ক্রাইম প্রতিবেদক: স্থায়ী রেশনিং চালু, পর্যাপ্ত ন্যায্য মূল্যের দোকান, টিসিবি’র বিক্রি বাড়ানো ও কঠোর হাতে সিন্ডিকেট দমনের দাবিতে আজ শনিবার বিকাল ৪ টায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, চট্টগ্রাম জেলার উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

সিপিবি চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি কমরেড অশোক সাহা’র সভাপতিত্বে ও সহকারী সাধারণ সম্পাদক নুরুচ্ছাফা ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কমরেড মোঃ শাহ আলম, সিপিবি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি কানাই লাল দাশ, সিপিবি চট্টগ্রাম জেলার সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য উত্তম চৌধুরী, মছি উদ-দৌলা, কোতোয়ালি থানার সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্য, সীতকুণ্ড উপজেলা সভাপতি জহির উদ্দিন মাহমুদ, মোঃ জামাল উদ্দিন প্রমুখ।

সিপিবি সভাপতি কমরেড মোঃ শাহ আলম বলেন, গণবিরোধী সরকার আর অবৈধ সিন্ডিকেটের যোগসাজশে ভোক্তা জনগণের পকেট কাটা হচ্ছে। চাল,ডাল, তেল, চিনি, পেঁয়াজসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার সিন্ডিকেটের দখলে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সিন্ডিকেটের দখলে। পার্লামেন্ট ও সিন্ডিকেটের দখলে চলে গিয়েছে। সিন্ডিকেট ও লুটপাটের ধাক্কায় নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম মানুষের নাগালের বাইরে। ‘বিনা ভোটের সরকার’ দেশের মানুষকে আজ ভাতে মারতে চলেছে।’’

করোনার আঘাতে মানুষ যখন বিপর্যস্ত, তখন ‘দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া’র ধাক্কায় মানুষের দৈনন্দিন জীবন চরম হুমকির মধ্যে পড়েছে।গণবিরোধী সরকার লুটেরা, মুনাফাখোর, মজুতদারদের ‘পাহারাদার’ হিসেবে ব্যবসায়ী-সিন্ডিকেটকে রক্ষা করে চলেছে। সাধারণ মানুষের প্রতি সরকারের কোনো দায় নেই। একদিকে ভোক্তাদের পকেট কাটা হচ্ছে, অন্যদিকে উৎপাদক কৃষক প্রতারিত হচ্ছেন। অবৈধ সিন্ডিকেটকে বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
বক্তারা বলেন, দেশের মধ্যে বর্তমানে সর্বত্রই অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে। মানুষের শান্তিপূর্ণ জীবন আজ সংকটে রয়েছে। আয় অপেক্ষা ব্যয় বেশি হওয়ায় মানুষ নৈমিত্তিক জীবন যাপন করতে হিমশিম খাচ্ছে। তাছাড়া মুক্তিযুদ্ধের দর্শন থেকে পুরোপুরি সরে গিয়ে বর্তমান সরকার এখন মুক্তবাজার দর্শনের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করছে যা এদেশে মোটেই কাম্য নয়।লুটপাটতন্ত্র, ঘুষ, দূর্নীতি, অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা জনজীবনকে দূর্বিসহ করে তুলেছে। কর্তৃত্ববাদী জীবন ব্যবস্থার যাঁতাকলে মানুষ পিষ্ট। সাধারণ নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের জীবনধারণ কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ছে। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে, সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিয়ে টিসিবি’র পণ্য বিক্রি বাড়াতে হবে এবং স্থায়ী রেশনিং ও গণবণ্টন ব্যবস্থা চালু করতে হবে, পর্যাপ্ত ন্যায্যমূল্যের দোকান খুলতে হবে, সরকারি উদ্যোগে নিত্যপণ্য রাখার স্টক গড়ে তুলতে হবে।

ক্রাইম প্রতিবেদক: স্থায়ী রেশনিং চালু, পর্যাপ্ত ন্যায্য মূল্যের দোকান, টিসিবি’র বিক্রি বাড়ানো ও কঠোর হাতে সিন্ডিকেট দমনের দাবিতে আজ শনিবার বিকাল ৪ টায় বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি, চট্টগ্রাম জেলার উদ্যোগে বিক্ষোভ সমাবেশ ও মিছিল অনুষ্ঠিত হয়।

