নিজস্ব প্রতিবেদক: বন্দরনগরী চট্টগ্রামের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্টান চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির রেজিষ্ট্রেশন এর তথ্য ফরমে অনান্য ধর্মালম্বীদের ধর্মীয় পরিচয়ের অপশন থাকলেও হিন্দু শিক্ষার্থীদের ধর্মীয় পরিচয়পত্রের কোন অপশন ছিল না।  যার কারনে, স্থানীয় সনাতনী হিন্দু ধর্মালম্বীদের মধ্যে তীব্র সমালোচনার ঝড় বইছে।

গত ২৯ মার্চ অষ্টম শ্রেণী রেজিঃ কমিটি কতৃক ভুল স্বীকার করে, দায়িত্বরত চার শ্রেণী শিক্ষক ও রেজিষ্টেশন কমিঠিসহ পাঁচজনের স্বাক্ষরিত ভুলে ভরা আরেকটি সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি নোটিশ বোর্ডে টাঙ্গিয়ে দেওয়ার সাথে সাথেই এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

সংশোধিত নোটিশে উল্লেখ করেন, ‘ভুল বশত ধর্মের অপশনে হিন্দু ধর্মের অপশন আসেনি। ফরম পূরণ করে জমা দেওয়ার সময় অপশনে যান। হিন্দু তরা হিন্দু ধর্ম লিখে জমা দিবে…।’স্থানীয় সনাতন ধর্মালম্বীদের দাবি, এটি তাদের প্রতি বৈষম্য করা হয়েছে। এবং সুকৌশলে তাদের অস্তিত্ব মুছে দিতে চায়। কেউ তাদের শারীরিকভাবে আঘাত করলে আর কেউ প্রকাশ্যে আঘাত করছে। দুঃখপ্রকাশ করে রিপন বড়ুয়া তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লিখেন, ‘হিন্দুরা এমনি বিলুপ্তির পথে, বিলুপ্তির আগেই রেজিষ্ট্রেশন ফরমে হিন্দুদের বাদ দিয়ে দিলো।’

আর কে আসিফ  মন্তব্য করেন, ‘আমাদের দেশে সেই আইন হবে কবে? হিন্দু হবে নাকি মুসলিম হবে, ১৮ বছর পর তার স্বীদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ ব্যক্তিকেই স্বাধীনভাবে দেয়া হবে।’

মহুয়া ভট্টাচার্য লিখেন, ‘চট্টগ্রামের মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞপ্তি এটি। অষ্টম শ্রেণির চারটি শাখার চারজন শ্রেণি শিক্ষক এবং রেজিষ্ট্রেশন কমিটির একজন মেম্বারের সই আছে এই বিজ্ঞপ্তিতে। সারাদিন গাঁজা খেয়ে পরে থাকা এসব শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের  বিদ্যালয়ে ঢুকতে দেওয়া হয় কেন বুঝলাম না। কারি কারি বেতন নিচ্ছেন এসব সরকারি বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা,  উপরি হিসেবে খুলে বসেছেন কোচিং সেন্টার বানিজ্য। অভিভাবকদের রক্ত শুষে খাওয়ার সকলে পাঁয়তারা করেও ক্ষান্ত হচ্ছে না,  এখন একটি পুরো জাতিকে গণ্ডমূর্খ বানিয়ে রাখার গুরুদায়িত্ব নিয়েছে এরা। এদেশে হৃদয় মন্ডলের মত শিক্ষক যেমন রয়েছেন, তেমনি এসব গাঁজাখোর শিক্ষকও। এদের বিচার হয় না!  এরা জেলে যায় না!’

বিশ্বজিৎ বনিক বলেন, ‘মজার ব্যাপার হলো, এখানে আরো তিনজন শিক্ষকেরও স্বাক্ষর আছে! উনাদের চোখেও ভুলের ওপর ভুল টা চোখ পর্যন্ত পৌছায়নি।’

এ বিষয়ে উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্টান কতৃপক্ষ বলেন, ‘এটি  একটি প্রিন্টিং মিসটেক ছিল। আমরা ২৮ তারিখ কাজ করতে দিলে ২৯ তারিখ হাতে এসে পৌঁছালে আমরা দেখি ফরমের ঐ স্থানটি খালি ছিল। সাথে সাথে আমরা সংশোধনকৃত নোটিশে জানায়। এবং দায়িত্বরত শিক্ষকদেরকে আমরা জবাবদিহির জন্য নোটিশ পাটায়। এটি একটি অনৈশ্চিক ভুল ছিল।’

