নিজস্ব প্রতিবেদক: “বিরোধ হলে শুধু মামলা নয়, লিগ্যাল এইড অফিসে আপোসও হয়”। আর্থিক ভাবে অসচ্ছল, সহায় সম্বলহীন এবং নানাবিদ আর্থ-সামাজিক কারণে বিচার প্রাপ্তীতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগণকে সরকারি খরচে আইনি সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে সরকার তথা জেলা লিগ্যাল এইড কমিটি কাজ করছে।আজ বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪ টায় চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চট্টগ্রামের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির ২০২২ খ্রিঃ ৯ম মাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন জেলা লিগ্যাল এইড কমিটি চট্টগ্রামের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামরুন নাহার রুমী।
তিনি বলেন,  আইনগত সহায়তা প্রদান আইন, ২০০০ প্রণয়নের মাধ্যমে অসহায় ও দরিদ্র বিচারপ্রার্থী জনগণের আইনি অধিকার নিশ্চিত করেছে সরকার। উক্ত আইনের আওতায় জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা, জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ৬৪টি জেলার আদালতে প্রতিষ্ঠা করেছে জেলা লিগ্যাল এইড অফিস। সিনিয়র সহকারী জজ পদমর্যাদার একজন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে পদায়ন করা হয়েছে জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার হিসেবে। এটা সরকারের মহৎ একটি কার্যক্রম। তৃণমূল পর্যায়ে সরকারি আইনি সহায়তা কার্যক্রমের প্রসারকল্পে সরকার তথা জাতীয় সংস্থা আন্তরিক ভাবে কাজ করছে। সরকারের মহৎ উদ্যোগ বাস্তবায়নে জেলা লিগ্যাল এইড কমিটি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।
জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার (সিনিয়র সহকারী জজ) রাজিয়া সুলতানা’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞ চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট  মোঃ রবিউল আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুদিপ্ত সরকার, সদ্য পদায়নকৃত সিনিয়র জেল সুপার  মুহাম্মদ মঞ্জুর হোসেন, জেলা সিভিল সার্জন প্রতিনিধি ডাঃ মোঃ নুরুল হায়দার, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মোঃ হাসেম, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন কাউন্সিলনাব নাজমুল হক ডিউক এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর  জেসমিন পারভীন জেসি।,
নিজস্ব প্রতিবেদক: “বিরোধ হলে শুধু মামলা নয়, লিগ্যাল এইড অফিসে আপোসও হয়”। আর্থিক ভাবে অসচ্ছল, সহায় সম্বলহীন এবং নানাবিদ আর্থ-সামাজিক কারণে বিচার প্রাপ্তীতে অসমর্থ বিচারপ্রার্থী জনগণকে সরকারি খরচে আইনি সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যে সরকার তথা জেলা লিগ্যাল এইড কমিটি কাজ করছে।আজ বৃহস্পতিবার (২৯ ডিসেম্বর) বিকাল সাড়ে ৪ টায় চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট আদালত চট্টগ্রামের সম্মেলন কক্ষে অনুষ্ঠিত জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির ২০২২ খ্রিঃ ৯ম মাসিক সভায় সভাপতির বক্তব্যে এসব কথা বলেন জেলা লিগ্যাল এইড কমিটি চট্টগ্রামের ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান এবং বিজ্ঞ চীফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট কামরুন নাহার রুমী।
তিনি বলেন,  আইনগত সহায়তা প্রদান আইন, ২০০০ প্রণয়নের মাধ্যমে অসহায় ও দরিদ্র বিচারপ্রার্থী জনগণের আইনি অধিকার নিশ্চিত করেছে সরকার। উক্ত আইনের আওতায় জাতীয় আইনগত সহায়তা প্রদান সংস্থা, জেলা লিগ্যাল এইড কমিটির কার্যক্রম পরিচালিত হচ্ছে। ৬৪টি জেলার আদালতে প্রতিষ্ঠা করেছে জেলা লিগ্যাল এইড অফিস। সিনিয়র সহকারী জজ পদমর্যাদার একজন বিচার বিভাগীয় কর্মকর্তাকে পদায়ন করা হয়েছে জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার হিসেবে। এটা সরকারের মহৎ একটি কার্যক্রম। তৃণমূল পর্যায়ে সরকারি আইনি সহায়তা কার্যক্রমের প্রসারকল্পে সরকার তথা জাতীয় সংস্থা আন্তরিক ভাবে কাজ করছে। সরকারের মহৎ উদ্যোগ বাস্তবায়নে জেলা লিগ্যাল এইড কমিটি অগ্রণী ভূমিকা পালন করে যাচ্ছে।
জেলা লিগ্যাল এইড অফিসার (সিনিয়র সহকারী জজ) রাজিয়া সুলতানা’র সঞ্চালনায় অনুষ্ঠিত সভায় অন্যান্যের মধ্যে বক্তব্য রাখেন বিজ্ঞ চীফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট  মোঃ রবিউল আলম, অতিরিক্ত পুলিশ সুপার সুদিপ্ত সরকার, সদ্য পদায়নকৃত সিনিয়র জেল সুপার  মুহাম্মদ মঞ্জুর হোসেন, জেলা সিভিল সার্জন প্রতিনিধি ডাঃ মোঃ নুরুল হায়দার, জেলা আইনজীবী সমিতির সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা আবু মোঃ হাসেম, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন কাউন্সিলনাব নাজমুল হক ডিউক এবং সংরক্ষিত কাউন্সিলর  জেসমিন পারভীন জেসি।,