বান্দরবান প্রতিনিধি: বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি হাজী এম এ কালাম সরকারী কলেজে ঈদের আগে বোনাস না দেওয়ায় দ্বিতীয় দিনের মতো কর্মবিরতি পালন করছেন প্রতিষ্ঠানের ২৭ শিক্ষক। এর আগে ৭মে থেকে ঈদ বোনাসের দাবীতে এই কর্মবিরতী শুরু হয়। এদিকে ঈদ বোনাস নিয়ে উপজেলা প্রশাসন ও কলেজের অধ্যক্ষ একে অপরকে দোষছেন।

শিক্ষকদের অভিযোগ, বেসরকারী বোনাসের পাশাপাশি তাঁরা ঈদের আগে মূল বেতনও ব্যাংক থেকে নিতে পারেননি। এতে করে ঈদ আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়েছে অনেক পরিবার।

সরেজমিনে শিক্ষার্থীরা জানান, শিক্ষকরা তাদের দাবী দাওয়া নিয়ে কর্মবিরতি পালন করায় গত দুইদিন কলেজে ক্লাস হয়নি। শিক্ষকরা কর্মবিরতি পালন করলেও সবাই কলেজে উপস্থিত রয়েছেন।

এই প্রসঙ্গে হাজী এম এ কালাম সরকারী কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ব্যাংক একাউন্টে পর্যাপ্ত অর্থ থাকা স্বত্বেও অজ্ঞাত কারণে শিক্ষকদের ঈদ বোনাস প্রদান না করায় শিক্ষকরা গত দুইদিন কর্মবিরতি পালন করেছেন। বোনাসের বিল নিয়ে ইউএনও এবং অধ্যক্ষ মহোদয় একে অপরকে দোষারুপ করেছেন। ঈদের আগে বোনাস না পেয়ে শিক্ষকরা মানসিকভাবে বিব্রত হয়ে কর্মবিরতি পালনের সিদ্ধান্ত নেন।

এদিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রবিবার দুপুরে তাঁর দপ্তরের একজন প্রতিনিধি পাঠিয়ে কর্মবিরতি বাতিলের অনুরোধ করেছেন শিক্ষকদের। বিষয়টি নিয়ে তারা পুনরায় বৈঠকে বসে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিবেন।

এই প্রসঙ্গে কলেজের অধ্যক্ষ ও আ ম রফিকুল ইসলাম বলেন, প্রশাসনের অসহযোগিতার কারণে ঈদের আগে বোনাস করতে পারেননি। তবে শীঘ্রই বোনাস প্রদানে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন উপজেলা প্রশাসন।

বান্দরবান প্রতিনিধি: বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি হাজী এম এ কালাম সরকারী কলেজে ঈদের আগে বোনাস না দেওয়ায় দ্বিতীয় দিনের মতো কর্মবিরতি পালন করছেন প্রতিষ্ঠানের ২৭ শিক্ষক। এর আগে ৭মে থেকে ঈদ বোনাসের দাবীতে এই কর্মবিরতী শুরু হয়। এদিকে ঈদ বোনাস নিয়ে উপজেলা প্রশাসন ও কলেজের অধ্যক্ষ একে অপরকে দোষছেন।

শিক্ষকদের অভিযোগ, বেসরকারী বোনাসের পাশাপাশি তাঁরা ঈদের আগে মূল বেতনও ব্যাংক থেকে নিতে পারেননি। এতে করে ঈদ আনন্দ থেকে বঞ্চিত হয়েছে অনেক পরিবার।

সরেজমিনে শিক্ষার্থীরা জানান, শিক্ষকরা তাদের দাবী দাওয়া নিয়ে কর্মবিরতি পালন করায় গত দুইদিন কলেজে ক্লাস হয়নি। শিক্ষকরা কর্মবিরতি পালন করলেও সবাই কলেজে উপস্থিত রয়েছেন।

এই প্রসঙ্গে হাজী এম এ কালাম সরকারী কলেজের সহকারী অধ্যাপক ও শিক্ষক পরিষদের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহ আলম বলেন, ব্যাংক একাউন্টে পর্যাপ্ত অর্থ থাকা স্বত্বেও অজ্ঞাত কারণে শিক্ষকদের ঈদ বোনাস প্রদান না করায় শিক্ষকরা গত দুইদিন কর্মবিরতি পালন করেছেন। বোনাসের বিল নিয়ে ইউএনও এবং অধ্যক্ষ মহোদয় একে অপরকে দোষারুপ করেছেন। ঈদের আগে বোনাস না পেয়ে শিক্ষকরা মানসিকভাবে বিব্রত হয়ে কর্মবিরতি পালনের সিদ্ধান্ত নেন।

এদিকে উপজেলা নির্বাহী অফিসার রবিবার দুপুরে তাঁর দপ্তরের একজন প্রতিনিধি পাঠিয়ে কর্মবিরতি বাতিলের অনুরোধ করেছেন শিক্ষকদের। বিষয়টি নিয়ে তারা পুনরায় বৈঠকে বসে পরবর্তী সিদ্ধান্ত নিবেন।

এই প্রসঙ্গে কলেজের অধ্যক্ষ ও আ ম রফিকুল ইসলাম বলেন, প্রশাসনের অসহযোগিতার কারণে ঈদের আগে বোনাস করতে পারেননি। তবে শীঘ্রই বোনাস প্রদানে সহযোগিতার আশ্বাস দিয়েছেন উপজেলা প্রশাসন।