সিপিবি চট্টগ্রাম জেলার সভাপতি কমরেড অশোক সাহা’র সভাপতিত্বে ও সহকারী সাধারণ সম্পাদক নুরুচ্ছাফা ভূঁইয়ার সঞ্চালনায় বক্তব্য রাখেন সিপিবি কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি কমরেড মোঃ শাহ আলম, সিপিবি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলার সভাপতি কানাই লাল দাশ, সিপিবি চট্টগ্রাম জেলার সাধারণ সম্পাদক মো. জাহাঙ্গীর, সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য উত্তম চৌধুরী, মছি উদ-দৌলা, কোতোয়ালি থানার সভাপতি প্রদীপ ভট্টাচার্য, সীতকুণ্ড উপজেলা সভাপতি জহির উদ্দিন মাহমুদ, মোঃ জামাল উদ্দিন প্রমুখ।

সিপিবি সভাপতি কমরেড মোঃ শাহ আলম বলেন, গণবিরোধী সরকার আর অবৈধ সিন্ডিকেটের যোগসাজশে ভোক্তা জনগণের পকেট কাটা হচ্ছে। চাল,ডাল, তেল, চিনি, পেঁয়াজসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের বাজার সিন্ডিকেটের দখলে। আইনশৃঙ্খলা বাহিনী সিন্ডিকেটের দখলে। পার্লামেন্ট ও সিন্ডিকেটের দখলে চলে গিয়েছে। সিন্ডিকেট ও লুটপাটের ধাক্কায় নিত্যপ্রয়োজনীয় জিনিসপত্রের দাম মানুষের নাগালের বাইরে। ‘বিনা ভোটের সরকার’ দেশের মানুষকে আজ ভাতে মারতে চলেছে।’’

করোনার আঘাতে মানুষ যখন বিপর্যস্ত, তখন ‘দ্রব্যমূল্যের পাগলা ঘোড়া’র ধাক্কায় মানুষের দৈনন্দিন জীবন চরম হুমকির মধ্যে পড়েছে।গণবিরোধী সরকার লুটেরা, মুনাফাখোর, মজুতদারদের ‘পাহারাদার’ হিসেবে ব্যবসায়ী-সিন্ডিকেটকে রক্ষা করে চলেছে। সাধারণ মানুষের প্রতি সরকারের কোনো দায় নেই। একদিকে ভোক্তাদের পকেট কাটা হচ্ছে, অন্যদিকে উৎপাদক কৃষক প্রতারিত হচ্ছেন। অবৈধ সিন্ডিকেটকে বিরুদ্ধে ঐক্যবদ্ধ হয়ে গণপ্রতিরোধ গড়ে তুলতে হবে।
বক্তারা বলেন, দেশের মধ্যে বর্তমানে সর্বত্রই অস্থিতিশীল অবস্থা বিরাজ করছে। মানুষের শান্তিপূর্ণ জীবন আজ সংকটে রয়েছে। আয় অপেক্ষা ব্যয় বেশি হওয়ায় মানুষ নৈমিত্তিক জীবন যাপন করতে হিমশিম খাচ্ছে। তাছাড়া মুক্তিযুদ্ধের দর্শন থেকে পুরোপুরি সরে গিয়ে বর্তমান সরকার এখন মুক্তবাজার দর্শনের ভিত্তিতে দেশ পরিচালনা করছে যা এদেশে মোটেই কাম্য নয়।লুটপাটতন্ত্র, ঘুষ, দূর্নীতি, অনিয়ম, অব্যবস্থাপনা জনজীবনকে দূর্বিসহ করে তুলেছে। কর্তৃত্ববাদী জীবন ব্যবস্থার যাঁতাকলে মানুষ পিষ্ট। সাধারণ নিম্নবিত্ত ও মধ্যবিত্ত পরিবারের জীবনধারণ কষ্টসাধ্য হয়ে পড়ছে। দ্রব্যমূল্যের উর্ধ্বগতি নিয়ন্ত্রণ কার্যকর পদক্ষেপ নিতে হবে, সিন্ডিকেট ভেঙ্গে দিয়ে টিসিবি’র পণ্য বিক্রি বাড়াতে হবে এবং স্থায়ী রেশনিং ও গণবণ্টন ব্যবস্থা চালু করতে হবে, পর্যাপ্ত ন্যায্যমূল্যের দোকান খুলতে হবে, সরকারি উদ্যোগে নিত্যপণ্য রাখার স্টক গড়ে তুলতে হবে।