নিজস্ব প্রতিবেদক: ২০০৯ সালে আমরা সরকার গঠন করার আগে গার্মেন্টস শ্রমিকের নূন্যতম মজুরি ছিল ১ হাজার ৬ শত ৫০ টাকা এবং পাটকল শ্রমিকদের মজুরি ছিল ৯ শত ৬০ টাকা। আর বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বগুণে আজ গার্মেন্টস শ্রমিকের মজুরি ৮ হাজার ও পাটকল শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি পেয়ে ৮ হাজার ৩ শত টাকায় উন্নীত হয়েছে। এখন বঙ্গবন্ধু কন্যার হাত ধরে বিভিন্ন সেক্টরে শ্রমিকদের বেতন ৬ থেকে আট গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ রবিবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী চট্টগ্রামের দেওয়ানজী পুকুর পাড়স্থ বাসভবনে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়ের সময় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে যখন আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয় তখন তিনি ভারত থেকে যাতে দেশে আসতে না পারেন সে জন্য জিয়াউর রহমান সমস্ত প্রকার প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা ঘোষণা করেছিলেন যেকোন মূল্যে বাংলাদেশে আসবেন। প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়চেতা মনোভাব, একইসাথে আন্তর্জাতিক নানা প্রেসারের কারণে জিয়াউর রহমান নেতৃকে দেশে আনতে বাধ্য হয়েছিল। আসলে মিথ্যাচার করতে করতে ওরা সব বিষয়ে মিথ্যাচার করে। তারা যে ইতিহাস বিকৃতি করে সেটার আরেকটি প্রমান।
মন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা যখন দেশে আসেন তখন বিমানবন্দরে যাতে লোকসমাগম না হয় সেজন্যও নানা প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে। দেশে আসার পর তিনি ধানমÐি ৩২ নম্বরের বাড়িতে একটি মিলাদ পড়াতে চেয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান সেটিও পড়াতে দিয়নি। পরে ৩২ নম্বর বাড়ির সামনে রাস্তায় দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৫ ই আগস্টে শহীদদের মাগফেরাত কামনা করে মিলাদ পড়েছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, আশির দশকে স্লোগান হতো শ্রমিকের মজুরি হতে হবে সাড়ে তিন কেজি চালের মূল্যের সমান। অথচ এখন শ্রমিকের একদিনের মজুরি দিয়ে ১৫ কেজি চাল পাওয়া যায়। সেসময় একজন রিক্সাচালক ভাই একদিন রিক্সা না চালালে চুলায় আগুন জ¦লতো না । এখন একজন রিক্সা চালক আজকে চালালে কালকে না চালানো সম্ভব। এছাড়াও সরকার সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের কোটি কোটি মানুষকে নানাভাবে সহায়তা দিচ্ছেন। করোনা মহামারি ও রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে যখন সমস্ত পৃথিবীতে জীবনযাত্রায় নাভিশ হয়ে উঠেছে। ইউরোপে ভোজ্য তেলের দাম ৫০ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। সুপার মার্কেটে খাদ্যপণ্যের সংকট দেখা দিয়েছে। আমাদের দেশে সেটি হয়নি। অনেকে এসময় বক্তৃতা করেন, কিন্তু প্রকৃত প্রেক্ষাপটের দিকে তাকায় না। আজকের শ্রীলঙ্কা, ভারত ও পাকিস্তানের দিকে তাকিয়ে দেখুন। পাকিস্তানের শহরাঞ্চলে ছয় ঘন্টা, গ্রামে আট থেকে বারো ঘন্টা লোডসেডিং হয়। তাদের তুলনায় বাংলাদেশ এখন কোথায় আছে।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, মির্জা ফকরুল সাহেবরা যখন ক্ষমতায় ছিলেন, যখন শ্রমিকরা তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করেছেন তখন তাদেও উপর গুলি কওে হত্যা করা হয়েছে। আদমজী শ্রমিকরা যখন আন্দোলন করেছে তখন কি করেছে আপনারা জানেন। কৃষিশ্রমিকরা যখন সার ও কৃষি উপকরণের জন্য আন্দোলন করেছে তখন তাদেরকে গুলি কওে হত্যা করা হয়েছে।
এসময় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদার উপস্থিত ছিলেন।
নিজস্ব প্রতিবেদক: ২০০৯ সালে আমরা সরকার গঠন করার আগে গার্মেন্টস শ্রমিকের নূন্যতম মজুরি ছিল ১ হাজার ৬ শত ৫০ টাকা এবং পাটকল শ্রমিকদের মজুরি ছিল ৯ শত ৬০ টাকা। আর বঙ্গবন্ধু কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সুদক্ষ নেতৃত্বগুণে আজ গার্মেন্টস শ্রমিকের মজুরি ৮ হাজার ও পাটকল শ্রমিকদের মজুরি বৃদ্ধি পেয়ে ৮ হাজার ৩ শত টাকায় উন্নীত হয়েছে। এখন বঙ্গবন্ধু কন্যার হাত ধরে বিভিন্ন সেক্টরে শ্রমিকদের বেতন ৬ থেকে আট গুণ বৃদ্ধি পেয়েছে। আজ রবিবার (৩০ এপ্রিল) দুপুরে তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী চট্টগ্রামের দেওয়ানজী পুকুর পাড়স্থ বাসভবনে আন্তর্জাতিক শ্রমিক দিবস উপলক্ষে সাংবাদিকদের সাথে মতবিনিময়ের সময় তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী ড. হাছান মাহমুদ এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনাকে যখন আওয়ামী লীগের সভাপতি নির্বাচিত করা হয় তখন তিনি ভারত থেকে যাতে দেশে আসতে না পারেন সে জন্য জিয়াউর রহমান সমস্ত প্রকার প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছিল। কিন্তু বঙ্গবন্ধু কন্যা ঘোষণা করেছিলেন যেকোন মূল্যে বাংলাদেশে আসবেন। প্রধানমন্ত্রীর দৃঢ়চেতা মনোভাব, একইসাথে আন্তর্জাতিক নানা প্রেসারের কারণে জিয়াউর রহমান নেতৃকে দেশে আনতে বাধ্য হয়েছিল। আসলে মিথ্যাচার করতে করতে ওরা সব বিষয়ে মিথ্যাচার করে। তারা যে ইতিহাস বিকৃতি করে সেটার আরেকটি প্রমান।
মন্ত্রী আরো বলেন, বঙ্গবন্ধু কন্যা যখন দেশে আসেন তখন বিমানবন্দরে যাতে লোকসমাগম না হয় সেজন্যও নানা প্রতিবন্ধকতা তৈরি করেছে। দেশে আসার পর তিনি ধানমÐি ৩২ নম্বরের বাড়িতে একটি মিলাদ পড়াতে চেয়েছিলেন। জিয়াউর রহমান সেটিও পড়াতে দিয়নি। পরে ৩২ নম্বর বাড়ির সামনে রাস্তায় দাঁড়িয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ১৫ ই আগস্টে শহীদদের মাগফেরাত কামনা করে মিলাদ পড়েছিলেন।
মন্ত্রী বলেন, আশির দশকে স্লোগান হতো শ্রমিকের মজুরি হতে হবে সাড়ে তিন কেজি চালের মূল্যের সমান। অথচ এখন শ্রমিকের একদিনের মজুরি দিয়ে ১৫ কেজি চাল পাওয়া যায়। সেসময় একজন রিক্সাচালক ভাই একদিন রিক্সা না চালালে চুলায় আগুন জ¦লতো না । এখন একজন রিক্সা চালক আজকে চালালে কালকে না চালানো সম্ভব। এছাড়াও সরকার সামাজিক নিরাপত্তা কর্মসূচির মাধ্যমে দেশের কোটি কোটি মানুষকে নানাভাবে সহায়তা দিচ্ছেন। করোনা মহামারি ও রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে যখন সমস্ত পৃথিবীতে জীবনযাত্রায় নাভিশ হয়ে উঠেছে। ইউরোপে ভোজ্য তেলের দাম ৫০ শতাংশের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে। সুপার মার্কেটে খাদ্যপণ্যের সংকট দেখা দিয়েছে। আমাদের দেশে সেটি হয়নি। অনেকে এসময় বক্তৃতা করেন, কিন্তু প্রকৃত প্রেক্ষাপটের দিকে তাকায় না। আজকের শ্রীলঙ্কা, ভারত ও পাকিস্তানের দিকে তাকিয়ে দেখুন। পাকিস্তানের শহরাঞ্চলে ছয় ঘন্টা, গ্রামে আট থেকে বারো ঘন্টা লোডসেডিং হয়। তাদের তুলনায় বাংলাদেশ এখন কোথায় আছে।
ড. হাছান মাহমুদ বলেন, মির্জা ফকরুল সাহেবরা যখন ক্ষমতায় ছিলেন, যখন শ্রমিকরা তাদের অধিকার প্রতিষ্ঠার আন্দোলন করেছেন তখন তাদেও উপর গুলি কওে হত্যা করা হয়েছে। আদমজী শ্রমিকরা যখন আন্দোলন করেছে তখন কি করেছে আপনারা জানেন। কৃষিশ্রমিকরা যখন সার ও কৃষি উপকরণের জন্য আন্দোলন করেছে তখন তাদেরকে গুলি কওে হত্যা করা হয়েছে।
এসময় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের উপ-প্রচার সম্পাদক আমিনুল ইসলাম আমিন, চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ও উপজেলা চেয়ারম্যান স্বজন কুমার তালুকদার উপস্থিত ছিলেন।