দি ক্রাইম ডেস্ক: মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলায় স্কুলবাসে আগুন লাগার ঘটনায় চালক পারভেজ খান (৪৫) মারা গেছেন।

সোমবার (১৭ নভেম্বর) সকাল পৌনে ৯টার দিকে তিনি ঢাকায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। খবরটি নিহতের ছেলে সুমন খান নিশ্চিত করেছেন।

শিবালয় থানার পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মানিকগঞ্জ শহরের দি হলি চাইল্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের বাসে পরিবহন করা হতো। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ফলসাটিয়া বাসস্ট্যান্ডের পাশে বাসটি পার্ক করা হয়। পাহারার জন্য চালক পারভেজ খান বাসের ভেতরে ঘুমিয়ে পড়েন। রাত দেড়টার দিকে দুর্বৃত্তরা হঠাৎ বাসে আগুন ধরিয়ে দেয়, যা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এতে চালক গুরুতর দগ্ধ হন। খবর পেয়ে বরঙ্গাইল হাইওয়ে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে জেলা সদরের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়। পরে ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। বাসের মালিক আশরাফুল ইসলাম অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।

বাসচালকের ছেলে সুমন খান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অগ্নিদগ্ধ হওয়ার পর বাবাকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছিল। দুই দিন তাঁর সিসিইউতে চিকিৎসা চলে। গত শনিবার দুপুর ১২টার দিকে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। আজ সকাল পৌনে ৯টার দিকে সেখানে বাবার মৃত্যু হয়।’

শিবালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আমান উল্লাহ বলেন, ‘দগ্ধ বাসচালক মারা গেছেন বলে জেনেছি। এর আগে এ ঘটনায় ছাত্রলীগের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’

দি ক্রাইম ডেস্ক: মানিকগঞ্জের শিবালয় উপজেলায় স্কুলবাসে আগুন লাগার ঘটনায় চালক পারভেজ খান (৪৫) মারা গেছেন।

সোমবার (১৭ নভেম্বর) সকাল পৌনে ৯টার দিকে তিনি ঢাকায় জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা যান। খবরটি নিহতের ছেলে সুমন খান নিশ্চিত করেছেন।

শিবালয় থানার পুলিশ ও মামলার এজাহার সূত্রে জানা গেছে, মানিকগঞ্জ শহরের দি হলি চাইল্ড স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীদের বাসে পরিবহন করা হতো। গত বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ফলসাটিয়া বাসস্ট্যান্ডের পাশে বাসটি পার্ক করা হয়। পাহারার জন্য চালক পারভেজ খান বাসের ভেতরে ঘুমিয়ে পড়েন। রাত দেড়টার দিকে দুর্বৃত্তরা হঠাৎ বাসে আগুন ধরিয়ে দেয়, যা দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে। এতে চালক গুরুতর দগ্ধ হন। খবর পেয়ে বরঙ্গাইল হাইওয়ে পুলিশ তাঁকে উদ্ধার করে জেলা সদরের ২৫০ শয্যাবিশিষ্ট জেনারেল হাসপাতালে পাঠায়। পরে ফায়ার সার্ভিস আগুন নিয়ন্ত্রণে আনে। বাসের মালিক আশরাফুল ইসলাম অজ্ঞাতনামা কয়েকজনকে আসামি করে থানায় মামলা করেন।

বাসচালকের ছেলে সুমন খান গণমাধ্যমকে বলেন, ‘অগ্নিদগ্ধ হওয়ার পর বাবাকে জাতীয় বার্ন ও প্লাস্টিক সার্জারি ইনস্টিটিউটে ভর্তি করা হয়েছিল। দুই দিন তাঁর সিসিইউতে চিকিৎসা চলে। গত শনিবার দুপুর ১২টার দিকে তাঁকে লাইফ সাপোর্টে নেওয়া হয়। আজ সকাল পৌনে ৯টার দিকে সেখানে বাবার মৃত্যু হয়।’

শিবালয় থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) এস এম আমান উল্লাহ বলেন, ‘দগ্ধ বাসচালক মারা গেছেন বলে জেনেছি। এর আগে এ ঘটনায় ছাত্রলীগের এক নেতাকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ওই ঘটনায় জড়িত ব্যক্তিদের গ্রেপ্তারে অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’