আদালত প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের বিজ্ঞ মহানগর দায়রা জজ কোর্টে তিনটি দায়রা আদালতে দীর্ঘদিন যাবৎ বিচারক সংকটে উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস্‌ ফাউন্ডেশন – বিএইচআরএফ । আজ সংবাদ মাধ্যমে প্রেরিত এক রিপোর্টে এ তথ্য জানায়।

সংগঠনের মহাসচিব এড. জিয়া হাবীব আহ্‌সান ও বিএইচআরএফ প্যানেল এডভোকেট এড. সুনীল কুমার সরকার, এড. এ.এইচ.এম জসীম উদ্দিন, এড. সৈয়দ মোহাম্মদ হারুন, এডভোকেট জান্নাতুল নাঈম রুমানা, এডভোকেট প্রদীপ আইচ দীপু, এডভোকেট রুমানা ইয়াসমিন সোমা, এড. মো. সাইফুদ্দিন খালেদ, এড. মোঃ হাসান আলী, এড. মোঃ বদরুল হাসান, এড. মোঃ জিয়াউদ্দীন (আরমান) প্রমুখ।

প্রদত্ত যৌথ বিবৃতিতে আইনজীবিরা বলেন, বিচারক সংকট বিচারহীনতার নামান্তর । বিজ্ঞ মহানগর আদালতের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ আদালত যথাক্রমে ১ম মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ আদালত, ৩য় মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ আদালত এবং ৭ম মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ আদালতে বিচারক না থাকায় বিপুল সংখ্যক জরুরী মামলার শুনানী হচ্ছে না । শুধু তারিখ পড়ছে ।

বিবৃতিতে আরো বলেন, চার্জ কোর্টের নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত অন্য আদালতের মামলা শুনানী করা দুরূহ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে বিধায় শুধু তারিখ পরিবর্তন হচ্ছে । এতে করে এন.আই এ্যাক্টের মামলায় ঋণ খেলাপীদের পোয়াবারো হচ্ছে । এই তিনটি আদালতে প্রায় ১২ হাজার মামলা বিচারাধীন আছে । বিজ্ঞ ১ম মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ আদালতের বিচারক নূরে আলম ভূঁইয়া গত বছরের অক্টোবর মাসে পদোন্নতি পেয়ে অন্যত্র চলে গেলে ৬ মাস ধরে আদালতটি বিচারক শূন্য অবস্থায় আছে ।

বিজ্ঞ ৩য় মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ আদালতের বিচারক কাজী মিজানুর রহমান গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে প্রমোশন পেয়ে অন্যত্র বদলি হন । সেই থেকে অদ্যাবধি তার স্থলে কোন বিচারককে এখনো পোস্টিং দেয়নি । একইভাবে বিজ্ঞ ৭ম মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোঃ শহিদুল ইসলাম গত বছর নভেম্বর মাস থেকে ৬ষ্ঠ আদালতে বদলী হয়ে যাওয়ার পর অধ্যাবধি সেখানেও কোন বিচারক নিয়োগ দেওয়া হয়নি ।

বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিচারালয় চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে বিচারক সংকট চলছে । ফলে বিচার প্রার্থীদের নাভিশ্বাঃস উঠেছে । বিশেষ করে বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত চট্টগ্রামে একাধিক অর্থঋণ আদালত না থাকায় একটি মাত্র আদালতের উপর নির্ভরশীল হওয়ায় ঐ আদালতের উপর প্রচন্ড মামলার চাপে আদালতের বিচারকরা হিমশীম খাচ্ছে। দিনরাত কাজ করেও তিনি মামলায় স্তুপ কমাতে গলদঘর্ম হচ্ছে । চট্টগ্রামে কমপক্ষে তিনটি অর্থঋণ আদালত প্রয়োজন বলে বিবৃতিদাতারা অভিমত ব্যক্ত করেন । তারা অনতিবিলম্বে গুরুত্বপূর্ণ আদালত সমূহে বিচারক সংকট নিরসনে আইন ও বিচার মন্ত্রনালয়ের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন ।

আদালত প্রতিবেদক: চট্টগ্রামের বিজ্ঞ মহানগর দায়রা জজ কোর্টে তিনটি দায়রা আদালতে দীর্ঘদিন যাবৎ বিচারক সংকটে উৎকণ্ঠা প্রকাশ করেছে মানবাধিকার সংগঠন বাংলাদেশ হিউম্যান রাইটস্‌ ফাউন্ডেশন – বিএইচআরএফ । আজ সংবাদ মাধ্যমে প্রেরিত এক রিপোর্টে এ তথ্য জানায়।

