শফিউল আলম: মানবতাবাদী প্রতিষ্ঠান শাহেন শাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট পরিচালিত দাতব্য চিকিৎসালয় থেকে ৭৫ হাজার দরিদ্র্য রোগীকে চিকিৎসা সেবা নিয়েছেন।

জানা যায়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পাশাপাশি শাহেন শাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট নগর ও গ্রামে অবহেলিত সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নানা উদ্যোগ নেন।

ফটিকছড়ি মাইজভাণ্ডার শরীফে-হোসাইনী দাতব্য চিকিৎসালয়, সুনামগঞ্জস্থ হযরত গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.) দাতব্য চিকিৎসায়, নগরের বিবিরহাটস্থ সৈয়দ নুরুল বখতেয়ার শাহ্ (রহ.) দাতব্য চিকিৎসালয়, পতেঙ্গাস্থ জামাল আহমদ সিকদার দাতব্য চিকিৎসালয়, আকবর শাহ্স্থ হযরত আকবর শাহ্ (রহ.) দাতব্য চিকিৎসালয়, ফটিকছড়ি আজিমপুরস্থ শাহেন শাহ্ হক ভাণ্ডারী (ক.) দাতব্য চিকিৎসালয়, কাঞ্চনপুরস্থ সৈয়দ আবদুল গণি কাঞ্চনপুরী (রহ.) দাতব্য চিকিৎসালয়, রাঙ্গুনিয়াস্থ সৈয়দ ছালেকুর রহমান শাহ্ (রহ.) দাতব্য চিকিৎসালয়, পার্বত্য জেলা মানিকছড়িস্থ মাইজভাণ্ডারী দাতব্য চিকিৎসালয় ও বোয়ালখালীস্থ সৈয়দুর রহমান আনোয়ারা বেগম দাতব্য চিকিৎসালয়হস মোট১০টি দাতব্য চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন।

এসব দাতব্য চিকিৎসালয় থেকে অবহেলিত জনগোষ্ঠী অতি সহজে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা পেয়ে থাকেন। দাতব্য চিকিৎসালয়ে আগত সেবা গ্রহণকারীদের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন, পরিস্কার—পরিচ্ছন্নতা ও স্যানিটেশন, সুষম খাদ্যভ্যাস, টিকার সাহায্যে রোগ প্রতিরোধ, মায়ের দুধের সুফল সম্পর্কে সঠিক ধারণা দান, ডায়রিয়া প্রতিরোধ, পুষ্টি সম্পর্কে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টিতে ভুমিকা রাখছে।

বিনামূল্যে ওষুধসহ দাতব্য চিকিৎসালয় গুলোতে স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা, পুষ্টি সংক্রান্ত পরামর্শ, সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের ছেলে সন্তানদের খতনা ও মেয়ে সন্তানদের নাক ও কর্ণছেদন করা হয়।

এছাড়া দাতব্য চিকিৎসালয় থেকে দুস্থ রোগীরা বিনামূল্যে যেসব সেবা পেয়ে থাকেন তা হচ্ছে ওষুধ, লুঙ্গি, টুপি, গেঞ্জিসহ খতনা ক্যাম্প, পঙ্গু ব্যক্তির কৃত্রিম পা লাগানো, ঠোঁটকাটা শিশুর ঠোঁট জোড়া লাগানো, ওষুধসহ চিকিৎসাসেবা প্রদান, রোগ-ব্যাধির ব্যাপারে পরামর্শ প্রদান, শারীরিক প্রতিবন্ধীদেরকে হুইলচেয়ার প্রদান, জরায়ু ও জন্ডিসের টিকা প্রদান করা হয়।

এপর্যন্ত ৭৫ হাজার দরিদ্র রোগীকে বিনামূল্যে ওষুধসহ চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়েছে। দুস্থ জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা প্রকল্পের আওতায় দারিদ্র্য রোগীদের আর্থিক সহায়তার মাধ্যমেও ব্যাপকভাবে চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়ে থাকে বলে জানা ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ।

চিকদাইর ইউপি চেয়ারম্যান প্রিয়তোষ চৌধুরী বলেন, শাহেন শাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্টের দুস্থ অসহায় মানুষের সহায় হিসেবে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের মতো অন্যরা যদি এগিয়ে আসে তাহলে দেশের মানুষ উপকৃত হবে।এ ট্রাস্ট স্বাস্থ্যসেবা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যে অবদান রেখে চলছে, তা বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।

শফিউল আলম: মানবতাবাদী প্রতিষ্ঠান শাহেন শাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট পরিচালিত দাতব্য চিকিৎসালয় থেকে ৭৫ হাজার দরিদ্র্য রোগীকে চিকিৎসা সেবা নিয়েছেন।

