নিজস্ব প্রতিবেদক: বরগুনার বেতাগীতে নিজ গ্রামে দাদা-দাদির পাশে শায়িত হলেন ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় নিহত প্রকৌশলী হাদিসুর রহমান।

মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) বরগুনার বেতাগীতে পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।

সোমবার বেলা ১২টা ২০ মিনিটে তার্কিশ এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে করে মরদেহটি রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছে। বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেট থেকে হাদিসুরের মরদেহ নিয়ে বরগুনার বেতাগীর উদ্দেশে রওনা দেয় তার পরিবার ও স্বজনেরা।

সোমবার হাদিসুরের মরদেহ নিয়ে মরদেহ বহনকারী একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে বরগুনার বেতাগীর উদ্দেশ্যে রওনা হন ছোট ভাই গোলাম মাওলা প্রিন্স, চাচাত ভাই সোহাগ হাওলাদার, খালা শিরীন আক্তার মমতাজ ও বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাসানুর রহমান রিমন।

সোমবার হাদিসুরের চাচা মো. হারুনুর রশিদ জানান, মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বেতাগীতে নামাজে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাদা-দাদির পাশে তাকে দাফন করা হবে।

উল্রেখ্য, ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় গত রবিবার হাদিসুর রহমানের মরদেহ দেশে আসেনি। ইস্তান্বুলে ভারী তুষারপাতের কারণে ফ্লাইটটি বাতিল করা হয়েছিল।

এ পরিস্থিতিতে গত ৩ মার্চ অক্ষত ২৮ নাবিক এবং হাদিসুরের মরদেহ বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ছয়টার দিকে ইউক্রেনের একটি বাংকারে নেয়া হয়। সেখানে হাদিসুরের মরদেহ রেখে বাকি নাবিকদের নিরাপদে রোমানিয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়। গত ৯ মার্চ দুপুর ১২টার দিকে তারা দেশে ফেরেন।

নিজস্ব প্রতিবেদক: বরগুনার বেতাগীতে নিজ গ্রামে দাদা-দাদির পাশে শায়িত হলেন ইউক্রেনে রাশিয়ার হামলায় নিহত প্রকৌশলী হাদিসুর রহমান।

মঙ্গলবার (১৫ মার্চ) বরগুনার বেতাগীতে পারিবারিক কবরস্থানে তার দাফন সম্পন্ন হয়।

সোমবার বেলা ১২টা ২০ মিনিটে তার্কিশ এয়ারলাইন্সের একটি বিমানে করে মরদেহটি রাজধানীর হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে পৌঁছে। বিমানবন্দরের ৮ নম্বর গেট থেকে হাদিসুরের মরদেহ নিয়ে বরগুনার বেতাগীর উদ্দেশে রওনা দেয় তার পরিবার ও স্বজনেরা।

সোমবার হাদিসুরের মরদেহ নিয়ে মরদেহ বহনকারী একটি অ্যাম্বুলেন্সে করে বরগুনার বেতাগীর উদ্দেশ্যে রওনা হন ছোট ভাই গোলাম মাওলা প্রিন্স, চাচাত ভাই সোহাগ হাওলাদার, খালা শিরীন আক্তার মমতাজ ও বরগুনা-২ আসনের সংসদ সদস্য শওকত হাসানুর রহমান রিমন।

সোমবার হাদিসুরের চাচা মো. হারুনুর রশিদ জানান, মঙ্গলবার সকাল ১০টায় বেতাগীতে নামাজে জানাজা শেষে পারিবারিক কবরস্থানে দাদা-দাদির পাশে তাকে দাফন করা হবে।

উল্রেখ্য, ফ্লাইট বাতিল হওয়ায় গত রবিবার হাদিসুর রহমানের মরদেহ দেশে আসেনি। ইস্তান্বুলে ভারী তুষারপাতের কারণে ফ্লাইটটি বাতিল করা হয়েছিল।

এ পরিস্থিতিতে গত ৩ মার্চ অক্ষত ২৮ নাবিক এবং হাদিসুরের মরদেহ বাংলাদেশ সময় সন্ধ্যা ছয়টার দিকে ইউক্রেনের একটি বাংকারে নেয়া হয়। সেখানে হাদিসুরের মরদেহ রেখে বাকি নাবিকদের নিরাপদে রোমানিয়ায় নিয়ে যাওয়া হয়। গত ৯ মার্চ দুপুর ১২টার দিকে তারা দেশে ফেরেন।