লিটন কুতুবী, কুতুবদিয়া:  মুজিব বর্ষে প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গিকার ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারগুলোকে স্থায়ী ঠিকানা করে ঘরসহ জমি দান করা। তারই ধারাবাহিকতা ৩য় পর্যায়ে একক গৃহনির্মানে প্রকল্পের আওতায় গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারের মাঝে জমিসহ ঘর নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় কুতুবদিয়া উপজেলায় ২০২১-২০২২ অর্থ বছর ১৯টি ঘরের নির্মান কাজ চলমান। বর্তমানে নির্মাণ কাজের ৬০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।এ নির্মাণ কাজের আওতায় বড়ঘোপ ইউনিয়নের মুরালিয়া গ্রামে ১৯টি ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।

এ ব্যাপারে কুতুবদিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোঃ নুরের জামান চৌধুরী গনমাধ্যমকে জানান, সরকারি খাস জমি খুঁজে প্রাক্কলিত অর্থ বরাদ্দে মুরালিয়া এলাকার দুই জায়গায় ১৯টি ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। ঘর নির্মাণ কাজে সর্বোচ্চ তদারকী করে যাচ্ছে উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) খন্দকার মাহাবুব হাছান, পিআইও খোকন চন্দ্র দাস, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং বরাদ্দপ্রাপ্ত ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার।

বড়ঘোপ ইউপির চেয়ারম্যান আবুল কালাম বলেন, অত্র ইউনিয়নে অনেক ভূমিহীন পরিবার আছে। বিগত ২০১৬ সনে ভূমিহীন, গৃহহীন পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে যাচাই-বাছাই করে তালিকা তৈরী করা হয়। পর্যায়ক্রমে তাদের জমিসহ ঘর নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে।

চলতি বছর ২০২১ -২০২২ অর্থ বছর মুরালিয়া এলাকায় ১২টি ঘর নির্মাণ হচ্ছে ২৫ শতক সরকারি খাস জায়গার উপর, আর ৭টি ঘর নির্মাণ হচ্ছে ১৫ শতক জায়গার উপর। মোট ৪০ শতক জায়গার উপর ১৯টি ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) খোকন চন্দ্র দাস জানান, কুতুবদিয়া উপজেলায় ৩য় ধাপে গৃহহীন ও ভূমিহীন ১৯ পরিবারকে জমিসহ ঘর নির্মাণ কাজ চলমান। প্রতিটি ঘর নির্মাণ প্রাক্কলিত ব্যয় হচ্ছে দুই লাখ ৪০ হাজার টাকা। দুই কক্ষ বিশিষ্ট একটি ঘর, সেখানে একটি বারান্দা,রান্নাঘর, বাথরুম। চলাচলের জন্য ইটের সলিন রাস্তা থাকবে। পানীয় জলের জন্য টিউবওয়েলের ব্যবস্থা রয়েছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, মুরালিয়া এলাকায় সারিবদ্ধভাবে মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার পুরণে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমিসহ ইটের ঘর নির্মাণের দৃশ্য চোখে পড়ে। ভূমিহীন ও গৃহহীন বিধবা শামসুন নাহার, রোকসানা বেগম, মনজুরা বেগম সরকারিভাবে জমিসহ ঘর পেয়ে মহা খুশি। নির্মাণ শ্রমিকরা কাজ করার সময় তাদেরকে সহযোগিতা করছে এবং নির্মাণ কাজ মজবুত ও শক্ত হওয়ার জন্য ঘরে তিন বেলা পানি দিচ্ছে নিজ শ্রমে।

বড়ঘোপ ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান স্থানীয় মেম্বার তৌহিদুল ইসলাম বলেন, কাজের গুনগতমান নিয়ে ঘর মালিকরা সন্তুষ্ট। মুজিব বর্ষে তার এলাকার গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারের আশ্রয়স্হল হচ্ছে তার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।

লিটন কুতুবী, কুতুবদিয়া:  মুজিব বর্ষে প্রধানমন্ত্রীর অঙ্গিকার ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারগুলোকে স্থায়ী ঠিকানা করে ঘরসহ জমি দান করা। তারই ধারাবাহিকতা ৩য় পর্যায়ে একক গৃহনির্মানে প্রকল্পের আওতায় গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারের মাঝে জমিসহ ঘর নির্মাণ প্রকল্পের আওতায় কুতুবদিয়া উপজেলায় ২০২১-২০২২ অর্থ বছর ১৯টি ঘরের নির্মান কাজ চলমান। বর্তমানে নির্মাণ কাজের ৬০ ভাগ কাজ সম্পন্ন হয়েছে।এ নির্মাণ কাজের আওতায় বড়ঘোপ ইউনিয়নের মুরালিয়া গ্রামে ১৯টি ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।

এ ব্যাপারে কুতুবদিয়া উপজেলা নির্বাহী অফিসার (ইউএনও) মোঃ নুরের জামান চৌধুরী গনমাধ্যমকে জানান, সরকারি খাস জমি খুঁজে প্রাক্কলিত অর্থ বরাদ্দে মুরালিয়া এলাকার দুই জায়গায় ১৯টি ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে। ঘর নির্মাণ কাজে সর্বোচ্চ তদারকী করে যাচ্ছে উপজেলা সহকারি কমিশনার (ভূমি) খন্দকার মাহাবুব হাছান, পিআইও খোকন চন্দ্র দাস, স্থানীয় জনপ্রতিনিধি এবং বরাদ্দপ্রাপ্ত ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবার।

বড়ঘোপ ইউপির চেয়ারম্যান আবুল কালাম বলেন, অত্র ইউনিয়নে অনেক ভূমিহীন পরিবার আছে। বিগত ২০১৬ সনে ভূমিহীন, গৃহহীন পরিবারের আবেদনের প্রেক্ষিতে যাচাই-বাছাই করে তালিকা তৈরী করা হয়। পর্যায়ক্রমে তাদের জমিসহ ঘর নির্মাণ করে দেয়া হচ্ছে।

চলতি বছর ২০২১ -২০২২ অর্থ বছর মুরালিয়া এলাকায় ১২টি ঘর নির্মাণ হচ্ছে ২৫ শতক সরকারি খাস জায়গার উপর, আর ৭টি ঘর নির্মাণ হচ্ছে ১৫ শতক জায়গার উপর। মোট ৪০ শতক জায়গার উপর ১৯টি ঘর নির্মাণ করা হচ্ছে।

উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা (পিআইও) খোকন চন্দ্র দাস জানান, কুতুবদিয়া উপজেলায় ৩য় ধাপে গৃহহীন ও ভূমিহীন ১৯ পরিবারকে জমিসহ ঘর নির্মাণ কাজ চলমান। প্রতিটি ঘর নির্মাণ প্রাক্কলিত ব্যয় হচ্ছে দুই লাখ ৪০ হাজার টাকা। দুই কক্ষ বিশিষ্ট একটি ঘর, সেখানে একটি বারান্দা,রান্নাঘর, বাথরুম। চলাচলের জন্য ইটের সলিন রাস্তা থাকবে। পানীয় জলের জন্য টিউবওয়েলের ব্যবস্থা রয়েছে।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা গেছে, মুরালিয়া এলাকায় সারিবদ্ধভাবে মুজিব বর্ষের অঙ্গীকার পুরণে ভূমিহীন ও গৃহহীন পরিবারকে জমিসহ ইটের ঘর নির্মাণের দৃশ্য চোখে পড়ে। ভূমিহীন ও গৃহহীন বিধবা শামসুন নাহার, রোকসানা বেগম, মনজুরা বেগম সরকারিভাবে জমিসহ ঘর পেয়ে মহা খুশি। নির্মাণ শ্রমিকরা কাজ করার সময় তাদেরকে সহযোগিতা করছে এবং নির্মাণ কাজ মজবুত ও শক্ত হওয়ার জন্য ঘরে তিন বেলা পানি দিচ্ছে নিজ শ্রমে।

বড়ঘোপ ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান স্থানীয় মেম্বার তৌহিদুল ইসলাম বলেন, কাজের গুনগতমান নিয়ে ঘর মালিকরা সন্তুষ্ট। মুজিব বর্ষে তার এলাকার গৃহহীন ও ভূমিহীন পরিবারের আশ্রয়স্হল হচ্ছে তার জন্য প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানান।