নিজস্ব প্রতিবেদক: লোহাগাড়া থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে এক লক্ষ ষাট হাজার পিস ইয়াবা,একটি রিভলবার ও ৪০ রাউন্ড কার্তুজসহ কার্গো ট্রাকের চালক ও হেলপারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের চুনতি রেঞ্জ বন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সম্মুখে চেক পোস্ট হতে তাদের গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোঃ ফরিদ মিয়া(২৫) ও মোঃ নুর হোসেন সবুজ(২৭)।

No photo description available.

লোহাগাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আতিকুর রহমান সঙ্গীয় এসআই মাহফুজুর রহমান ও ফোর্সসহ চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের চুনতি রেঞ্জ বন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সম্মুখে চেক পোস্ট স্থাপন করে কার্গোটির জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। গাড়ীটি চেক পোস্টের নিকটবর্তী আসলে অফিসার ইনচার্জ গাড়ীটি থামানোর সংকেত দিলে চালক গাড়ীটি থামায়। তখন তিনি সঙ্গীয় অফিসার ফোর্সসহ উপস্থিত স্থানীয় লোকজনের সম্মুখে কার্গো গাড়ী এবং গাড়ীর চালক ফরিদ মিয়া ও গাড়ীর হেলপার নুর হোসেন সবুজের দেহ তল্লাশী করেন।

তল্লাশীকালে ঢাকাগামী আর বি কার্গো, রেজি: নং-ঢাকা-মেট্টো-ট-১৩-০২৯৪ খালি কার্গো গাড়ীতে তল্লাশী অভিযান পরিচালনা করে ড্রাইভারের সিটের পেছনে মূল বডির প্রান্তভাগে চিকন খালি অংশে বিশেষ কায়দায় কাভার ভ্যানের মূল বডির সাথে সংযুক্ত কাঠ দিয়ে তৈরী লম্বা বক্সে কালো স্কচটেপ দিয়ে মোড়ানো ইট আকৃতির ১৬টি পোটলা পাওয়া যায়।

১৬টি পোটলার প্রত্যেকটিতে ইয়াবা ভর্তি ৫০ নীল রংয়ের এয়ারটাইট পলি প্যাকেট পাওয়া যায়, যার প্রত্যেকটিতে ২০০ পিস করে এক লক্ষ ষাট হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

জব্দকৃত ইয়াবার অনুমান মূল্য চার কোটি আশি লক্ষ টাকা।

May be an image of 15 people and people standing

আটককৃত কার্গোর চালক ফরিদ মিয়ার দেহ তল্লাশী করে পরিহিত প্যান্টের নিচে ডান কোমরে গোজানো অবস্থায় একটি দেশীয় তৈরী কাঠের বাটযুক্ত রিভলবার এবং হেলপার নুর হোসেন সবুজের দেহ তল্লাশী করে তার পরিহিত টাউজারের বাম পকেটে ৪০ রাউন্ড গুলি ভর্তি একটি প্লাষ্টিকের ছোট কালো বক্স পাওয়া যায়।

পুলিশ সুপার এসএম শফিউল্লাহ দি ক্রাইমকে জানায়, আসামীরা সংঘবদ্ধ মাদক ও অস্ত্র চোরাকারবারী চক্রের সক্রিয় সদস্য। বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করার ব্যানার টানিয়ে পর্দার আড়ালে তারা এ ধরণের যানবাহনযোগে অতীতেও দেশের বিভিন্নস্থানে ইয়াবা ও অস্ত্র সরবরাহ করেছে মর্মে একাধিক উৎস হতে তথ্য পাওয়া যায়। প্রশাসনের চোঁখে ফাঁকি দিয়ে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করার নাম দিয়ে বর্ণিত চক্রটি ইয়াবা ও অস্ত্র বহনকালে লোহাগাড়া থানা পুলিশের হাতেনাতে ধরা পড়েছে।

May be an image of 4 people, people standing and outdoors

লোহাগাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আতিকুর রহমান দি ক্রাইমকে জানায়, তারা কক্সবাজার লিংক রোড এলাকা হতে তাদের জব্দকৃত অস্ত্রগুলি তারা তাদের মাদক ও অস্ত্র চক্রের কক্সবাজারের সহযোগীদের কাছ থেকে গ্রহণ করে ঢাকা মহানগরে তাদের অপর সহযোগী চক্রের নিকট পৌছে দেয়ার জন্য বর্ণিত কার্গোযোগে নিয়ে যাচ্ছিল মর্মে জিজ্ঞাসাবাদে জানায়।

এ সংক্রান্তে লোহাগাড়া থানায় মাদক ও অস্ত্র আইনে ২টি পৃথক মামলা যথাক্রমে লোহাগাড়া থানার মামলা নং-৪১, তারিখ-২৪/০২/২০২৩খ্রি:, ধারা-২০১৮ সনের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনের ৩৬(১) সারণির ১০(গ)/৩৮ এবং লোহাগাড়া থানার মামলা নং-৪২, তারিখ-২৪/০২/২০২৩খ্রি:, ধারা- The Arms Act 1878 এর 19A/19(f) রুজু করা হয়েছে।

নিজস্ব প্রতিবেদক: লোহাগাড়া থানা পুলিশের বিশেষ অভিযানে এক লক্ষ ষাট হাজার পিস ইয়াবা,একটি রিভলবার ও ৪০ রাউন্ড কার্তুজসহ কার্গো ট্রাকের চালক ও হেলপারকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ। গতকাল বৃহস্পতিবার (২৩ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের চুনতি রেঞ্জ বন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সম্মুখে চেক পোস্ট হতে তাদের গ্রেফতার করা হয়।গ্রেফতারকৃতরা হলেন- মোঃ ফরিদ মিয়া(২৫) ও মোঃ নুর হোসেন সবুজ(২৭)।

No photo description available.

লোহাগাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আতিকুর রহমান সঙ্গীয় এসআই মাহফুজুর রহমান ও ফোর্সসহ চট্টগ্রাম-কক্সবাজার মহাসড়কের চুনতি ইউনিয়নের চুনতি রেঞ্জ বন কর্মকর্তার কার্যালয়ের সম্মুখে চেক পোস্ট স্থাপন করে কার্গোটির জন্য অপেক্ষা করতে থাকে। গাড়ীটি চেক পোস্টের নিকটবর্তী আসলে অফিসার ইনচার্জ গাড়ীটি থামানোর সংকেত দিলে চালক গাড়ীটি থামায়। তখন তিনি সঙ্গীয় অফিসার ফোর্সসহ উপস্থিত স্থানীয় লোকজনের সম্মুখে কার্গো গাড়ী এবং গাড়ীর চালক ফরিদ মিয়া ও গাড়ীর হেলপার নুর হোসেন সবুজের দেহ তল্লাশী করেন।

তল্লাশীকালে ঢাকাগামী আর বি কার্গো, রেজি: নং-ঢাকা-মেট্টো-ট-১৩-০২৯৪ খালি কার্গো গাড়ীতে তল্লাশী অভিযান পরিচালনা করে ড্রাইভারের সিটের পেছনে মূল বডির প্রান্তভাগে চিকন খালি অংশে বিশেষ কায়দায় কাভার ভ্যানের মূল বডির সাথে সংযুক্ত কাঠ দিয়ে তৈরী লম্বা বক্সে কালো স্কচটেপ দিয়ে মোড়ানো ইট আকৃতির ১৬টি পোটলা পাওয়া যায়।

১৬টি পোটলার প্রত্যেকটিতে ইয়াবা ভর্তি ৫০ নীল রংয়ের এয়ারটাইট পলি প্যাকেট পাওয়া যায়, যার প্রত্যেকটিতে ২০০ পিস করে এক লক্ষ ষাট হাজার পিস ইয়াবা উদ্ধার করা হয়।

জব্দকৃত ইয়াবার অনুমান মূল্য চার কোটি আশি লক্ষ টাকা।

May be an image of 15 people and people standing

আটককৃত কার্গোর চালক ফরিদ মিয়ার দেহ তল্লাশী করে পরিহিত প্যান্টের নিচে ডান কোমরে গোজানো অবস্থায় একটি দেশীয় তৈরী কাঠের বাটযুক্ত রিভলবার এবং হেলপার নুর হোসেন সবুজের দেহ তল্লাশী করে তার পরিহিত টাউজারের বাম পকেটে ৪০ রাউন্ড গুলি ভর্তি একটি প্লাষ্টিকের ছোট কালো বক্স পাওয়া যায়।

পুলিশ সুপার এসএম শফিউল্লাহ দি ক্রাইমকে জানায়, আসামীরা সংঘবদ্ধ মাদক ও অস্ত্র চোরাকারবারী চক্রের সক্রিয় সদস্য। বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করার ব্যানার টানিয়ে পর্দার আড়ালে তারা এ ধরণের যানবাহনযোগে অতীতেও দেশের বিভিন্নস্থানে ইয়াবা ও অস্ত্র সরবরাহ করেছে মর্মে একাধিক উৎস হতে তথ্য পাওয়া যায়। প্রশাসনের চোঁখে ফাঁকি দিয়ে বিশুদ্ধ পানি সরবরাহ করার নাম দিয়ে বর্ণিত চক্রটি ইয়াবা ও অস্ত্র বহনকালে লোহাগাড়া থানা পুলিশের হাতেনাতে ধরা পড়েছে।

May be an image of 4 people, people standing and outdoors

লোহাগাড়া থানার অফিসার ইনচার্জ মুহাম্মদ আতিকুর রহমান দি ক্রাইমকে জানায়, তারা কক্সবাজার লিংক রোড এলাকা হতে তাদের জব্দকৃত অস্ত্রগুলি তারা তাদের মাদক ও অস্ত্র চক্রের কক্সবাজারের সহযোগীদের কাছ থেকে গ্রহণ করে ঢাকা মহানগরে তাদের অপর সহযোগী চক্রের নিকট পৌছে দেয়ার জন্য বর্ণিত কার্গোযোগে নিয়ে যাচ্ছিল মর্মে জিজ্ঞাসাবাদে জানায়।

এ সংক্রান্তে লোহাগাড়া থানায় মাদক ও অস্ত্র আইনে ২টি পৃথক মামলা যথাক্রমে লোহাগাড়া থানার মামলা নং-৪১, তারিখ-২৪/০২/২০২৩খ্রি:, ধারা-২০১৮ সনের মাদক দ্রব্য নিয়ন্ত্রন আইনের ৩৬(১) সারণির ১০(গ)/৩৮ এবং লোহাগাড়া থানার মামলা নং-৪২, তারিখ-২৪/০২/২০২৩খ্রি:, ধারা- The Arms Act 1878 এর 19A/19(f) রুজু করা হয়েছে।