জানা যায়, গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের পাশাপাশি শাহেন শাহ্ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্ট নগর ও গ্রামে অবহেলিত সুবিধাবঞ্চিত জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্য সেবা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে নানা উদ্যোগ নেন।

ফটিকছড়ি মাইজভাণ্ডার শরীফে-হোসাইনী দাতব্য চিকিৎসালয়, সুনামগঞ্জস্থ হযরত গাউসুল আযম মাইজভাণ্ডারী (ক.) দাতব্য চিকিৎসায়, নগরের বিবিরহাটস্থ সৈয়দ নুরুল বখতেয়ার শাহ্ (রহ.) দাতব্য চিকিৎসালয়, পতেঙ্গাস্থ জামাল আহমদ সিকদার দাতব্য চিকিৎসালয়, আকবর শাহ্স্থ হযরত আকবর শাহ্ (রহ.) দাতব্য চিকিৎসালয়, ফটিকছড়ি আজিমপুরস্থ শাহেন শাহ্ হক ভাণ্ডারী (ক.) দাতব্য চিকিৎসালয়, কাঞ্চনপুরস্থ সৈয়দ আবদুল গণি কাঞ্চনপুরী (রহ.) দাতব্য চিকিৎসালয়, রাঙ্গুনিয়াস্থ সৈয়দ ছালেকুর রহমান শাহ্ (রহ.) দাতব্য চিকিৎসালয়, পার্বত্য জেলা মানিকছড়িস্থ মাইজভাণ্ডারী দাতব্য চিকিৎসালয় ও বোয়ালখালীস্থ সৈয়দুর রহমান আনোয়ারা বেগম দাতব্য চিকিৎসালয়হস মোট১০টি দাতব্য চিকিৎসালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন।

এসব দাতব্য চিকিৎসালয় থেকে অবহেলিত জনগোষ্ঠী অতি সহজে প্রাথমিক স্বাস্থ্য সেবা পেয়ে থাকেন। দাতব্য চিকিৎসালয়ে আগত সেবা গ্রহণকারীদের জন্য স্বাস্থ্যসম্মত জীবনযাপন, পরিস্কার—পরিচ্ছন্নতা ও স্যানিটেশন, সুষম খাদ্যভ্যাস, টিকার সাহায্যে রোগ প্রতিরোধ, মায়ের দুধের সুফল সম্পর্কে সঠিক ধারণা দান, ডায়রিয়া প্রতিরোধ, পুষ্টি সম্পর্কে ব্যাপক সচেতনতা সৃষ্টিতে ভুমিকা রাখছে।

বিনামূল্যে ওষুধসহ দাতব্য চিকিৎসালয় গুলোতে স্বাস্থ্য, পরিবার পরিকল্পনা, পুষ্টি সংক্রান্ত পরামর্শ, সুবিধাবঞ্চিত পরিবারের ছেলে সন্তানদের খতনা ও মেয়ে সন্তানদের নাক ও কর্ণছেদন করা হয়।

এছাড়া দাতব্য চিকিৎসালয় থেকে দুস্থ রোগীরা বিনামূল্যে যেসব সেবা পেয়ে থাকেন তা হচ্ছে ওষুধ, লুঙ্গি, টুপি, গেঞ্জিসহ খতনা ক্যাম্প, পঙ্গু ব্যক্তির কৃত্রিম পা লাগানো, ঠোঁটকাটা শিশুর ঠোঁট জোড়া লাগানো, ওষুধসহ চিকিৎসাসেবা প্রদান, রোগ-ব্যাধির ব্যাপারে পরামর্শ প্রদান, শারীরিক প্রতিবন্ধীদেরকে হুইলচেয়ার প্রদান, জরায়ু ও জন্ডিসের টিকা প্রদান করা হয়।

এপর্যন্ত ৭৫ হাজার দরিদ্র রোগীকে বিনামূল্যে ওষুধসহ চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়েছে। দুস্থ জনগোষ্ঠীর স্বাস্থ্যসেবা প্রকল্পের আওতায় দারিদ্র্য রোগীদের আর্থিক সহায়তার মাধ্যমেও ব্যাপকভাবে চিকিৎসাসেবা প্রদান করা হয়ে থাকে বলে জানা ট্রাস্ট কর্তৃপক্ষ।

চিকদাইর ইউপি চেয়ারম্যান প্রিয়তোষ চৌধুরী বলেন, শাহেন শাহ হযরত সৈয়দ জিয়াউল হক মাইজভাণ্ডারী (ক.) ট্রাস্টের দুস্থ অসহায় মানুষের সহায় হিসেবে নিরলসভাবে কাজ করে যাচ্ছে। তাদের মতো অন্যরা যদি এগিয়ে আসে তাহলে দেশের মানুষ উপকৃত হবে।এ ট্রাস্ট স্বাস্থ্যসেবা দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যে অবদান রেখে চলছে, তা বিরল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে।