নিজস্ব প্রতিনিধিঃ সবাই যখন ঈদের ছুটিতে পরিবার পরিজন নিয়ে আনন্দঘন পরিবেশে সময় কাটাচ্ছেন তখন কক্সবাজার জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের কর্মকর্তা ও স্বাস্থ্য কর্মীরা সেবা গ্রহীতাদের দুর্ভোগ এরাতে সেবা প্রদানে ব্যস্থ। মা ও শিশু মৃত্যু কমাতে এ কার্যক্রম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এ কার্যক্রম সেবা গ্রহীতাদের মধ্যেও যথেষ্ট সাড়া ফেলেছে।

পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সকল মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র, এফডাব্লিউসি গুলোতে সার্বক্ষণিক নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে প্রসূতি (ডেলিভারি) সেবা সহ সকল স্বাস্থ্য সেবা চালু রেখেছে বিধায় গর্ভবতী মায়ের মেকআপ ও প্রসূতি সেবা গ্রহীতারা নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে পাচ্ছেন সেবা।

বৃহস্পতিবার(০৩ এপ্রিল) টেকনাফের বাহারছড়া এফডাব্লিউসি পরিদর্শন করে দেখা য়ায়, অসংখ্য সেবাগ্রহীতারা সেবা নিতে আসছে কেন্দ্রটিতে একজন ডেলিভারি রুগি রয়েছে। সেবা নিতে আসা এক সেবা গ্রহীতা বলেন, আমার পরিবারের সকল সদস্য এখানে সেবা নেন। আমার দু’টি সন্তান এখানে ডেলিভারি হয়েছে।

ওই কেন্দ্রের মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচএফপি) ডাঃ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, ঈদের ছুটিতে প্রতিদিন অসংখ্য সেবা গ্রহীতা সেবা নিতে আসছেন। ঈদের আগের দিন থেকে আজ পর্যন্ত (০২ এপ্রিল) ১৩ জন প্রসূতি মা ডেলিভারি সেবা নিয়েছে। সেরা কেন্দ্রের প্রত্যেক সহকর্মীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং আগত সেবা গ্রহীতাদের ধন্যবাদ জানান।

ঈদের ছুটিতে এ সেবা কার্যক্রম চালু থাকায় সেবা গ্রহীতারা সন্তোষ প্রকাশ করেন। কক্সবাজার মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে খুরুশকুল থেকে ডেলিভারি সেবা নিতে আসা রোগীর স্বামী জাফর আহমেদ জানান, এই ছুটির মধ্যেও আমার স্ত্রীর ডেলিভারি সেবায় আমরা খুবই খুশি। এখানে যারা আছেন সবার আচারন অনেক ভালো। আগের থেকে সেবার মান অনেক উন্নত হয়েছে।

কক্সবাজার মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা ডাঃ সিরাজাম মুনিরা, মেডিকেল অফিসার (ক্লিনিক) জানান, ঈদের আগের দিন থেকে ২ এপ্রিল পর্যন্ত ১৮ টি নরমাল ডেলিভারি সেবা দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি মা ও শিশু সুস্থ রয়েছে। এছাড়াও গর্ভবতী মায়ের চেকআপ, পরিবার পরিকল্পনা সহ সকল সেবা ২৪ঘন্টা চালু আছে।

চকরিয়া উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা তাপস দত্ত জানান, চকরিয়ায় ১৫টি এফডব্লিউসি রয়েছে। এই ঈদের ছুটিতে প্রতিটিতে সার্বক্ষণিক প্রসূতি সেবা সহ সকল স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া হচ্ছে। সেবা নিতে আসা গ্রহীতারা যাতে সন্তোষ জনক সেবা পায় তার দিক নির্দেশনা প্রদান করেছি এবং সার্বক্ষণিক কেন্দ্র গুলো মনিটোরিং করা হচ্ছে।

কক্সবাজার পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-পরিচালক বিপ্লব বড়ুয়া জানান, কক্সবাজার জেলায় ৪৯টি এফডাব্লিউসি ও একটি মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে। প্রতিটি সেবা কেন্দ্র ঈদের ছুটিতে ২৪ঘন্টা প্রসূতি মায়ের সেবা, পরিবার পরিকল্পনা সেবা সহ সকল স্বাস্থ্য সেবা প্রদান চালু রয়েছে।

শতভাগ সেবা প্রদান নিশ্চিত করতে সহকারী পরিচালক (সিসি) ডাঃ মোঃ নুরুস সাফা চৌধুরী সার্বক্ষণিক মনিটোরিং ও সহযোগিতা প্রদান করছেন।

তিনি আরো বলেন, সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্লিনিক্যাল সেবা গ্রহনের আগ্রহ বেড়েছে। আমরাও জনবল সংকটের মধ্যে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি সবার কাছে গ্রহণযোগ্য সেবা দেওয়ার।

