চকরিয়া অফিস: কক্সবাজারের চকরিয়ার জমজম হাসপাতালে নবজাতক ও মাতৃস্বাস্থ্য বিষয়ক সবধরণের চিকিৎসা সেবা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সম্প্রতি হাসপাতালটির গাইনী বিভাগে নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থপনার অভিযোগ উঠে। বাচ্চা প্রসব পরবর্তী চিকিৎসা সেবায় অবহেলার কারণে বেশ ক’জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এরইমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে হাসপাতালের প্রধান ফটকে চিকিৎসা সেবা বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (০৩ জুলাই) বিকালে ভ্রাম্যমান আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভিযান চালিয়ে বন্ধ করে দেন।

তাছাড়া বেশকিছু ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করে জরিমানা আদায় করা হয়েছে।

জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে চকরিয়া পৌরশহরে অবৈধ ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্যাথলিজির বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। ব্যাঙ্গের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। প্রতিনিয়ত হয়রানীর শিকার হচ্ছে সাধারণ রোগীরা। এছাড়াও চকরিয়া জমজম হাসপাতালে গাইনী বিভাগে নানা অনিয়ম ও অ্যবস্থপনার অভিযোগ রয়েছে।

জমজম হাসপাতালে নবজাতক ও মাতৃস্বাস্থ্য বিষয়ক সবধরণের চিকিৎসা সেবা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুপায়ন দেব ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ জায়নুল আবেদীনের নেতৃত্বে হাসপাতালের প্রধান ফটকে চিকিৎসা সেবা বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে দিয়েছেন।

এছাড়াও লাইসেন্সবিহীন স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করা, বিডিএস ডিগ্রীধারী বিহীন ডেন্টাল সেন্টার পরিচালনা, নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেেেশর দায়ে লাইফ ডেন্টাল সেন্টারকে চল্লিশ হাজার টাকা, লাইসেন্স বিহীন বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিচালনা, এমবিবিএস চিকিৎসক, ডিপ্লোমা নার্স ও ডিপ্লোমা মিডওয়াইফ বিহীন বেসরকারি হাসপাতাল পরিচালনার দায়ে বেসরকারি শেভরণ হাসপাতালকে পঞ্চাশ হাজার টাকা ও শেভরণ ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্যাথলজিক্যাল ল্যাবকে পাঁচ হাজার টাকা, এমবিবিএস ডিগ্রীধারী না হয়েও নামের আগে ডাক্তার লেখা ও অনুমতি নাই এরকম এন্টিবায়োটিক লেখা এবং নোংরা পরিবেশে খৎনা করার দায়ে ডিএমএফ রিদুয়ানুল কবির নিশানকে দশ হাজার টাকাসহ মোট এক লাখ পাঁচ হাজার জরিমানা করা হয়। এসব প্রতিষ্ঠান গুলোকে সর্তক করা হয়।

ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুপায়ন দেব বলেন, চিরিঙ্গায় বেশকিছু অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে আসছে। এসব প্রতিষ্ঠান মালিকেরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়াই মানহীন সেবা ও যে কোনো রোগের পরিক্ষা নিরিক্ষা করছে। তাছাড়া জমজম হাসপাতালের বাচ্চা প্রসবের পর চিকিৎসা (০ থেকে ২৮দিন) ও মাতৃস্বাস্থ্য চিকিৎসা সেবা স্বাস্থ্য অধিদপ্তের নির্দেশে সাময়িক বন্ধ রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।

চকরিয়া অফিস: কক্সবাজারের চকরিয়ার জমজম হাসপাতালে নবজাতক ও মাতৃস্বাস্থ্য বিষয়ক সবধরণের চিকিৎসা সেবা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছে স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। সম্প্রতি হাসপাতালটির গাইনী বিভাগে নানা অনিয়ম ও অব্যবস্থপনার অভিযোগ উঠে। বাচ্চা প্রসব পরবর্তী চিকিৎসা সেবায় অবহেলার কারণে বেশ ক’জন শিশুর মৃত্যু হয়েছে। এরইমধ্যে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পক্ষ থেকে হাসপাতালের প্রধান ফটকে চিকিৎসা সেবা বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে দেওয়া হয়েছে। বৃহস্পতিবার (০৩ জুলাই) বিকালে ভ্রাম্যমান আদালতের ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) অভিযান চালিয়ে বন্ধ করে দেন।

তাছাড়া বেশকিছু ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টারে ভ্রাম্যমান আদালতের অভিযান পরিচালনা করে জরিমানা আদায় করা হয়েছে।

জানা যায়, দীর্ঘদিন ধরে চকরিয়া পৌরশহরে অবৈধ ক্লিনিক, ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্যাথলিজির বিরুদ্ধে নানা অনিয়মের অভিযোগ রয়েছে। ব্যাঙ্গের ছাতার মতো গড়ে উঠেছে ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার। প্রতিনিয়ত হয়রানীর শিকার হচ্ছে সাধারণ রোগীরা। এছাড়াও চকরিয়া জমজম হাসপাতালে গাইনী বিভাগে নানা অনিয়ম ও অ্যবস্থপনার অভিযোগ রয়েছে।

জমজম হাসপাতালে নবজাতক ও মাতৃস্বাস্থ্য বিষয়ক সবধরণের চিকিৎসা সেবা বন্ধের নির্দেশ দিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তর। ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুপায়ন দেব ও উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা ডা. মোহাম্মদ জায়নুল আবেদীনের নেতৃত্বে হাসপাতালের প্রধান ফটকে চিকিৎসা সেবা বন্ধের নোটিশ ঝুলিয়ে দিয়েছেন।

এছাড়াও লাইসেন্সবিহীন স্বাস্থ্য প্রতিষ্ঠান পরিচালনা করা, বিডিএস ডিগ্রীধারী বিহীন ডেন্টাল সেন্টার পরিচালনা, নোংরা ও অস্বাস্থ্যকর পরিবেেেশর দায়ে লাইফ ডেন্টাল সেন্টারকে চল্লিশ হাজার টাকা, লাইসেন্স বিহীন বেসরকারি হাসপাতাল ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার পরিচালনা, এমবিবিএস চিকিৎসক, ডিপ্লোমা নার্স ও ডিপ্লোমা মিডওয়াইফ বিহীন বেসরকারি হাসপাতাল পরিচালনার দায়ে বেসরকারি শেভরণ হাসপাতালকে পঞ্চাশ হাজার টাকা ও শেভরণ ডায়াগনস্টিক সেন্টার ও প্যাথলজিক্যাল ল্যাবকে পাঁচ হাজার টাকা, এমবিবিএস ডিগ্রীধারী না হয়েও নামের আগে ডাক্তার লেখা ও অনুমতি নাই এরকম এন্টিবায়োটিক লেখা এবং নোংরা পরিবেশে খৎনা করার দায়ে ডিএমএফ রিদুয়ানুল কবির নিশানকে দশ হাজার টাকাসহ মোট এক লাখ পাঁচ হাজার জরিমানা করা হয়। এসব প্রতিষ্ঠান গুলোকে সর্তক করা হয়।

ভ্রাম্যমান আদালতের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও চকরিয়া উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) রুপায়ন দেব বলেন, চিরিঙ্গায় বেশকিছু অবৈধ ক্লিনিক ও ডায়াগনস্টিক সেন্টার স্বাস্থ্যসেবা দিয়ে আসছে। এসব প্রতিষ্ঠান মালিকেরা স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অনুমোদন ছাড়াই মানহীন সেবা ও যে কোনো রোগের পরিক্ষা নিরিক্ষা করছে। তাছাড়া জমজম হাসপাতালের বাচ্চা প্রসবের পর চিকিৎসা (০ থেকে ২৮দিন) ও মাতৃস্বাস্থ্য চিকিৎসা সেবা স্বাস্থ্য অধিদপ্তের নির্দেশে সাময়িক বন্ধ রাখা হয়েছে বলে জানান তিনি।