নিজস্ব প্রতিবেদক: বন্দরনগরী চট্টগ্রামের স্বনামধন্য শিক্ষাপ্রতিষ্টান চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির রেজিষ্ট্রেশন এর তথ্য ফরমে অনান্য ধর্মালম্বীদের ধর্মীয় পরিচয়ের অপশন থাকলেও হিন্দু শিক্ষার্থীদের ধর্মীয় পরিচয়পত্রের কোন অপশন ছিল না।  যার কারনে, স্থানীয় সনাতনী হিন্দু ধর্মালম্বীদের মধ্যে তীব্র সমালোচনার ঝড় বইছে।

গত ২৯ মার্চ অষ্টম শ্রেণী রেজিঃ কমিটি কতৃক ভুল স্বীকার করে, দায়িত্বরত চার শ্রেণী শিক্ষক ও রেজিষ্টেশন কমিঠিসহ পাঁচজনের স্বাক্ষরিত ভুলে ভরা আরেকটি সংশোধিত বিজ্ঞপ্তি নোটিশ বোর্ডে টাঙ্গিয়ে দেওয়ার সাথে সাথেই এটি সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ভাইরাল হয়।

সংশোধিত নোটিশে উল্লেখ করেন, ‘ভুল বশত ধর্মের অপশনে হিন্দু ধর্মের অপশন আসেনি। ফরম পূরণ করে জমা দেওয়ার সময় অপশনে যান। হিন্দু তরা হিন্দু ধর্ম লিখে জমা দিবে…।’স্থানীয় সনাতন ধর্মালম্বীদের দাবি, এটি তাদের প্রতি বৈষম্য করা হয়েছে। এবং সুকৌশলে তাদের অস্তিত্ব মুছে দিতে চায়। কেউ তাদের শারীরিকভাবে আঘাত করলে আর কেউ প্রকাশ্যে আঘাত করছে। দুঃখপ্রকাশ করে রিপন বড়ুয়া তার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে লিখেন, ‘হিন্দুরা এমনি বিলুপ্তির পথে, বিলুপ্তির আগেই রেজিষ্ট্রেশন ফরমে হিন্দুদের বাদ দিয়ে দিলো।’

আর কে আসিফ  মন্তব্য করেন, ‘আমাদের দেশে সেই আইন হবে কবে? হিন্দু হবে নাকি মুসলিম হবে, ১৮ বছর পর তার স্বীদ্ধান্ত নেয়ার সুযোগ ব্যক্তিকেই স্বাধীনভাবে দেয়া হবে।’

মহুয়া ভট্টাচার্য লিখেন, ‘চট্টগ্রামের মিউনিসিপ্যাল মডেল স্কুল এন্ড কলেজের অষ্টম শ্রেণির বিজ্ঞপ্তি এটি। অষ্টম শ্রেণির চারটি শাখার চারজন শ্রেণি শিক্ষক এবং রেজিষ্ট্রেশন কমিটির একজন মেম্বারের সই আছে এই বিজ্ঞপ্তিতে। সারাদিন গাঁজা খেয়ে পরে থাকা এসব শিক্ষক ও কর্মকর্তাদের  বিদ্যালয়ে ঢুকতে দেওয়া হয় কেন বুঝলাম না। কারি কারি বেতন নিচ্ছেন এসব সরকারি বেসরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষকরা,  উপরি হিসেবে খুলে বসেছেন কোচিং সেন্টার বানিজ্য। অভিভাবকদের রক্ত শুষে খাওয়ার সকলে পাঁয়তারা করেও ক্ষান্ত হচ্ছে না,  এখন একটি পুরো জাতিকে গণ্ডমূর্খ বানিয়ে রাখার গুরুদায়িত্ব নিয়েছে এরা। এদেশে হৃদয় মন্ডলের মত শিক্ষক যেমন রয়েছেন, তেমনি এসব গাঁজাখোর শিক্ষকও। এদের বিচার হয় না!  এরা জেলে যায় না!’

বিশ্বজিৎ বনিক বলেন, ‘মজার ব্যাপার হলো, এখানে আরো তিনজন শিক্ষকেরও স্বাক্ষর আছে! উনাদের চোখেও ভুলের ওপর ভুল টা চোখ পর্যন্ত পৌছায়নি।’

এ বিষয়ে উক্ত শিক্ষা প্রতিষ্টান কতৃপক্ষ বলেন, ‘এটি  একটি প্রিন্টিং মিসটেক ছিল। আমরা ২৮ তারিখ কাজ করতে দিলে ২৯ তারিখ হাতে এসে পৌঁছালে আমরা দেখি ফরমের ঐ স্থানটি খালি ছিল। সাথে সাথে আমরা সংশোধনকৃত নোটিশে জানায়। এবং দায়িত্বরত শিক্ষকদেরকে আমরা জবাবদিহির জন্য নোটিশ পাটায়। এটি একটি অনৈশ্চিক ভুল ছিল।’