সংগঠনের মহাসচিব এড. জিয়া হাবীব আহ্‌সান ও বিএইচআরএফ প্যানেল এডভোকেট এড. সুনীল কুমার সরকার, এড. এ.এইচ.এম জসীম উদ্দিন, এড. সৈয়দ মোহাম্মদ হারুন, এডভোকেট জান্নাতুল নাঈম রুমানা, এডভোকেট প্রদীপ আইচ দীপু, এডভোকেট রুমানা ইয়াসমিন সোমা, এড. মো. সাইফুদ্দিন খালেদ, এড. মোঃ হাসান আলী, এড. মোঃ বদরুল হাসান, এড. মোঃ জিয়াউদ্দীন (আরমান) প্রমুখ।

প্রদত্ত যৌথ বিবৃতিতে আইনজীবিরা বলেন, বিচারক সংকট বিচারহীনতার নামান্তর । বিজ্ঞ মহানগর আদালতের তিনটি গুরুত্বপূর্ণ আদালত যথাক্রমে ১ম মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ আদালত, ৩য় মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ আদালত এবং ৭ম মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ আদালতে বিচারক না থাকায় বিপুল সংখ্যক জরুরী মামলার শুনানী হচ্ছে না । শুধু তারিখ পড়ছে ।

বিবৃতিতে আরো বলেন, চার্জ কোর্টের নিজ দায়িত্বের অতিরিক্ত অন্য আদালতের মামলা শুনানী করা দুরূহ ব্যাপার হয়ে দাঁড়িয়েছে বিধায় শুধু তারিখ পরিবর্তন হচ্ছে । এতে করে এন.আই এ্যাক্টের মামলায় ঋণ খেলাপীদের পোয়াবারো হচ্ছে । এই তিনটি আদালতে প্রায় ১২ হাজার মামলা বিচারাধীন আছে । বিজ্ঞ ১ম মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ আদালতের বিচারক নূরে আলম ভূঁইয়া গত বছরের অক্টোবর মাসে পদোন্নতি পেয়ে অন্যত্র চলে গেলে ৬ মাস ধরে আদালতটি বিচারক শূন্য অবস্থায় আছে ।

বিজ্ঞ ৩য় মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ আদালতের বিচারক কাজী মিজানুর রহমান গত বছর সেপ্টেম্বর মাসে প্রমোশন পেয়ে অন্যত্র বদলি হন । সেই থেকে অদ্যাবধি তার স্থলে কোন বিচারককে এখনো পোস্টিং দেয়নি । একইভাবে বিজ্ঞ ৭ম মহানগর যুগ্ম দায়রা জজ আদালতের বিচারক মোঃ শহিদুল ইসলাম গত বছর নভেম্বর মাস থেকে ৬ষ্ঠ আদালতে বদলী হয়ে যাওয়ার পর অধ্যাবধি সেখানেও কোন বিচারক নিয়োগ দেওয়া হয়নি ।

বাংলাদেশের দ্বিতীয় বৃহত্তম বিচারালয় চট্টগ্রামের বিভিন্ন আদালতে বিচারক সংকট চলছে । ফলে বিচার প্রার্থীদের নাভিশ্বাঃস উঠেছে । বিশেষ করে বাণিজ্যিক রাজধানী খ্যাত চট্টগ্রামে একাধিক অর্থঋণ আদালত না থাকায় একটি মাত্র আদালতের উপর নির্ভরশীল হওয়ায় ঐ আদালতের উপর প্রচন্ড মামলার চাপে আদালতের বিচারকরা হিমশীম খাচ্ছে। দিনরাত কাজ করেও তিনি মামলায় স্তুপ কমাতে গলদঘর্ম হচ্ছে । চট্টগ্রামে কমপক্ষে তিনটি অর্থঋণ আদালত প্রয়োজন বলে বিবৃতিদাতারা অভিমত ব্যক্ত করেন । তারা অনতিবিলম্বে গুরুত্বপূর্ণ আদালত সমূহে বিচারক সংকট নিরসনে আইন ও বিচার মন্ত্রনালয়ের আশু হস্তক্ষেপ কামনা করেন ।