নিজস্ব প্রতিবেদক: ফটিকছড়িতে ছাত্রলীগের দুই কর্মী খুনের মামলায় শিবির ক্যাডার নাছির উদ্দিন চৌধুরীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। সোমবার চট্টগ্রাম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ শরীফুর রহমান শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। নাছির পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী।

চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা পিপি মঈনুল আলম চৌধুরী বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়। তিনি বলেন, আসামি জামিনে বেরিয়ে গেলে শান্ত এলাকা আবার অশান্ত হবে বলে আদালতে উল্লেখ করি। এতে আদালত তার আবেদন নামঞ্জুর করেছেন।

১৯৯১ সালের ১৪ জুন ফটিকছড়ি রাঙ্গামাটিয়া এলাকার বাসিন্দা ছাত্রলীগ কর্মী তহিদুল আলম হারুয়ালছড়ি এলাকায় তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে যান। সেদিন দিবাগত রাত চারটার দিকে পাশের গোলটিলা এলাকায় শিবিরের একদল অস্ত্রধারী ছাত্রলীগ কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এতে সঞ্জিত কুমার দে নামে ছাত্রলীগের এক কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। গোলাগুলির শব্দ শুনে তহিদুল আলম বিকল্প রাস্তা দিয়ে হেটে রাঙ্গামাটিয়া ফেরার চেষ্টা করেন। এ সময় তিনিও তলপেটে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান। এ ঘটনার পরদিন নিহত তহিদুলের চাচাতো ভাই মো. জাফর শিবির ক্যাডার নাছিরসহ অজ্ঞাতপরিচয় আসামির বিরুদ্ধে ফটিকছড়ি থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে নাছিরকে প্রধান আসামি করে ২৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ।

১৯৯২ সালের ১৩ জুলাই নাছির ওই মামলায় গ্রেপ্তার হন। ২০০৮ সালের ২৫ মে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচারকাজ শুরু হয়। এ মামলায় ইতিমধ্যে ১১ জন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক: ফটিকছড়িতে ছাত্রলীগের দুই কর্মী খুনের মামলায় শিবির ক্যাডার নাছির উদ্দিন চৌধুরীর জামিন আবেদন নামঞ্জুর করেছেন আদালত। সোমবার চট্টগ্রাম অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ শরীফুর রহমান শুনানি শেষে এ আদেশ দেন। নাছির পুলিশের তালিকাভুক্ত সন্ত্রাসী।

চট্টগ্রামের অতিরিক্ত জেলা পিপি মঈনুল আলম চৌধুরী বলেন, রাষ্ট্রপক্ষ থেকে জামিনের বিরোধিতা করা হয়। তিনি বলেন, আসামি জামিনে বেরিয়ে গেলে শান্ত এলাকা আবার অশান্ত হবে বলে আদালতে উল্লেখ করি। এতে আদালত তার আবেদন নামঞ্জুর করেছেন।

১৯৯১ সালের ১৪ জুন ফটিকছড়ি রাঙ্গামাটিয়া এলাকার বাসিন্দা ছাত্রলীগ কর্মী তহিদুল আলম হারুয়ালছড়ি এলাকায় তার এক আত্মীয়ের বাড়িতে বেড়াতে যান। সেদিন দিবাগত রাত চারটার দিকে পাশের গোলটিলা এলাকায় শিবিরের একদল অস্ত্রধারী ছাত্রলীগ কর্মীদের ওপর হামলা চালায়। এতে সঞ্জিত কুমার দে নামে ছাত্রলীগের এক কর্মী গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলেই মারা যান। গোলাগুলির শব্দ শুনে তহিদুল আলম বিকল্প রাস্তা দিয়ে হেটে রাঙ্গামাটিয়া ফেরার চেষ্টা করেন। এ সময় তিনিও তলপেটে গুলিবিদ্ধ হয়ে ঘটনাস্থলে মারা যান। এ ঘটনার পরদিন নিহত তহিদুলের চাচাতো ভাই মো. জাফর শিবির ক্যাডার নাছিরসহ অজ্ঞাতপরিচয় আসামির বিরুদ্ধে ফটিকছড়ি থানায় মামলা করেন। তদন্ত শেষে নাছিরকে প্রধান আসামি করে ২৬ জনের বিরুদ্ধে আদালতে চার্জশিট জমা দেয় পুলিশ।

১৯৯২ সালের ১৩ জুলাই নাছির ওই মামলায় গ্রেপ্তার হন। ২০০৮ সালের ২৫ মে অভিযোগ গঠনের মাধ্যমে বিচারকাজ শুরু হয়। এ মামলায় ইতিমধ্যে ১১ জন আদালতে সাক্ষ্য দিয়েছেন।