সুকান্ত বিকাশ ধর, সাতকানিয়া : ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণা চলাকালীন সময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) চট্টগ্রাম জেলার সহ সভাপতি অধ্যাপক ডা. আ.ম.ম মিনহাজুর রহমানের ‘বউত দিন হাইয়ো, আর না হাইয়ো’ চট্টগ্রামের ভাষায় দেওয়া এ স্লোগানটি জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ’র কন্ঠে শুনে এলাকায় ব্যাপক কৌতুহলের সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘদিন পর ওই কৌতুহল উদ্দীপক স্লোগান সাধারণ মানুষদের পুনরায় ২০২৪ সালের আওয়ামী লীগের একতরফা নির্বাচনের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে।

জানা যায়, ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণা চলাকালীন সময় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবের ঈগল প্রতীকের সমর্থনে লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া এ.সি.এম. উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে আয়োজিত নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য প্রদানকালে মোতালেবের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট ডা. মিনহাজ আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অধ্যাপক ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ইঙ্গিত করে দেয়া এ স্লোগান শুধু সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া নয়, বরং সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছিল। এ স্লোগানটি তৎকালীন সময়ে অনেক মন্ত্রী, এমপি ও আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের মুখে বলতে শুনা যায়।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দীর্ঘ ৯ মাস পর রোববার (২৫মে) নতুন করে বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের মাঠে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার উদ্যোগে আয়োজিত পথসভায় এনসিপি’র দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ’র কন্ঠে স্লোগানটি শুনে সাধারণ জনগণ যেন সেই অতীতে ফিরে গেছে। এ সময় হাসনাত আবদুল্লাহ’র বক্তব্য শেষে পথসভায় উপস্থিত নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষদেরও উচ্চস্বরে স্লোগানটি দিতে শুনা যায়।

সাতকানিয়া পৌরসভার বাসিন্দা রকিবুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী সরকারের আমলে নদভী এবং তার পরিবারের সদস্যরা সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলায় লুটপাট ও দুর্নীতির রাজত্ব কায়েম করেছিল। এসব কর্মকাণ্ডের জন্য মানুষ তাদের উপর বিরক্ত ছিল। সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোতালেবের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট আওয়ামী লীগ নেতা ডা. মিনহাজ একটি জনসভায় নদভী ও তার পরিবারের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে ‘বউত দিন হাইয়ো, আর না হাইয়ো’ স্লোগানটি দিয়েছিলেন।

ঠিক একইভাবে বাঁশখালীর পথসভায় এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ এই স্লোগানটি দিয়ে হয়তো লুটপাট ও দুর্নীতি বন্ধের ডাক দিয়েছেন। হাসিনা সরকারের পতনের পর সাতকানিয়ার মানুষ স্লোগানটি ভুলে গিয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ করে হাসনাত আব্দুল্লাহ’র কণ্ঠের এ স্লোগানটি শোনার পর থেকে এটি আবারও সবার মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়েছে।

সুকান্ত বিকাশ ধর, সাতকানিয়া : ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণা চলাকালীন সময় চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সদস্য ও স্বাধীনতা চিকিৎসক পরিষদের (স্বাচিপ) চট্টগ্রাম জেলার সহ সভাপতি অধ্যাপক ডা. আ.ম.ম মিনহাজুর রহমানের ‘বউত দিন হাইয়ো, আর না হাইয়ো’ চট্টগ্রামের ভাষায় দেওয়া এ স্লোগানটি জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ’র কন্ঠে শুনে এলাকায় ব্যাপক কৌতুহলের সৃষ্টি হয়েছে। দীর্ঘদিন পর ওই কৌতুহল উদ্দীপক স্লোগান সাধারণ মানুষদের পুনরায় ২০২৪ সালের আওয়ামী লীগের একতরফা নির্বাচনের কথা মনে করিয়ে দিয়েছে।

জানা যায়, ২০২৪ সালের দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের প্রচারণা চলাকালীন সময় চট্টগ্রাম-১৫ (সাতকানিয়া-লোহাগাড়া) আসনের স্বতন্ত্র প্রার্থী ও সাতকানিয়া উপজেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোহাম্মদ আব্দুল মোতালেবের ঈগল প্রতীকের সমর্থনে লোহাগাড়া উপজেলার পদুয়া এ.সি.এম. উচ্চ বিদ্যালয়ের মাঠে আয়োজিত নির্বাচনী জনসভায় বক্তব্য প্রদানকালে মোতালেবের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট ডা. মিনহাজ আওয়ামী লীগের মনোনীত নৌকা প্রতীকের প্রার্থী অধ্যাপক ড. আবু রেজা মুহাম্মদ নেজামুদ্দিন নদভী ও তাঁর পরিবারের সদস্যদের ইঙ্গিত করে দেয়া এ স্লোগান শুধু সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া নয়, বরং সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছিল। এ স্লোগানটি তৎকালীন সময়ে অনেক মন্ত্রী, এমপি ও আওয়ামী লীগসহ বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের নেতাদের মুখে বলতে শুনা যায়।

আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের দীর্ঘ ৯ মাস পর রোববার (২৫মে) নতুন করে বাঁশখালী উপজেলা পরিষদের মাঠে জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি) চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার উদ্যোগে আয়োজিত পথসভায় এনসিপি’র দক্ষিণাঞ্চলের মুখ্য সংগঠক হাসনাত আবদুল্লাহ’র কন্ঠে স্লোগানটি শুনে সাধারণ জনগণ যেন সেই অতীতে ফিরে গেছে। এ সময় হাসনাত আবদুল্লাহ’র বক্তব্য শেষে পথসভায় উপস্থিত নেতাকর্মী ও সাধারণ মানুষদেরও উচ্চস্বরে স্লোগানটি দিতে শুনা যায়।

সাতকানিয়া পৌরসভার বাসিন্দা রকিবুল ইসলাম বলেন, আওয়ামী সরকারের আমলে নদভী এবং তার পরিবারের সদস্যরা সাতকানিয়া ও লোহাগাড়া উপজেলায় লুটপাট ও দুর্নীতির রাজত্ব কায়েম করেছিল। এসব কর্মকাণ্ডের জন্য মানুষ তাদের উপর বিরক্ত ছিল। সর্বশেষ দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোতালেবের প্রধান নির্বাচনী এজেন্ট আওয়ামী লীগ নেতা ডা. মিনহাজ একটি জনসভায় নদভী ও তার পরিবারের উপর ক্ষোভ প্রকাশ করে ‘বউত দিন হাইয়ো, আর না হাইয়ো’ স্লোগানটি দিয়েছিলেন।

ঠিক একইভাবে বাঁশখালীর পথসভায় এনসিপি নেতা হাসনাত আব্দুল্লাহ এই স্লোগানটি দিয়ে হয়তো লুটপাট ও দুর্নীতি বন্ধের ডাক দিয়েছেন। হাসিনা সরকারের পতনের পর সাতকানিয়ার মানুষ স্লোগানটি ভুলে গিয়েছিল। কিন্তু হঠাৎ করে হাসনাত আব্দুল্লাহ’র কণ্ঠের এ স্লোগানটি শোনার পর থেকে এটি আবারও সবার মুখে মুখে ছড়িয়ে পড়েছে।