাম্মদ হাছান বলেন গ্রেফতারকৃত তিনজনেই দোষ স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিলে আদালত তাদেরকে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে। ডিবি পুলিশের ইন্সপেক্টর সাইফুল জানায় শীঘ্রই রকিকে গ্রেপ্তার করতে পুলিশ সক্ষম হবে।

আনোয়ারা প্রতিনিধি: আনোয়ারায় পোশাক কর্মী ধর্ষণ ঘটনার মূল নায়ক রকি এখনো গ্রেপ্তার হয়নি। সে পুলিশের ধরাছোঁয়ার বাইরে। পুলিশ গ্রেফতারের অভিযান অব্যাহত রেখেছে। এদিকে গ্রেফতারকৃত তিনজনেই চট্টগ্রাম জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে স্বীকারোক্তি মূলক জবানবন্দি দিয়েছে।

আনোয়ার থানার ওসি মির্জা মোহাম্মদ হাছান বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন। জানা যায় , গত ১৫ ই মার্চ প্রেমের সম্পর্ক গড়ে তোলে রকি নামে এক যুবক জনৈকা পোশাক কর্মী কে নিয়ে বিকেলে আনোয়ারা উপজেলার পারকি বীচে ঘুরতে যায়। সেখান থেকে আনোয়ারা নতুন পার্কে আসে। পরে রাত সাতটায় আনোয়ারা পূর্ব সিংহরা গ্রামে কলাবাগানে নিয়ে ওই পোশাক কর্মীকে পর্যায়ক্রমে চার যুবক ধর্ষণ করে।

খবর পেয়ে আনোয়ারা থানার মোবাইল ডিউটি রত এ এস আাই ফারুক দ্রুত ঘটনাস্থলে পৌঁছে পোশাক কর্মীকে উদ্ধার করে। পুলিশ বিরুদ্ধে বিষয়টি সমঝোতার চেষ্টা চালায় বলে অভিযোগ রয়েছে। পোশাক কর্মীর পক্ষ থেকে আনোয়ারা থানায় ঘটনায় জড়িত চার জনকে আসামি করে ১৮ই মার্চ লিখিত অভিযোগ দেয়া হয়। পুলিশ তিনজনকে গ্রেফতার করে। গ্রেফতারকৃতরা হলো আনোয়ারা সিংহরা গ্রামের উজ্জ্বল দত্তের পুত্র পলাশ(২৬), রতন মল্লিকের পুত্র শিপংকর (২৭), সত্যনারায়ণ দত্তের পুত্র চন্দন (২৫)। পুলিশ গ্রেফতারকৃতদেরকে বুধবার কোর্টে পাঠিয়েছে। ঘটনার মূল নায়ক বিধান দত্তের পুত্র রকি(২০) এখনো পুলিশের ধরাছোঁয়ার বাইরে। পুলিশ তাকে হন্যে হয়ে খোজছে। পুলিশ বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালালেও তাকে গ্রেফতার করতে পারেনি।

এদিকে গত বুধবার ডিবি পুলিশের একটি দল ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছে। অন্যদিকে পুলিশ অফিসার কর্তৃক , ধর্ষণের ঘটনাটি সমঝোতা, ধামাচাপা দেয়ার চেষ্টা ও ঘটনার প্রধান আসামি রকিকে টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেয়ার অভিযোগ উঠেছে। বৃহস্পতিবার দায়িত্ব অবহেলার অভিযোগে চট্টগ্রাম জেলা পুলিশ প্রশাসনের পক্ষ থেকে পুলিশ অফিসার এ এস আই ফারুক ও কনস্টেবল রিয়াজ ও মুজিবর কে পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়। প্রত্যাহার কৃত তিন পুলিশের বিরুদ্ধে বিভাগীয় তদন্ত চলছে।

বৃহস্পতিবার জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে গ্রেফতারকৃত তিনজনকে পুলিশ আদালতে নিলে ঘটনায় জড়িয়ে স্বীকারোক্তি জবান বন্দী দিয়েছে। আনোয়ারা থানার ওসি মির্জা মোহাম্মদ হাছান বলেন গ্রেফতারকৃত তিনজনেই দোষ স্বীকার করে আদালতে ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দিলে আদালত তাদেরকে জেল হাজতে প্রেরণ করেছে। ডিবি পুলিশের ইন্সপেক্টর সাইফুল জানায় শীঘ্রই রকিকে গ্রেপ্তার করতে পুলিশ সক্ষম হবে।