বিজন কুমার বিশ্বাস, নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রজনন মৌসুমে সরকারিভাবে ঘোষিত নিষিদ্ধ সময় অর্থাৎ আগামী ২২ দিন সাগর থেকে “মা ইলিশ” মাছ আহরণ এবং হাটবাজারে বিক্রি বন্ধের জন্য সচেতনতা সৃষ্টির অভিপ্রায়ে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার, মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। সরকারি নির্দেশনার আলোকে চকরিয়া উপজেলা মৎস্য অধিদফতর কতৃক গত বুধবার থেকে মা ইলিশ মাছ আহরণ বন্ধে সচেতনতামূলক কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিক ভাবে মাইকিং কার্যক্রম উদ্বোধন করেছেন চকরিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার মোঃ আনোয়ারুল আমিন।

উপজেলা মৎস্য অধিদফতর সুত্রে জানা গেছে, প্রতি বছরের মতো এ বছরও ডিমঅওয়ালা মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০২৫, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ২২ দিন সাগর থেকে মা ইলিশ মাছ আহরণ সরকারি ভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

এব্যাপারে চকরিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার মোঃ আনোয়ারুল আমিন বলেন, চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় মাছ আহরণে নিয়োজিত জেলে জনগোষ্ঠী এবং মাছ ব্যবসায়ী এবং আড়তদারদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য সমগ্র উপজেলায় মাইকিং, লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। পাশাপাশি বিভিন্ন হাটবাজারে ইলিশ মাছ আহরণ ও বিক্রি বন্ধের নানা নির্দেশনা জানিয়ে পোষ্টার লাগানো হয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে, সভাপতি আশরাফ আলী জানান, শতভাগ এই ২২ দিন বেকার থাকলেও সবাইকে সরকারি ভাবে সহযোগিতা করা হচ্ছে না। এর ফলে জেলেদের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে। এই জন্য এ উদ্যোগ সফল করা কষ্টকর হয়ে পরে।

চকরিয়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, আমাদের কাছে যে বরাদ্দ আসে সেভাবেই বিতরণ করে থাকি।

তিনি আরও জানান, গতবারে জেলে কার্ডধারী ছিল ৫৮৫৭জন তার মধ্যে বিতরণ করা হয়েছিল ২০০০ জনের। এবার জেলে কার্ডধারী ৫৭৩৫ জনের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে ২২০০ জনকে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলে কার্ডধারী জানান, এই ২২ দিন আমরা বেকার থাকবো, কিন্তু কিভাবে সংসার চালাবো? এখন সংসার চালাতে হলে লোন নিয়ে চলতে হবে। কথাটি বলতেই চোখের পানি ছেড়ে দিলেন। এই কঠিন বাস্তবতার দিক নজর দেওয়া সরকারের উচিত বলে মনে করেন অনেক হতভাগা জেলে কার্ডধারী।

বিজন কুমার বিশ্বাস, নিজস্ব প্রতিনিধি: প্রজনন মৌসুমে সরকারিভাবে ঘোষিত নিষিদ্ধ সময় অর্থাৎ আগামী ২২ দিন সাগর থেকে “মা ইলিশ” মাছ আহরণ এবং হাটবাজারে বিক্রি বন্ধের জন্য সচেতনতা সৃষ্টির অভিপ্রায়ে কক্সবাজারের চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন হাটবাজার, মৎস্য অবতরণ কেন্দ্রে মাইকিং ও লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। সরকারি নির্দেশনার আলোকে চকরিয়া উপজেলা মৎস্য অধিদফতর কতৃক গত বুধবার থেকে মা ইলিশ মাছ আহরণ বন্ধে সচেতনতামূলক কার্যক্রম শুরু করা হয়েছে। উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আনুষ্ঠানিক ভাবে মাইকিং কার্যক্রম উদ্বোধন করেছেন চকরিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার মোঃ আনোয়ারুল আমিন।

উপজেলা মৎস্য অধিদফতর সুত্রে জানা গেছে, প্রতি বছরের মতো এ বছরও ডিমঅওয়ালা মা ইলিশ সংরক্ষণ অভিযান ২০২৫, ৪ অক্টোবর থেকে ২৫ অক্টোবর পর্যন্ত মোট ২২ দিন সাগর থেকে মা ইলিশ মাছ আহরণ সরকারি ভাবে নিষিদ্ধ করা হয়েছে।

এব্যাপারে চকরিয়া উপজেলা সিনিয়র মৎস্য অফিসার মোঃ আনোয়ারুল আমিন বলেন, চকরিয়া উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় মাছ আহরণে নিয়োজিত জেলে জনগোষ্ঠী এবং মাছ ব্যবসায়ী এবং আড়তদারদের মাঝে সচেতনতা সৃষ্টির জন্য সমগ্র উপজেলায় মাইকিং, লিফলেট বিতরণ করা হচ্ছে। পাশাপাশি বিভিন্ন হাটবাজারে ইলিশ মাছ আহরণ ও বিক্রি বন্ধের নানা নির্দেশনা জানিয়ে পোষ্টার লাগানো হয়েছে।

এক প্রশ্নের জবাবে, সভাপতি আশরাফ আলী জানান, শতভাগ এই ২২ দিন বেকার থাকলেও সবাইকে সরকারি ভাবে সহযোগিতা করা হচ্ছে না। এর ফলে জেলেদের মধ্যে ক্ষোভ ও হতাশা বিরাজ করছে। এই জন্য এ উদ্যোগ সফল করা কষ্টকর হয়ে পরে।

চকরিয়া উপজেলা মৎস্য কর্মকর্তা বলেন, আমাদের কাছে যে বরাদ্দ আসে সেভাবেই বিতরণ করে থাকি।

তিনি আরও জানান, গতবারে জেলে কার্ডধারী ছিল ৫৮৫৭জন তার মধ্যে বিতরণ করা হয়েছিল ২০০০ জনের। এবার জেলে কার্ডধারী ৫৭৩৫ জনের মধ্যে বিতরণ করা হয়েছে ২২০০ জনকে।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক জেলে কার্ডধারী জানান, এই ২২ দিন আমরা বেকার থাকবো, কিন্তু কিভাবে সংসার চালাবো? এখন সংসার চালাতে হলে লোন নিয়ে চলতে হবে। কথাটি বলতেই চোখের পানি ছেড়ে দিলেন। এই কঠিন বাস্তবতার দিক নজর দেওয়া সরকারের উচিত বলে মনে করেন অনেক হতভাগা জেলে কার্ডধারী।