নিজস্ব প্রতিনিধিঃ সবাই যখন ঈদের ছুটিতে পরিবার পরিজন নিয়ে আনন্দঘন পরিবেশে সময় কাটাচ্ছেন তখন কক্সবাজার জেলা পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের কর্মকর্তা ও স্বাস্থ্য কর্মীরা সেবা গ্রহীতাদের দুর্ভোগ এরাতে সেবা প্রদানে ব্যস্থ। মা ও শিশু মৃত্যু কমাতে এ কার্যক্রম গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে। এ কার্যক্রম সেবা গ্রহীতাদের মধ্যেও যথেষ্ট সাড়া ফেলেছে।

পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের সকল মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র, এফডাব্লিউসি গুলোতে সার্বক্ষণিক নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে প্রসূতি (ডেলিভারি) সেবা সহ সকল স্বাস্থ্য সেবা চালু রেখেছে বিধায় গর্ভবতী মায়ের মেকআপ ও প্রসূতি সেবা গ্রহীতারা নিরবিচ্ছিন্ন ভাবে পাচ্ছেন সেবা।

বৃহস্পতিবার(০৩ এপ্রিল) টেকনাফের বাহারছড়া এফডাব্লিউসি পরিদর্শন করে দেখা য়ায়, অসংখ্য সেবাগ্রহীতারা সেবা নিতে আসছে কেন্দ্রটিতে একজন ডেলিভারি রুগি রয়েছে। সেবা নিতে আসা এক সেবা গ্রহীতা বলেন, আমার পরিবারের সকল সদস্য এখানে সেবা নেন। আমার দু’টি সন্তান এখানে ডেলিভারি হয়েছে।

ওই কেন্দ্রের মেডিকেল অফিসার (এমসিএইচএফপি) ডাঃ মোহাম্মদ রফিকুল ইসলাম বলেন, ঈদের ছুটিতে প্রতিদিন অসংখ্য সেবা গ্রহীতা সেবা নিতে আসছেন। ঈদের আগের দিন থেকে আজ পর্যন্ত (০২ এপ্রিল) ১৩ জন প্রসূতি মা ডেলিভারি সেবা নিয়েছে। সেরা কেন্দ্রের প্রত্যেক সহকর্মীর প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন এবং আগত সেবা গ্রহীতাদের ধন্যবাদ জানান।

ঈদের ছুটিতে এ সেবা কার্যক্রম চালু থাকায় সেবা গ্রহীতারা সন্তোষ প্রকাশ করেন। কক্সবাজার মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রে খুরুশকুল থেকে ডেলিভারি সেবা নিতে আসা রোগীর স্বামী জাফর আহমেদ জানান, এই ছুটির মধ্যেও আমার স্ত্রীর ডেলিভারি সেবায় আমরা খুবই খুশি। এখানে যারা আছেন সবার আচারন অনেক ভালো। আগের থেকে সেবার মান অনেক উন্নত হয়েছে।

কক্সবাজার মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্রের দায়িত্বে থাকা ডাঃ সিরাজাম মুনিরা, মেডিকেল অফিসার (ক্লিনিক) জানান, ঈদের আগের দিন থেকে ২ এপ্রিল পর্যন্ত ১৮ টি নরমাল ডেলিভারি সেবা দেওয়া হয়েছে। প্রতিটি মা ও শিশু সুস্থ রয়েছে। এছাড়াও গর্ভবতী মায়ের চেকআপ, পরিবার পরিকল্পনা সহ সকল সেবা ২৪ঘন্টা চালু আছে।

চকরিয়া উপজেলা পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তা তাপস দত্ত জানান, চকরিয়ায় ১৫টি এফডব্লিউসি রয়েছে। এই ঈদের ছুটিতে প্রতিটিতে সার্বক্ষণিক প্রসূতি সেবা সহ সকল স্বাস্থ্য সেবা দেওয়া হচ্ছে। সেবা নিতে আসা গ্রহীতারা যাতে সন্তোষ জনক সেবা পায় তার দিক নির্দেশনা প্রদান করেছি এবং সার্বক্ষণিক কেন্দ্র গুলো মনিটোরিং করা হচ্ছে।

কক্সবাজার পরিবার পরিকল্পনা বিভাগের উপ-পরিচালক বিপ্লব বড়ুয়া জানান, কক্সবাজার জেলায় ৪৯টি এফডাব্লিউসি ও একটি মা ও শিশু কল্যাণ কেন্দ্র রয়েছে। প্রতিটি সেবা কেন্দ্র ঈদের ছুটিতে ২৪ঘন্টা প্রসূতি মায়ের সেবা, পরিবার পরিকল্পনা সেবা সহ সকল স্বাস্থ্য সেবা প্রদান চালু রয়েছে।

শতভাগ সেবা প্রদান নিশ্চিত করতে সহকারী পরিচালক (সিসি) ডাঃ মোঃ নুরুস সাফা চৌধুরী সার্বক্ষণিক মনিটোরিং ও সহযোগিতা প্রদান করছেন।

তিনি আরো বলেন, সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্লিনিক্যাল সেবা গ্রহনের আগ্রহ বেড়েছে। আমরাও জনবল সংকটের মধ্যে সর্বোচ্চ চেষ্টা করছি সবার কাছে গ্রহণযোগ্য সেবা দেওয়ার।