সেলিম উদ্দীন, ঈদগাঁও: কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার জালালাবাদে তুচ্ছ ঘটনার জেরে দুই প্রতিবেশীর মধ্যে ঘটে যাওয়া ছুরিকাঘাতের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিকে না পেয়ে অভিযুক্তের স্ত্রীর দুগ্ধজাত বাচ্চা শিশুকে ধরে এনে আদালতে প্রেরণের অভিযোগ উঠেছে ঈদগাঁও থানার এসআই গিয়াস উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত সোমবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে জালালাবাদ ইউনিয়নের পূর্ব ফরাজী পাড়া এলাকায়।

জালালাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান ইমরুল হাসান রাশেদ দি ক্রাইমকে জানান, গতকাল পূর্ব ফরাজী পাড়া এলাকায় প্রতিবেশী মৃত নজীর আহমেদের ছেলে শাহজাহান ও মৃত আবু শামার ছেলে হারুন অর রশীদের মধ্যে নলকূপের পানি চলাচল নিয়ে বাকবিতন্ডা হয়।

এ সময় শাহাজাহান নামের এক যুবক হারুন অর রশীদকে (নেইল কাটার) নখ কাঁটার যন্ত্র দিয়ে আঘাত করে। পরে হারুন অর রশীদকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা হাসপাতালে প্রেরণ করেন৷ পরে খবর পেয়ে ঈদগাঁও থানার এসআই গিয়াস উদ্দিন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে বিকেলে শাহাজাহানের বাড়িতে অভিযান চালায়। এসময় শাহাজাহানকে না পেয়ে তার স্ত্রী ফরিদা ইয়াসমিনসহ দুগ্ধজাত এক শিশু এবং ২ বছরের আরো এক শিশুকে থানায় নিয়ে আসে। পরে ভিকটিম হারুন অর রশীদের স্বজনদের থানায় ডেকে নিয়ে নাটকীয় কায়দায় মামলা রেকর্ড করে আদালতে সোপর্দ করে।

এসআই গিয়াস উদ্দিন দি ক্রাইমকে জানান, মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত শাহজাহানের স্ত্রীকে আটক করে আনা হয়েছে। পরে ভিকটিম হারুন অর রশীদের পরিবার মামলা দায়ের করলে সে মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাদেরকে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করি।

জালালাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান ইমরুল হাসান রাশেদ দি ক্রাইমকে আরো জানান, ঘটনাটি মিমাংসাযোগ্য, পুলিশ অতিরঞ্জিত করে নারী এবং নিষ্পাপ দুই শিশুকে ধরে এনে আদালতে সোপর্দ করেছে। এটি অমানবিক ও নিষ্ঠুরতা। পিতার দোষে নিরীহ বাচ্চাদের ধরে এনে মামলা দায়ের করাকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো জঘন্য ঘটনা বলে উল্লেখ করেন তিনি।

ঈদগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ গোলাম কবিরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি দি ক্রাইমকে বলেন, ভিকটিমের পরিবার এজাহার জমা দিয়েছে, এজাহারের ভিত্তিতে তাদের আটক করা হয়েছে। বাচ্চাদের বিষয়টি মানবিক বিবেচনায় রাখা হয়েছে।

সেলিম উদ্দীন, ঈদগাঁও: কক্সবাজারের ঈদগাঁও উপজেলার জালালাবাদে তুচ্ছ ঘটনার জেরে দুই প্রতিবেশীর মধ্যে ঘটে যাওয়া ছুরিকাঘাতের ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিকে না পেয়ে অভিযুক্তের স্ত্রীর দুগ্ধজাত বাচ্চা শিশুকে ধরে এনে আদালতে প্রেরণের অভিযোগ উঠেছে ঈদগাঁও থানার এসআই গিয়াস উদ্দিনের বিরুদ্ধে। এ ঘটনায় এলাকায় ব্যাপক চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে। গত সোমবার সকালে ঘটনাটি ঘটেছে জালালাবাদ ইউনিয়নের পূর্ব ফরাজী পাড়া এলাকায়।

জালালাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান ইমরুল হাসান রাশেদ দি ক্রাইমকে জানান, গতকাল পূর্ব ফরাজী পাড়া এলাকায় প্রতিবেশী মৃত নজীর আহমেদের ছেলে শাহজাহান ও মৃত আবু শামার ছেলে হারুন অর রশীদের মধ্যে নলকূপের পানি চলাচল নিয়ে বাকবিতন্ডা হয়।

এ সময় শাহাজাহান নামের এক যুবক হারুন অর রশীদকে (নেইল কাটার) নখ কাঁটার যন্ত্র দিয়ে আঘাত করে। পরে হারুন অর রশীদকে উদ্ধার করে স্থানীয়রা হাসপাতালে প্রেরণ করেন৷ পরে খবর পেয়ে ঈদগাঁও থানার এসআই গিয়াস উদ্দিন সঙ্গীয় ফোর্স নিয়ে বিকেলে শাহাজাহানের বাড়িতে অভিযান চালায়। এসময় শাহাজাহানকে না পেয়ে তার স্ত্রী ফরিদা ইয়াসমিনসহ দুগ্ধজাত এক শিশু এবং ২ বছরের আরো এক শিশুকে থানায় নিয়ে আসে। পরে ভিকটিম হারুন অর রশীদের স্বজনদের থানায় ডেকে নিয়ে নাটকীয় কায়দায় মামলা রেকর্ড করে আদালতে সোপর্দ করে।

এসআই গিয়াস উদ্দিন দি ক্রাইমকে জানান, মৌখিক অভিযোগের ভিত্তিতে অভিযুক্ত শাহজাহানের স্ত্রীকে আটক করে আনা হয়েছে। পরে ভিকটিম হারুন অর রশীদের পরিবার মামলা দায়ের করলে সে মামলায় গ্রেফতার দেখিয়ে তাদেরকে বিজ্ঞ আদালতে সোপর্দ করি।

জালালাবাদ ইউপি চেয়ারম্যান ইমরুল হাসান রাশেদ দি ক্রাইমকে আরো জানান, ঘটনাটি মিমাংসাযোগ্য, পুলিশ অতিরঞ্জিত করে নারী এবং নিষ্পাপ দুই শিশুকে ধরে এনে আদালতে সোপর্দ করেছে। এটি অমানবিক ও নিষ্ঠুরতা। পিতার দোষে নিরীহ বাচ্চাদের ধরে এনে মামলা দায়ের করাকে মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতো জঘন্য ঘটনা বলে উল্লেখ করেন তিনি।

ঈদগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ গোলাম কবিরের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে তিনি দি ক্রাইমকে বলেন, ভিকটিমের পরিবার এজাহার জমা দিয়েছে, এজাহারের ভিত্তিতে তাদের আটক করা হয়েছে। বাচ্চাদের বিষয়টি মানবিক বিবেচনায় রাখা হয়েছে।